একুশ তাঁহার মন তখন হিন্দধমের শাশ্বত ভাবধারায় আল্লত। ধৰ্ম্মতত্ত্ব ও দর্শনাদিই তখন এ সকল আলোচনার প্রধান উপজীব্য। যাহা হউক, বঙ্কিমচন্দ্র ও সঞ্জীবচন্দ্র সম্পাদিত ‘বঙ্গদশন’ এবং বঙ্কিমচন্দ্রের অধ্যক্ষতায় পরিচালিত ‘প্রচার’ হইতে সঙ্কলিত প্রবন্ধের সমন্টি এই দাই খন্ডে মোটামটি সন্নিবেশিত করা হইয়াছে। ‘বিবিধ প্রবন্ধ-প্রথম ভাগ” প্রকাশিত হয় ১৮৮৭ খ্রীস্টাব্দে। এখানি বিবিধ সমালোচনা' (১৮৭৬) এবং “প্রবন্ধ-পািন্তকের (১৮৭৯) সমাহার। বিবিধ সমালোচনে মোট নয়টি প্রবন্ধ ছিল --(১) উত্তরচরিত, (২) গীতিকাব্য, (৩) প্রকৃত ও অতিপ্রকৃত, (৪) বিদ্যাপতি ও জয়দেব, (৫) আৰ্যজাতির সাক্ষীমশিলািপ, (৬) কৃষ্ণচরিত্র, (৭) দ্ৰৌপদী, (৮) সেকাল আর একাল এবং (৯) শকুন্তলা, মিরান্দা এবং দেসন্দিমোনা। এ সমদয়ের মধ্যে “কৃষ্ণচরিত্র”। “বিবিধ প্ৰবন্ধ, প্রথম ভাগে।” স্থান পায় নাই। পরবত্তী কালে ‘কৃষ্ণচরিত্র” সম্পবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্রের মত বদলায় এবং তিনি এই শীষে একখানি বিরাট নািতন গ্রন্থ লেখেন। “কৃষ্ণচরিত্র” প্ৰবন্ধটি “বঙ্গদর্শন হইতে অন্যত্র পরিবেশিত হইল। সেকাল আর একালের নাম দেওয়া হইল “অন্যকরণ’। বঙ্কিমচন্দ্র ‘বিবিধ সমালোচন” প্রকাশকালে এ সমাদয় সমালোচনার স্থানে স্থানে যথারীতি অদলবদল করিয়াছিলেন। পান্তকের ‘বিজ্ঞাপনে” তিনি লেখেন : “বঙ্গদর্শনে মৎপ্রণীত যে সকল গ্রন্থ-সমালোচনা প্রকাশিত হইয়াছিল, তন্মধ্যে কতকগালি পরিত্যাগ করিয়াছি। যে কয়টি প্রবন্ধ পানমন্দ্ৰিত করিলাম, তাহার কিয়দংশ স্থানে ২ পরিত্যাগ করা হইয়াছে। আধনিক গ্রন্থের দোষগণ বিচার প্রায়ই পরিত্যাগ করা গিয়াছে। যে যে স্থানে সাহিত্যবিষয়ক মািলকথার বিচার আছে, সেই সকল অংশই পািনমাদ্রিত করা হইয়াছে।” “প্রবন্ধ-পািন্তকে” মাদ্রিত হয় দশটি প্রবন্ধ-(১) বাঙ্গালীর বাহবিল, (২) ভালবাসার অত্যাচার, (৩) জ্ঞান, (৪) সাংখ্যদর্শন, (৫) হিন্দধমের নৈসগিক মলে, (৬) ভারত কলঙ্ক, (৭) ভারতবষের সবাধীনতা এবং পরাধীনতা, (৮) প্রাচীন ভারতবর্ষের রাজনীতি, (৯) প্রাচীন এবং নবীনা-তিন রকম, এবং (১০) বাড়া বয়সের কথা। “বড়া বয়সের কথা” পরে ‘কমলাকান্তে” স্থান পাইয়াছে। ‘হিন্দধমের নৈসৰ্গিক