পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ৰিণিকিম রচনাবলী DDDB BDD DBB DDD DDSS BDBDBBLB BDBBD DD DS BDB BDD DDD BBB BBB দেখিয়া ভুলিয়া গিয়া কোন অপাত্রে বরমাল্য দেওয়ার সম্ভাবনা ছিল, কিন্তু উপায়ান্তর কি ছিল না? কৃষ্ণ কি অজািন, বাসদেব প্রভৃতি কর্তৃপক্ষের কাছে কথা পাড়িয়া রীতিমত সক্ষবন্ধ স্থির করিয়া তাঁহাদিগকে বিবাহে সন্মত করিয়া কন্যা সম্প্রদান করাইতে পারিতেন। যাদবেরা কৃষ্ণের বশীভূত; কেহই তাঁহার কথায় অমত করিত না। এবং অল্পজন সপাত্র, কেহই আপত্তি করিত ना । उ%द •ा ठूछेख्न रकम ? এখনকার দিনকার হইলে, এ কাজ সহজে হইত। কিন্তু ভদ্রাজিনের বিবাহ চারি হাজার বৎসর পর্বে ঘাঁটিয়াছিল, তখনকার বিবাহপ্রথা এখনকার বিবাহপ্রথার মত ছিল না। সেই দুগ্ধ না বাকিলে কৃষ্ণের আদর্শ বুদ্ধি ও আদর্শ প্রীতি আমরা সম্পর্ণেরূপে বর্ণঝতে a { মনতে আছে, বিবাহ অস্টিবিধ, (১) ব্ৰাহ্ম, (২) দৈব, (৩) আৰ্য, (৪) প্রাজাপত্য, আন্দে, (৬) গান্ধব্ব, (৭) রাক্ষস ও (৮) পৈশাচ । এই ক্ৰমান্বয়াটা পাঠক মনে খবেন । এই অস্পষ্টপ্রকার বিবাহে সকল বণের অধিকার নাই। ক্ষত্ৰিয়ের কোন কোন বিবাহে অধিকার, দেখা যাউক। তৃতীয় অধ্যায়ের ২৩ শ্লোকে কথিত হইয়াছে, ষড়ানােপাকব্যা বিপ্ৰস্য ক্ষত্ৰস্য চতুরোেহবরান। ইহার টীকায় কুল্পটভট্ট লেখেন, “ক্ষত্ৰিয়স্য অবরান পরিতনানাসরোদীংশ্চতুরঃ।” তবেই ক্ষত্রিয়ের পক্ষে, কেবল আসর, গান্ধব্ব, রাক্ষস ও পৈশাচ, এই চারি প্রকার বিবাহ বৈধ। আর সকল অবৈধ। কিন্তু ২৫ শ্লোকে আছে পৈশাচশচাসরিশ্চৈব ন কত্তব্যৌ কদাচন৷ পৈশাচ ও আসার বিবাহ সকলেরই অকৰ্ত্তব্য। অতএব ক্ষত্ৰিয় পক্ষে কেবল গান্ধব্ব ও BB OBS s DDDD DBBDBBD DBDB DDS তন্মধ্যে, বীরকন্যার উভয়ে পরস্পর অন্যরাগ সহকারে যে বিবাহ হয়, তাহাই গান্ধব্ব বিবাহ। এখানে সভাদ্রার অন্যরাগ অভাবে সে বিবাহ অসম্ভব, এবং সেই বিবাহ “কামসম্ভব”, সতরাং পরম নীতিজ্ঞ কৃষ্ণাঙ্গাজনের তাহা কখনও অন্যমোদিত হইতে পারে না। অতএব রাক্ষস বিবাহ ভিন্ন অন্য কোন প্রকার বিবাহ শাস্ত্রানসারে ধৰ্ম্মম্য নহে ও ক্ষত্রিয়ের পক্ষে প্রশস্ত নহে; অন্য প্রকার বিবাহেরও সম্ভাবনা এখানে ছিল না। বলপ কবক কন্যাকে হরণ করিয়া বিবাহ করাকে রাক্ষস বিবাহ বলে। বস্তুতঃ শাস্ত্রানসারে এই রাক্ষস বিবাহই ক্ষত্ৰিয়ের পক্ষে একমাত্র প্রশস্ত বিবাহ। মনাির ৩ অ, ২৪ শ্লোকে আছে চতুরো ব্ৰাহ্মণস্যাদ্যান্য প্রশস্তান কবিয়ো বিদঃ। রাক্ষসং ক্ষত্ৰিয়স্যৈকমাসরং বৈশ্যশদ্রয়োঃ ॥ যে বিবাহ ধৰ্ম্ম্য ও প্রশস্ত, আপনার ভগিনীর ও ভগিনীপতির গৌরবার্থ ও নিজকুলের গৌরবাথ, কৃষ্ণ সেই বিবাহের পরামর্শ দিতে বাধ্য ছিলেন। অতএব কৃষ্ণ অজ্ঞজনকে যে পরামর্শ দিয়াছিলেন, তাহাতে তাঁহার পরম শাস্ত্ৰজ্ঞতা, নীতিজ্ঞতা, অভ্রান্তবদ্ধ এবং সৰবৰ্তৃপক্ষের মানসম্ভ্রম রক্ষার অভিপ্রায় ও হিতেচ্ছাই দেখা যায়। কেহ কেহ বলিতে পারেন, এখানে মনাের দোহাই দিলে চলিবে না। মহাভারতের যন্ধের সময়ে মনসিংহিতা ছিল, ইহার প্রমাণ কি ? কথা ন্যায্য বটে, তত প্রাচীনকালে মনসিংহিতা - সঙ্কলিত হইয়াছিল কি না, সে বিষয়ে বাদ প্রতিবাদ হইতে পারে। তবে মনসিংহিতা পৰম্পৰ্বsuDDB BDDiDuDBDB BB DDS DBDB BiBuDBDB BB DD DBBD DS BB BBDDDuDB সভদ্ৰাহরণ বিষয়ে কি প্রমাণ পাওয়া যায়, দেখা যাউক। বড় বেশী খ্যজিতে হইবে না। আমরা পাঠকদিগের নিকট ষে উত্তর দিতেছি, কৃষ্ণ নিজেই সেই উত্তর বলদেবকে দিয়াছিলেন। অর্জন সভদ্রাকে হারুণ করিয়া লইয়া গিয়াছে, শনিয়া যাদবেরা ক্রুদ্ধ হইয়া রণসজা করিতেছিলেন। বলদেব বলিলেন, অতি গণ্ডগোল করিবার আগে, কৃষ্ণ কি বলেন শনা যাউক । তিনি চুপ করিয়া GOR