পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাইশ BDDD BuBDDB DDD DDD D DDDBDB TB DBD BB BDB “এই নৈসৰ্গিক ভিত্তির আমরা অন্যাসন্ধানে প্রবত্ত হইব। কিন্তু পশিবকালে এই ভিত্তি যে আকারে , আমরা তাহা আর খাজিয়া পাইব না। তাঁহারা কি প্রকারে চিন্তা করতেন, কি প্রণালীতে বিচার করিতেন, আমরা তাহা বঝিতে পারি না। আমরা বাহা অনেক দেখিতে পাইতেন। আমরা সে পথে যাইব না-গেলে কিহু বঝিতে পারিব না, কিহু বঝাইতে পারিব সা। এখন কোন তত্ত্বের নৈসৰ্গিক ভিত্তি বিকাইতে গেলে, ইউরোপীয় বিজ্ঞানের আলোকে তাহা পাদটীকৃত করিতে হইবে। মহিলে উনবিংশ শতাব্দীতে কেহ বঝিবে না। আমরা এ বিচারে একজন YBBS LBBBD ss sBLBBB DBB DDBBBBB BDLL DBB DuBD S DBD L DBB অ্যামাদিগকে পথ দেখাইয়া দিবেন।” ; : বঙ্কিমচন্দ্র ‘বিবিধ প্ৰবন্ধ” প্রথম ভাগ ও দ্বিতীয় ভাগ গ্রন্থন কালে প্ৰবন্ধগলির কোন শ্লোশীবিভাগ করেন নাই। হীরেন্দ্রনাথ দত্ত পরিষৎ-সংস্করণের জন্য উহার এইরূপ শ্রেণী বিভাগ করেন ; সাহিত্য (৭টি প্রবন্ধ), প্রত্নতত্ত্ব। (৪টি), ইতিহাস ও অর্থনীতি (১০টি), দশন ও ধৰ্ম্ম (১০টি), এবং বিবিধ (৭টি) । প্রত্নতত্ত্ব এবং ঐতিহাসিক নিবন্ধগলিতে বঙ্কিমচন্দ্ৰ যে কিরূপ অনসন্ধিৎসা ও গবেষণার পরিচয় দিয়াছেন দাশনিক হীরেন্দ্রনাথ দত্ত এবং ঐতিহাসিক রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় সে সম্পবন্ধে তাঁহাদের অভিমত লিখিয়া গিয়াছেন। ঐতিহাসিক প্রবন্ধগলির সম্পকে রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের সচিন্তিত মন্তব্য এখানে উদ্ধত করিতেছি : ছিন্ন ভিন্ন সময়ে প্রকাশিত কতকগালি প্রবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্ৰ বঙ্গদেশে প্রথম ঐতিহাসিক আলোচনার জন্মগ্ৰপাত করিয়াছিলেন। এই সকল প্ৰবন্ধ সাধারণতঃ দাইটি বহৎ ভাগে বিভক্ত হইতে পারে-“ভারতকিন্তুকক বা বাঙ্গালার কলঙ্ক” এবং “বাঙ্গালীর উৎপত্তি”। তখনও বিদেশীয় ঐতিহাসিকগণ YBBBSDBBD DBDBDDBD DDBBBDDB BB BD DBBD DBDDD DDDD DBBBB BDBBDD uBDD DB BDBD DDuDBDBS DBDDDB BDBD g BDD BBB BBB DDDBDB DD BBB S ::::ಜ್ಜೈÑ: চাব্দীর শত শত নািতন আবিস্কারেও তাহাদিগের সত্যতা সম্পবন্ধে কাহারও সন্দেহ উপস্থিত হয় নাই। DDBuD g uDBDB BDBD BD DDuDB DB DBD D DBSS BB DB BD DDD ঐতিহাসিক সত্য প্রমাণ করিবার চেষ্টা করি, বহা সত্যাসত্যের মধ্য হইতে যেমন করিয়া ঐতিহাসিক BD BuBDD DDS DBD DDDS DDDS DDDB BDD DDB BB BDBD DBDBB BBB উক্তিগলির সত্যতা প্ৰতিপাদনা করিয়া গিয়াছেন। তাঁহার ‘ভারত-কলঙ্ক’ প্ৰবন্ধ প্রকাশের পর বিয়াল্লিশ বন্ধসর অতীত হইয়া গিয়াছে এবং ‘বাঙ্গালার কলঙ্ক প্রকাশের পরে ত্রিশ বৎসর অতীত হইয়াছে, কিন্তু জন্মাবধি যে সমস্ত প্রমাণ আবিস্কৃত হইয়াছে তাহার কোনটিই বঙ্কিমচন্দ্রের বিরািন্ধবাদী বলিয়া বোধ হয়না। এখনও কোন লেখক এমন কথা বলতে সাহস করেন নাই যে, মসলমানগণ যত সহজে প্রাচীন DD D BBBDB DDB DDDBS BBDBBD BBB DB DDB BDDDDB S তিনিই প্রথমে সুপ্তদশ অশ্বারোহী লইয়া বখতিয়ার খিলজীর বঙ্গবিজয়ের অসম্ভবতা প্রমাণের জন্য দশভায়মান হইয়াছিলেন। তখনও ‘তবকাৎ-ই-নাসিরিয়া কোন বিশ্বাসযোগ্য সংস্করণ মাদ্রিত হয় নাই, যাভাটাির অন্যবাদ মাদ্রিত হয় নুই, তখন ইলিয়ট কর্তৃক প্রকাশিত তাজ-উল-মাসির ও ‘তবাকৎইনসিািরর সারাংশমাত্রই এতদ্দেশীয় লেখক ও পাঠকবর্গের একমাত্র অবলম্বন ছিল। আর সেই কালে DDBDB DBDDBD BDBDBB BBB BBB BDB BBB BBB DDBB DB BDBDB BBDBuBDDBDB 5 : " "(**T*-*rei, és R, o... " &A-v) S SBDuuDu BD DBLBD EDBDBDBB BLBLBLBDuD DuDB DBB DDDDDBBS S SeuDD DBDLDB DDBDBLBuBDB DuDD DDuu DBDBD DBDDB S Bgg BBDB BuBBD BBB হইতে ১২৮৮ সালের জ্যৈষ্ঠ মাস পৰ্যন্ত বঙ্কিমচন্দুের ‘বাঙ্গালীর উৎপত্তি' নামক প্রবন্ধ ধারাবাহিকরপে প্রকাশিত হইয়াছিল। গ্রন্থকার প্রতিপাদ্য বিষয় সাত ভাগে বিভক্ত করিয়াছিলেন এবং সম্পর্বশেষে প্রমাণ DDuD DBDB BBS DBDBDSBBDB DDDBuuuB BeB BDBDiBiuBD BDDB BDDD D DuDu zBDBDB BDB DBD DBBBuB DB uBuBuBuBB BBB BBB DBDuDuD BD D BDDD BB BuS DBDBDTDDBuB DBDBD BBB LS BDBDS BDDBD DDBDBB BBB BBB BuB Bu DDBDBS DBDB V virprwysig efferes eNyf ‘R ING” ( 9 os.)