পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

br"R বংশ-পরিচয় নূতন বস্তু পরিধানের জন্য দিলেন। সনাতন বলিলেন, “না, না, আমি নূতন বস্ত্ৰ পরিধান করিব না, আমাকে একখানি পুরাতন বস্ত্র দাও ” অত:পর সনাতনের পীড়াপীড়িতে চন্দ্ৰশেখর তাহাকে আপনার একখানি পুরাতন বস্ত্ৰ দিলেন। সনাতন সেই বস্ত্ৰখানি দুই ভাগে বিভক্ত করিয়া একখানি পরিধান করিলেন আর একখানি বহির্বাসরূপে ব্যবহার করিলেন । একজন ব্ৰাহ্মণ সে দিন তাহার বাটীতে সেবা করিবার জন্য সনাতনকে নিমন্ত্ৰণ করিলেন, কিন্তু সনাতন তাহা না করিয়া বৈষ্ণবের মাধুকরী ব্রত গ্ৰহণ করিয়া ভিক্ষা দ্বারা উদরান্ত্রের সংস্থান করিতে সঙ্কল্প করিলেন । সেইদিন হইতে জীবনের শেষ পৰ্য্যন্ত সনাতন এইরূপ মাধুকরী ব্ৰত পালন করিয়া জীবিকা সংস্থান করিয়াছিলেন । সনাতন বৈষ্ণব হইলেন বটে, কিন্তু তঁাহার ভগিনীপতি শ্ৰীকান্ত তাহাকে যে ভোট কম্বলখনি দিয়াছিলেন, সেখানি তখনও তাহার গায়ে ছিল। মহাপ্ৰভু পুনঃ পুনঃ সেই ভোট কম্বলের দিকে তাকাইতেছিলেন । তাহা দেখিয়া সনাতন ভাবিলেন, নিশ্চয়ই প্ৰভু এই ভোট কম্বলখনি BttBg DBDBDL DBDBDLDBDS BD DB SLDB DBDBBSDDDBDDBS DBBB গিয়া দেখেন একখানি জীৰ্ণ কন্থা গায়ে দিয়া একজন ভিখারী শুইয়া আছে। সনাতন সেই জীৰ্ণক স্থার সহিত আপনার ভোট কম্বলের বিনিময় করিলেন। কিন্তু মহাপ্রভুর মন তাহাতেও পরিতুষ্ট হইল না। তিনি বলিলেন, “সনাতন, বৈদ্যেরা রোগের চিকিৎসা করিয়া কি তাহার শেষ রাখে?” সনাতন শ্ৰীচৈতন্যদেবের ইঙ্গিত বুঝিলেন এবং তৎক্ষণাৎ গাত্ৰ হইতে সেই জীৰ্ণ কন্থ উন্মোচন করিয়া ফেলিলেন - ৬/কাশীধামে সনাতন দুইমাস অতিবাহিত করিলেন। তার পর শ্ৰীগৌরাঙ্গ সনাতনকে বলিলেন, “তুমি আর এখানে না থাকিয়া বৃন্দাবনে