রাসপঞ্চাধ্যায়ে কেন, সমস্ত ভাগবতে কোথাও রাধার নাম নাই। ভাগবতে কেন, বিষ্ণপরিাণে, হরিবংশে বা মহাভারতে কোথাও রাধাের নাম নাই। অথচ এখনকার কৃষ্ণ উপাসনার প্রধান অঙ্গ BB DD D gEB DMBD DDD S DBD D gBB BDB DBB DDD D DDDD DDD S বৈকবদিগের অনেক রচনায় কৃফের অপেক্ষাও রাধা প্রাধান্যলাভ করিয়াছেন। যদি মহাভারতে, হরিবংশে, বিকাপরাণে বা ভাগবতে “রাধা নাই, তবে এ “রাধা” আসিলেন কোথা হইতে ? রাধাকে প্রথমে ব্ৰহ্মবৈবৰ্ত্ত পরাণে দেখিতে পাই। উইলসন, সাহেব বলেন যে, ইহা পরাণগণের মধ্যে সবকনিষ্ঠ বলিয়াই বোধ হয়। ইহার রচনাপ্রণালী আজিকালিকার ভট্টাচাৰ্য্যদিগের রচনার মত। ইহাতে ষািঠী মনসারও কথা আছে। আমি পর্বেই বলিয়াছি যে, আদিম ব্ৰহ্মবৈবৰ্ত্ত পরাণ বিলোপপ্রাপ্ত হইয়াছে। তাহার প্রমাণও উদ্ধত করিয়াছি। যাহা এখন আছে, তাহাতে এক নতন দেবতত্ত্ব সংস্থাপিত হইয়াছে। ইহাই পক্ষবাবধি প্ৰসিদ্ধ যে, কৃষ্ণ বিষ্ণর অবতার। ইনি বলেন, কৃষ্ণ বিষ্ণর অবতার হওয়া দরে থাকুক, কৃষ্ণই বিষ্ণকে সন্টি. করিয়াছেন। বিষ্ণৰ থাকেন বৈকুণ্ঠে, কৃষ্ণ থাকেন গোলোকে রাসমণডলে,-বৈকুণ্ঠ তাহার অনেক নীচে। ইনি কেবল বিষ্ণকে নহে, ব্ৰহ্মা, রাদ, লক্ষী, দােগা প্রভৃতি সমস্ত দেবদেবী এবং জীবগণকে সন্টি ਜਜ ਅੰਬ গো, গোপ ও গোপীগণ বাস করে। তাহারা দেবদেবীর উপর। সেই গোলোকধামের অধিস্ঠিাত্রী কৃষ্ণবিলাসিনী দেবীই রাধা। রাধাের আগে রাসমণডেল, রাসমগ্ৰডলে ইনি রাধাকে সন্টি করেন। রাসের রা এবং ধ্যা ধাতুর ধা, ইহাতে রাধা নাম নিম্পন্ন করিয়াছেন।*।। সেই গোপগোপীর বাসস্থান রাধাধিস্ঠিত গোলোকধাম পািব্বকবিদিগের বাণিত বান্দাবনের বাজনিশ নকল। এখনকার কৃষ্ণযাত্রায় যেমন চন্দ্রাবলী নামে রাধার প্রতিযোগিনী গোপী আছে, গোলোকধামেও সেইরােপ বিরজা নামনী রাধার প্রতিযোগিনী গোপী ছিল। মানভঞ্জন যাত্রায় যেমন যাত্রাওয়ালারা কৃষ্ণকে চন্দ্রাবলীর কুঞ্জে লইয়া যায়, ইনিও তেমনি কৃষ্ণকে গোলোকধামে বিরজার কুঞ্জে লইয়া গিয়াছেন। তাহাতে যাত্রার রাধিকার যেমন ঈষ্যা ও কোপ উপস্থিত হয়, ব্ৰহ্মবৈবত্তের রাধিকারও সেইরােপ ঈৰ্ষা ও কোপ উপস্থিত হইয়াছিল। তাহাতে আর একটা মহা গোলযোগ ঘটিয়া যায়। রাধিকা কৃষ্ণকে বিরজার মন্দিরে ধরিবার জন্য রথে চড়িয়া বিরজার মন্দিরে গিয়া উপস্থিত। সেখানে বিরজার দ্বারবান ছিলেন শ্ৰীদামা বা শ্ৰীদাম। শ্ৰীদামা রাধিকাকে দ্বারা ছাড়িয়া দিল না। এ দিকে রাধিকার ভয়ে বিরজা গালিয়া জল হইয়া নদীরপ ধারণ করিলেন। শ্ৰীকৃষ্ণ তাহাতে দঃখিত হইয়া তাঁহাকে পািনজীবন এবং পািব্ব রােপ প্ৰদান করিলেন। বিরজা গোলোকনাথের সহিত অবিরত আনন্দানভব করিতে লাগিল। ক্রমশঃ তাহার সাতটি পত্র জন্মিল। কিন্তু পত্ৰগণ আনন্দানভেবের বিঘর, এ জন্য মাতা তাহাদিগকে অভিশপ্ত করিলেন, তাঁহারা সাত সমদ্র হইয়া রহিলেন। এ দিকে রাধা, কৃষ্ণবিরাজা-বত্তান্ত জানিতে পারিয়া, কৃষ্ণকে অনেক ভৎসনা করিলেন, এবং অভিশাপ প্রদান করিলেন যে, তুমি গিয়া পথিবীতে বাস কর। এ দিকে কৃষ্ণকিঙ্কর শ্ৰীদামা রাধাের এই দিব্যবহারে অতিশয় ক্রুদ্ধ হইয়া তাঁহাকে ভৎসনা করিলেন। শনিয়া রাধা শ্ৰীদামাকে তিরস্কার করিয়া শাপ দিলেন, তুমি গিয়া অসাের হইয়া জন্মগ্রহণ করা। শ্ৰীদামাও রাধাকে শাপ দিলেন, eyuk iei uu D DB B DD B BB BD DD VSTV5 گظ শেষ দাই জনেই কৃষ্ণের নিকট আসিয়া কাঁদিয়া পড়িলেন। শ্ৰীদামাকে কৃষ্ণ বর দিয়া বলিলেন যে, তুমি অসমরেশ্বর হইবে, যাদ্ধে তোমাকে কেহ পরাভব করিতে পরিবে না। শেষে শঙ্করশালস্পশে মক্ত হইবে। রাধাকেও আশ্বাসিত করিয়া বলিলেন, “তুমি যাও ; আমিও যাইতেছি।’ শেষ পথিবীর ভারাবতরণ জন্য, তিনি পথিবীতে আসিয়া অবতীর্ণ হইলেন। এ সকল কথা নািতন হইলেও, এবং সৰবশেষে প্রচারিত হইলেও এই ব্ৰহ্মবৈবত্ত পরাণ
- রাসে সম্প্ৰভুয় গোলোকে, সা দুধাব হরেঃ পরীঃ । -
তেন। রাধা সমাখ্যাতা পরাবিন্তি।দ্বিজোত্তম ॥-ব্রহ্মখন্ডে ৫ অধ্যায়ঃ। কিন্তু আবার স্থানান্তরে
- * * রাকারো দানবাচক । DD DDBBuGL LDB DBDBD DBD sBBuDuuDBSTBLBLBD D BDDDS
BV W
