পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্কিজ রচনাবলী অশ্বারোহী বঙ্গজয় করিয়াছিল, সেই দিন হইতে দিন গণি। হায়! কত গণিব! দিন গণিতে গণিতে মাস হয়, মােস গণিতে গণিতে বৎসর হয়, বৎসর গণিতে গণিতে শতাব্দী হয়, শতাব্দীও DDDD DDD DBDBD DBDB DBDS DBS BBDD DBB BBB uBBB D DDBDS DBB SS BBBD চাই, তাহা মিলাইল কই ? মনীষ্যত্ব মিলিল কই ? একজাতীয়ত্ব মিলিল কই ? ঐক্য কই ? বিদ্যা কই? গৌরব কই ? শ্ৰীহৰ্ষ কই ? ভট্টনারায়ণ কই ? হলায়াধ কই? লক্ষণসেন কই ? আর কি মিলিবে না ? হায়! সবারই ঈপ্সিত মিলে, কমলাকাস্তের মিলিবে না ? SuBD DDD DDDB TDL BBS DBDB BDBD BB BDBYSAS বিধাতা জগৎ জড়ময় করিয়াছেন কেন? রােপ জড়পদাৰ্থ কেন ? সকলই অশরীরী হইল না। কেন ? হইলে হৃদয়ে হৃদয়ে কেমন মিলিত! যদি রাপের শরীরে প্রয়োজন ছিল, তবে তোমার আমার বিধাতা এক শরীর করেন নাই কেন ? তাহা হইলে আর তা বিচ্ছেদ হইত না। এখন কি এক শরীর হয় না ? আমার শরীরে এত স্থান আছে-তোমাকে তাহাতে কোথাও কি রাখিতে পারি না ? তোমাকে কন্ঠলগ্ন করিয়া হৃদয়ে বিলম্পিাবত করিয়া রাখিতে পারি না ? হায়! তুমি মণি নও, মাণিক নাও যে, হার করিয়া গলে পরি। আর বঙ্গভূমি! তুমিই বা কেন মণি-মাণিক্য হইলে না, তোমায় কেন আমি হার করিয়া, কণ্ঠে পরিতে পারিলাম না! তোমায় যদি কণ্ঠে পরিতাম, মসলমান আমার হৃদয়ে পদাঘাত না করিলে তাহার পদরেণ তোমাকে সপশ করিতে পারিত না। তোমায় সবণের আসনে বসাইয়া, হৃদয়ে দোলাইয়া দেশে দেশে দেখাইতাম। ইউরোপে, আমেরিকে, মিশরে, চীনে, দেখিত, তুমি আমার কি উক্তজবল মণি! ‘आभाक्ष भाद्धी ना कद्धिऊ विक्षि তোমা হেন গাণনিধি লইয়া ফিরিতাম দেশ দেশ।” প্ৰথমে আহবান, “এসো এসো বাঁধ এসো,” পরে আদর, “আধ। অচিরে বসো,” পরে ভোগ, “নয়ন ভরিয়া তোমায় দেখি।” তখন সখিভোগকালীন পািব্বদঃখসমতি—“অনেক দিবসে, মনের মানসে, তোমা ধনে মিলাইল বিধি।” সখি দ্বিবিধ, সম্পণে এবং অসম্পপণ্য। অসম্পণে সখি যথা, “মণি নাও মাণিক নাও যে হার করে গলে পারি।” পরে সম্পণে সখি, “আমায় নারী না করিত বিধি, তোমা হেন গাণনিধি, লইয়া ফিরিতাম দেশ দেশ!” সম্পণে অসহ্য সখের লক্ষণ, শারীরিক চাঞ্চল্য, মানসিক অস্থৈৰ্য্য। এ সখি কোথায় রাখিব, লাইয়া কি করিব, আমি কোথায় যাইব, এ সখের ভার লইয়া কোথায় ফেলিব ? এ সখের ভার লইয়া আমি দেশে দেশে ফিরিব; এ সখি এক স্থানে ধরে না; যেখানে যেখানে পথিবীতে স্থান আছে, সেইখানে সেইখানে এ সখি লইয়া যাইব, এ জগৎ সংসার এই সখে পরাইব। সংসার এ সখের সাগরে ভাসাইব; মেরা হইতে মেরা পৰ্যন্ত সখের তরঙ্গ নাচাইব, আপনি ডুবিয়া, উঠিয়া, ভাসিয়া, হেলিয়া, ছটিয়া বেড়াইব । এ সখে কমলাকান্তের অধিকার নাই-এ সরিখে বাঙ্গালির অধিকার নাই। সখের কথাতেই বাঙ্গালির অধিকার নাই। গোপীর দঃখ, বিধাতা গোপীকে কেন-আমাদের দঃখ, বিধাতা আমাদের নারী করেন নাই কেন—তাহা হইলে সখের কথায় বাঙ্গালির অধিকার নাই-কিন্তু দঃখের কথায় আছে। কাতরোক্তি যত গভীর, যতই হৃদয়বিদারক হউক না কেন, তাহা বাঙ্গালির মম্পেমাক্তি --আর কাতরোক্তি, কোথায় বা নাই ? নবপ্রসন্ত পক্ষিশাবক হইতে মহাদেবের শঙ্গাধৰনি পৰ্যন্ত সকলই কাতরোক্তি। সম্পণেসখে সখীও সখীকালে পাকবাদঃখ স্মরণ করিয়া কাতরোক্তি করে। নাহিলে সখের সম্পপণ্যতা কি ? দঃখামতি ব্যতীত সখের সম্পর্ণিতা কোথায়? সখিও দঃখময় “তোমায় যখন পড়ে মনে, আমি চাই বান্দাবন পানে, আলাইলে কেশ নাহি বধি।” नाद्रौं कझिझाCछ्न्

  • 8