পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪৭০

臀、 *町 سقس কক্ষম শৈব হি সংসিদ্ধিমাধিস্থতা জনকাদয়ঃ। লোকসংগ্ৰহমেবাপি সংপশ্যন কত্ত মহাসি৷৷ ২o । যদ যদাচরতি শ্রেশঠবস্তুত্তদেবেতরো জনঃ ثم স যৎ প্রমাণং কুরতে লোকস্তদনকৰ্ত্ততে ॥ ২১ ৷৷ ন মে পাথাস্তি কত্তব্যং ত্ৰিষ লোকোষ কিশ্চন। নানাবাপ্তিমবাপ্তব্যং বাত্ত এবা চ কম্পমণি ॥ ২২ ৷৷ যদি হ্যহং ন বত্তেয়ং জাতু কমাণ্যতন্দুিতঃ। মম বৰ্ম্মানবেত্তন্তে মনষ্যাঃ পাৰ্থ সব্বশীঃ ৷৷ ২৩ ৷৷ উৎসীদেয়রিমে লোকা ন কুয্যাং কম চেদহম | সঙ্করস্য চ কত্তা স্যামপহন্যামিমাঃ প্রজাঃ ॥ ২৪ { গীতা, ৩ অ । “পরিষ আসক্তি পরিত্যাগ করিয়া, কম্পমানন্ঠান করিলে মোক্ষলাভ করেন; অতএব তুমি আসক্তি পরিত্যাগ করিয়া কমান ঠান কর, জনক প্রভৃতি মহাত্মাগণ কৰ্ম্ম দ্বারাই সিদ্ধিলাভ করিয়াছেন। শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি যে আচরণ করেন, ইতর ব্যক্তিরা তাহা করিয়া থাকে, এবং তিনি যাহা মান্য করেন, তাহারা তাহারই অনন্ঠান অন্যবিত্তীর্ণ হয়। অতএব তুমি লোকদিগের ধৰ্ম্মম রক্ষণাৰ্থ কৰ্ম্মানন্ঠান কর। দেখ, ত্রিভুবনে আমার কিছুই অপ্রাপ্য নাই, সুতরাং আমার কোন প্রকার কৰ্ত্তব্যও নাই, তথাপি আমি কম্পমান ঠান করিতেছি । যদি আমি আলস্যহীন হইয়া কখন কৰ্ম্মানন্ঠান না করি, তাহা হইলে, সমদায় লোকে আমার অন্যবিত্তী হইবে, অতএব আমি কম্পম বুলি এই সমস্ত লােক উৎপন্ন হইয়া যাইবে এবং আমি কাসকের ও প্ৰজাগণের মলিনতার হেতু হইব।” কালীপ্রসন্ন সিংহের অন্যবাদ। সেশ্বর বৈজ্ঞানিকদিগের শেষ ও প্রধান আপত্তির কথা এখনও বলি নাই। তাঁহারা বলেন যে, ঈশ্বর আছেন সত্য, এবং তিনি স্রষ্টা ও নিয়ন্তা, ইহাও সত্য। কিন্তু তিনি গাড়ীর কোচমানের মত সর্বহস্তে রাশ ধরিয়া বা নৌকার কণা ধারের মত সর্বহন্তে হাল ধরিয়া এই বিশ্বসংসার চালান না। তিনি কতকগলি অচল নিয়ম সংস্থাপন করিয়া দিয়াছেন জগৎ তাহারই বশবত্তী হইয়া চলিতেছে। এই নিয়মগালি অচলও বটে, এবং জগতের স্থিতিপক্ষে যথেস্টও বটে। অতএব ইহার মধ্যে ঈশ্বরের স্বয়ং হস্তক্ষেপণ করিবার স্থানও নাই প্রয়োজনও নাই। সতরাং ঈশ্বর মানবদেহ ধারণা করিয়া যে ভূমন্ডলে অবতীণ হইবেন, ইহা আশ্রদ্ধেয় কথা। ঈশ্বর যে কতকগলি অচল নিয়ম সংস্থাপন করিয়া দিয়াছেন, জগৎ তাহারই বশবত্তী হইয়া চলে, এ কথা মানি। সেইগলি জগতের রক্ষা ও পালন পক্ষে যথেষ্ট, এ কথাও মানি। কিন্তু সেগালি আছে বলিয়া যে ঈশ্বরের নিজের কোন কাজের স্থান ও প্রয়োজন নাই, এ কথা কি প্রকারে সিদ্ধ হয়, বঝিতে পারি না। জগতের কিছই এমন উন্নত অবস্থায় নাই ষে যিনি সববেশিক্তিমান, তিনি ইচ্ছা করিলেও তাহার। আর উন্নতি হইতে পারে না। জাগতিক ব্যাপার আলোচনা করিয়া, বিজ্ঞানশাস্ত্রের সাহায্যে ইহাই বঝিতে পারি যে, জগৎ ক্রমে অসম্পর্শ ও অপরিণতাবস্থা হইতে সম্পর্গে ও পরিণতাবস্থায় আসিতেছে। ইহাই জগতের গতি এবং এই গতিই জগৎকত্তার অভিপ্ৰেত বলিয়া বোধ হয়। তার পর, জগতের বিত্তমান অবস্থাতে এমন কিহু দেখি না যে, তাহা হইতে বিবেচনা করিতে পারি ষে, জগৎ চরম উন্নতিতে পৌঁছিয়াছে। এখনও জীবের সখের অনেক বাকি আছে, উন্নতির বাকি আছে। যদি তাই বাকি আছে, তবে ঈশ্বরের হস্তক্ষেপণের বা কায্যের স্থান বা প্রয়োজন নাই কেন ? সােজন, রক্ষা, পালন, ধবংস DD SBBBBLB DBBB BBu BBDBB BBDD DBBBDSSiDDBDSS DBBBB DDDD DBBDSTBB BDuuDS BB DBDuBL DDD DBB DDDB BBBD BBBS BB uBuBBDBD DDDD DDD DBDBuBSDBBB DBB BBDB LBBBLBD DDuDuDB DBBB BBDS DB BDBD DBBB BD S BBBu uDDB তাহার অধিক উন্নতি সিদ্ধ হইতে পারে না, এমত বঝিতে পারি না।, এবং এরপ অধিক উন্নতি যে তাঁহার অভিপ্লেত নহে, তাহাঁই বা কি প্রকারে S ii iB BuBD DD DuDDD BBS DDD DDD BBSDuBS •辭 1·鸿 ا؟