মলে’ কিঞ্চিৎ পরিবদ্ধিত ও সংশোধিত হইয়া বিবিধ প্ৰবন্ধ-দ্বিতীয় ভাগে” প্রকাশিত হয় “ত্রিদেব সম্পবন্ধে বিজ্ঞানশাস্ত্র কি বলে”। এই নামে । “প্রবন্ধপাস্তকের বিজ্ঞাপনটি এই।” : “এই গ্রন্থে যে কয়টি প্রবন্ধ সংগহীত হইল তাহা সকলই ‘বঙ্গদর্শনে’ প্রকাশিত হইয়াছিল। কোন কোন প্রবন্ধের স্থানে স্থানে কিছু কিছ পরিত্যাগ করা গিয়াছে। কখনও বা প্রবন্ধের নাম পরিবত্তন করা গিয়াছে। “এই জাতীয় আরও কয়েকটি মৎপ্রণীত প্ৰবন্ধ “বঙ্গদশ্যনে” প্রকাশিত হইয়াছিল। নানা করগে সেগালি এক্ষণে পনিমািদ্রাঙ্কনের অযোগ্য বিবেচনা করিলাম।” এখন, ‘বিবিধ প্রসঙ্গ-দ্বিতীয় ভাগ”। সম্পবন্ধে আলোচ্য। এখােন প্রকাশিত হয় ১৮৯২ শ্ৰীস্টাব্দে। দ্বিতীয় ভাগে প্রবন্ধ-সংখ্যা মোট বাইশটি-ইহার অধিকাংশ ‘বাঙ্গদশ মে” এবং অল্প ভাগ ‘প্রচারে” প্রকাশিত হইয়াছিল। এই ভাগের বিজ্ঞাপনে”, “বঙ্গদেশের কৃষক’ প্ৰবন্ধটির প্রতি বঙ্কিমচন্দ্র পাঠক-পাঠিকাদের দন্টি বিশেষভাবে আকষণ করেন। ইহাতে তিনি আরও লিখিয়াছেন যে, “ ‘মনষ্যত্ব কি?” ইতি শীৰ্ষক প্রবন্ধ, জন টিয়ার্ট মিলের জীবনচরি৷ সমালোচনার ভগ্নাংশ মাত্র। ধৰ্ম্মতত্ত্ব নামক গ্রন্থে যে অনশীলনধৰ্ম্মম বৰঝাইয়াছি, তাহার বীজ ইহাতে আছে।” এই প্ৰবন্ধটি তিনি বঙ্গদর্শনে’ প্রকাশিত করেন আশ্বিন ১২৮৪ বঙ্গাব্দে। এই ভাগের ‘রামধন পোদ” শীৰ্ষক প্রবন্ধটির নাম ছিল “অহাের versus বিবাহ”। এটি বাহিরু, হয়। ভাদ্র ১২৮৮ সংখ্যা “বঙ্গদশ্যনে”। একটা আগে বলিয়াছি, “ত্রিদেব সম্পবন্ধে বিজ্ঞানশাস্ত্র কি বলে?” শীর্ষক রচনা “বিবিধ প্ৰবন্ধ-দ্বিতীয় ভাগে” প্রকাশিত হয়। এই প্ৰবন্ধটি বঙ্গদর্শনে’ কিন্তু বাহির হইয়াছিল। “মিল, ডাকেিবন এবং হিন্দধৰ্ম্ম৷” এই শিরোনামে। “প্রবন্ধ-পািন্তকে” প্রকাশিত এই প্রবন্ধের, আরম্ভে নিম্পেনর অংশ ছিল : , ' . . . . . SeBB DBDBBBS uBBz DD DBBD BBuuDuBuB BBD DDBBD S BBBBSDBDBDB BDBS BB BBuBeBBBD DBD DDDBB BBB BBB DDDDBDS BBg BDD DBLBDL DDB BS DDDDBDSDBD BDBBBS BiBS BDB DDS TDDBD DBDBD BBu BBuB LuDuD BDBDBD DLS uBD DD DDBD BBB BDB DDSBBSYDDBB * কি প্রকারে একত্র BBBB BBBDS BB BBBEB SBDBDB BBD DBDB BDBD D YDDuB BuuuDB TTL DuBu uS
- - (S)
