পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১০১৭

प्राद्ध बिक्षद्ध दिक्ष, प्ष्ऊन शद्ब्न निर्षांश, ड्नाळा छाव्नाशेळी दिक्ष, भद्र भद्र भद्ध प्द्ध । কিন্তু আশা পাছে পাছে, তাই চাঁদ তোর কাছে, যেতে বলি যথা আছে, আমার সন্দরী বে৷ —‘সংবাদ প্রভাকরা”, ৩০ মাচ্চ, ১৮৫৩ बनटुलब्र निकाल्ने विनाश হা বসন্ত মনোহর, হা রে হৃদি বিচঞ্চল্যকর। লাইয়ে রাপের ভার, কেন করে পরিহাব, এ মহী মন্ডল মনোহর । আর কিছ দিন ওরে, বহু রে ধরণী পাপে, বিদায় তোমাকে নাবি দিতে । জানি জানি মারি মরি, এ পাপ পথিবী পরি, নারো আব্ব দিনেক রহিতে৷ যতেক তোমার শোভা, মোহ করা মনোলেণ্ড, উড়ে যায় নহে স্থিরতর। খর দিনকার করে, ক্রমেতে মলিন বাবে, মোহ কর সে শোভা নিকা ৷ তাপিত কুসম ফলে, মাথা তুলে দলে দলে, মদ রবে মরাতেরে কয়। “পাপ তাপে দহে দেহ, बनरुठ आनशा (प्रश्, মারি সে কি ফিরিবার নয় ৷” না। কুসম সািন্দরী বে, আসিবে আসিবে ফিরে, সাধের বসন্ত মনোহর। কিন্তু সে আসিলে ফের, তোরা তো পাবি নে টের, আজি যাবে পড়িয়া ভূপর। আ মারি অমনি দখে, বিন্দরে আমার বকে, এ অসার সংসারে রহিয়ে। ফলের বসন্ত মত, আশার যতন যত, যে সকল সখের লাগিয়ে৷ আশা মোর সে বসন্ত, বঝি আমি হলে অন্ত, তবে আসি হবে রে ঘটনা। প্রখর দখের রবি, ब्रिमिन बाद ब्रीद, অভাগারে দিবারে যন্ত্রণা ৷ মারি আরো কেন আর, কোদে মারি এ প্রকার, মানবেরি এমন কপাল। মনোদখে কাটাইবে কাল॥ পরিণামে নিত্য নামে, পাবে সেই নিত্য ধামে, নিতাই বসন্ত বিকশিত। যাই তথা যাই তণ, পরম প্ৰণয় পণে, পরমেশে প্রেমে করি প্রীত ৷ হা মোহন রপধর, essbo-9s কি ছার মিছার আর, মােখাশবাজ মহিলার, মোহ ভরে করি নিরীক্ষণ । তেমতি মোহিত মতি, সে প্রীতি প্রকৃতি প্ৰতি, রাখিবেক কারিয়া যতন ৷ হা মলয় কেন তুমি, উন্মাদের প্রায়। বেগ ভরে যাও দ্রুত, যথায় তথায় ৷ প্রাণের প্রণয়েশ্বরী, কুসমেব কুলে। নাহিক নিরাখি নেত্ৰে, জ্ঞান গেছ ভুলে ৷ না রে চল ধীরে ধীরে, আসলে বসন্ত ফিরে, ফিরে আসি ফটাইবে ফল। ফিরে ফটাইলে ফলে, व्ल३७ नवउ फूल, চুম্বিয়া সে কুসীমের কুল ৷ কিন্তু লে কীভু কি আর, আছে। আশা ফিরিবার, মানবেব যৌবন বসন্ত। ফটোযে প্রণয় ফলে, মানবোবে দিবে তুলে, সখি “পী সৌর ৬ অনন্ত৷ নারে সে কখনো আর, নহেকো রে ফিরিবার, গেলে কাল আর নাহি ফেরে। কেবল চ৫িাবে কাল, যদিনা না ধরে কাল, ছাড়ায়ে মায়ার যত ফেরে ৷ আসিবে সে দিন যবে, কি সখি দিবারে রবে, যৌবন যাবতী প্রেম সখি। শােধ তারা দেবে জবালা, মনে হবে ঝালাপালা, ভাবিদ্যা পাপের যত দািখ৷ তাই বলি পৰিণামে, অধরোতে ধরি নামে, ঈশ্বকে অন্তরে ভাবে যেই। পাপমেশ প্রেমাপদ, লাভ কবি মোক্ষাপদ, নিতাই বসন্ত পাবে সেই ৷ - ‘সংবাদ প্রভাকরা”, ২৮ এপ্রিল, ১৮৫৩ बिर्ताbा नाप्नेक (তিন মিত্রের কথোপকথন ) প্রথম মিত্র কি বিষাদে মাখখানি, হাসি-ভরা নাই। বেণী-বনে বোসে কেন, উঠ উঠ ভাই৷ छठी भिह দেখিয়া দেশের গতি, কোদে মারি মনে। সে দখে বসিয়া আছি, বিরস বদনে৷ তৃতীয় মিত্র সখা রে বচন ধর, মিছা দখে পরিহর, निछ नाथ नक्षौ श्e डाई। 為も"○