পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪৬২

বঙ্কিম রচনাবলী ইহাতে কিন্তু লক্ষ শ্লোক হয় না; মোট ৮৪,৮৩৬ হয়। অতএব লক্ষ শ্লোক পরাইবার জন্য পৰবাধ্যায়সংগ্রহকার লিখিলেন :- “অন্টাদশৈবমক্তানি পৰবৰ্ণাণ্যেতন্যশেষতঃ। थिळष शद्वदर्भg ऊर्जावष४ धकौडिॉउभ॥ দশশ্লোকসহস্রাণি বিংশশ্লোকশতানি চ | খিলেষ হরিবংশে চ সংখ্যাতানি মহৰ্ষিণা৷” অর্থাৎ “এইরূপে অষ্টাদশপক্ব সবিস্তারে উক্ত হইয়াছে। ইহার পর হরিবংশ ভবিষ্যপর্ব কথিত হইয়াছে। মহাষি হরিবংশে দ্বাদশ সহস্ৰ শ্লোকসংখ্যা করিয়াছেন।” পকাব্যসংগ্ৰহাধ্যায়ে এইটকু ভিন্ন হরিবংশের আর কোন প্রসঙ্গ নাই। ইহাতে ৯৬,৯৩৬ শ্লোক হইল। এক্ষণে প্রচলিত মহাভারতের শ্লোক গণনা করিয়া নিম্পনলিখিত সংখ্যা সকল পাওয়া যায় :- আদি। A SGS उनउठा gi RC ON বন ... NSA,8 A bio বিরাট ミ○aや উদ্যোগ is Գ Ն (է ՆԱ ভীষ্মম ○ げ@ や 乙区阿 S 8S কণী a ά ό8 υ are ○○c > সোপ্তিক b>> ਤ bミal শান্তি g r ... S O,S8 O অনশাসন - C. C. N U আশ্বমেধিক RSOO আশ্রমবাসিক SS O (k মৌসল - R. R. মহাপ্ৰস্থানিক SOS) সবগারোহণ ○ > ミ श्व्लि रुद्भद९* ... doOA8 মোট ১০৭৩৯o । ইহাতে দেখা যায় যে, প্রথমতঃ মহাভারতে লক্ষ শ্লোক কখনই ছিল না। পৰ্ব্বব্যসংগ্রহের পর হরিবংশ লইয়া মোটের উপর প্রায় এগার হাজার শ্লোক বাড়িয়াছে, অর্থাৎ প্রক্ষিপ্ত হইয়াছে। ৩য়-এইরূপ হ্রাসবদ্ধির উদাহরণস্বরপ অননুক্ৰমণিকাধ্যায়কে গ্রহণ করা যাইতে পারে। ১০২ শ্লোকে লিখিত আছে যে, ব্যাসদেব সাদ্ধাশত শ্লোকময়ী অনগ্রুমণিকা “ততোহ২ধ্যাদ্ধশতং ভূয়ঃ সংক্ষেপং কৃতবানিষিঃ। অনগ্রুমণিকাধ্যায়ং বক্তান্তানাং সপবণাম৷” এক্ষণে বৰ্ত্তমান মহাভারতের অননুক্ৰমণিকাধ্যায়ে ২৭২ শ্লোক পাওয়া যায়। অতএব পৰ্ব্বব্যসংগ্ৰহাধ্যায় লিখিত হওয়ার পরে এই অনাক্ৰমণিকাতেই ১২২ শ্লোক বেশী পাওয়া যায়। ৪র্থ-পক্ষাব্যসংগ্ৰহাধ্যায়ে ৮৪,৮৩৬ শ্লোক পাওয়া যায়। কিন্তু সহজেই বাবা যাইতে পারে যে, পকাব্যসংগ্ৰহাধ্যায় আদিম মহাভারতকার কর্তৃক সঙ্কলিত নয় এবং আদিম মহাভারত রচিত হইবার সময়েও সঙ্কলিত হয় নাই। মহাভারতেই আছে যে, মহাভারত বৈশম্পায়ন জনমেজয়ের