আজিকার রজনীতে ভাল দেখায় না। দেখ, তুমি কলঙ্কিনী, তব আমি তোমাকে গ্রহণ করিলাম। DBLBBDB S DDBBD DBDDD DBDBS BDBDDD LLLLS DBD S DDBB BkTTS বলিয়া থাকেন, তুমি পাষাণী-তব, আমি তোমাকে বিবাহ করিলাম। তাঁহারা বলেন, তোমাতে মনকেষ্যত্ব নাই, তব আমি তোমাকে বিবাহ করিলাম। তব, রাগ ?-তবে এই সংসার-গরল-খািডন, এই গিরি-তরঙ্গ-শিরাসি-মন্ডন, ঐ কর-লেখা আমার মাথায় তুলিয়া দাও। পার যদি, ঐ অনন্তনীল বান্দাবনে, মেঘের ঘোমটা একবার টানিয়া, একবার রাই মানিনী হইয়া বসে।া! আমি একবার সন্ত্রীলোকের পায়ে ধরিয়া এ জড়জীবন সাৰ্থক করিয়া লই। আজি আমি শত দোষে দোষী হইলেও তোমা হইতেই আমার সকল পাপের প্রায়শ্চিত্ত হইবে। তুমি আমার চান্দ্ৰায়ণের চন্দ্রফলক ! আমার বৈতরণীর নবীন বৎস। আমন করিলে আমি শত সহস্র বিবাহ করিব। এখন কমলাকান্ত নািতন বিবাহের রীতি পদ্ধতি শিক্ষা করিয়াছে। কমল এখন স্বয়ং বর, কত্তা, পরোহিত, ঘটক হইতে শিখিয়াছে। কমল এখন যেখানে সেখানে বিবাহ করিতে পারে। যখন দেখিব, নব পল্লবিকা শাখা-সিকান্ধ হইতে মািখ বাড়াইয়া করপত্র সঞ্চালনে আহবান করিতেছে, তখনই আমি তাহাকে বিবাহ করিব। যখন দেখিব, পদ্মমাখী সবচ্ছ সরাসী-দপণে আপনার মািখ বঙ্কিম গ্রীবায় নিরীক্ষণ করিয়া হাসিতেছে, তখনই আমি স্থলকমলে, জলকমলে মিশাইয়া দিবা। যখন দেখিব, নিঝরিণী রামধনােক ধরিয়া আনিয়া তাহাই লোফালফি করিয়া খেলা করিতেছে, তখনই তাহাকে সেই ধনঃ সপশ করাইয়া শপথ দিয়া আমার সঙ্গিনী করিয়া লইব । যখন দেখিব, অনন্ত শয্যায় সবণাদি ধীরে ধীরে জাগরিত করিয়া অদ্ধাঙ্গের ভাগিনী করিব। যখন দেখিব, কুঞ্জলতা কাণে ঝমকা দোলাইয়া শ্যাম চিকুররাশি চারি দিকে ছড়াইয়া নিস্তব্ধভাবে মদ, সৌর কিরণে ঈষত্তপ্ত হইতেছে, তখনই তাহার কেশগচ্ছমধ্যে মস্তক সন্নিবেশিত করিয়া তাহার ঝমকা সরাইয়া দিয়া তাহার বরকে চিনাইয়া দিব। কমলাকান্ত চক্রবত্তীর্ণ এখন বিবাহ করিতে শিখিলা, ঘটকালী শিখিলে, আর কাহারও উপাসনা করিবে না। যদি তোমরা আমার পরামশে শ্রদ্ধা কর, তা আমার মত বিবাহ কর-আমি বেশ ঘটকালী জানি, তোমাদের মনের মত সামগ্ৰী মিলাইয়া দিব। সপ্তম সংখ্যা-বসন্তের কোকিল। তুমি বসন্তের কোকিল, বেশ লোক। যখন ফল ফটো, দক্ষিণ বাতাস বহে, এ সংসার সখের সম্পর্শে শিহরিয়া উঠে, তখন তুমি আসিয়া রসিকতা আরম্ভ কর। আর যখন দারগণ খণীতে জীবলোকে থরহরিকম্প লাগে, তখন কোথায় থাক, বাপা? যখন শ্রাবণের ধারায় আমার চালাঘরে নদী বহে, যখন বন্টির চোটে কাক চিল ভিজিয়া গোময় হয়, তখন তোমার মাজা মাজা কালো কালো দলালি ধরনের শরীরখানি কোথায় থাকে ? তুমি বসন্তের কোকিল, শীত বিষার কেহ নও } রাগ করিও না-তোমার মত আমাদের মাঝখানে অনেক আছেন। যখন নসী বাবর তালকের খাজনা আসে, তখন মানষি-কোকিলে তাঁহার গহকুঞ্জ পরিয়া যায়-কত টিকি, তেড়ি, চাসমার হাট লাগিয়া যায়,- কত কবিতা শোলাক, গীত, হেটো ইংরেজি, মেটো ইংরেজি, চোরা ইংরেজি, ছোড়া ইংরেজিতে নসী বাবার বৈঠকখানা পারাবত-কাকলি-সংকুল গাহসৌধবৎ বিকৃত হইয়া উঠে। যখন তাঁহার বাড়ীতে নাচ, গান, যাত্রা, পন্ধিব উপস্থিত হয়, তখন দলে দলে DDBBDD DDDS DBDBDB DB DBDuDu BDDDB DDD BBDSYuDBB BBBS BB BBBS BD নীচে গড়ায়। যখন নসী বাবা বাগানে যান, তখন মানযে-কোকিল, তাঁহার সঙ্গে পিপীড়ার ফোঁটা gन्नछि
- চন্দ্রগ্রন্ড, চাঁদে পাওয়া বা পাগল। 譬
আমি জানি, কমলাকান্ত এক দিন প্ৰসন্ন গোয়ালিনীর পায়ে ধরিয়াছেন। কিন্তু সে দন্ধের জন্য। --শ্ৰীভীমদেব। ●4
