পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

--a 島 T في } ጀx ኃቕ $ # ¥ & --ত্বকেক অজয়ন্ট গল। কেবল কণাই একাকী ঘটােৎকচের সমকক্ষ হইয়া, রাক্ষসের সঙ্গে বন্ধ কৱিতে লাগিলেন। শেষ কর্ণও আর সামলাতেই পারেন না। তাঁহার নিকট ইন্দ্ৰদত্তা একপরবঘাতিনী এক শক্তি, ছিল। এই শক্তি সম্পবন্ধে অন্ধুতের অপেক্ষাও অদ্ভুত এক গলপ আছে-পাঠককে তৎপঠনে পীড়িত করিতে আমি অনিচ্ছক। ইহা বলিলেই যথেষ্ট হইবে যে, এই শক্তি কেহ কোন মতেই, ব্যৰ্থ করিতে পারে না, এক জনের প্রতি প্রযক্ত হইলে সে মরিবে, কিন্তু শক্তি আর ফিরিবে নাঃ তাই একপরষঘাতিনী৷ কণী এই অমোঘ শক্তি অজািনবধাথ তুলিয়া রাখিয়াছিলেন, কিষ্ণু আজ ঘটোৎকচের ফদ্ধে বিপন্ন হইয়া তাহারই প্রতি শক্তি প্রযক্ত করিলেন। ঘটোৎকচ। মরিল। চূড়ান্টুর বিষ্কাচলের একপাদপরিমিত শরীর ধারণ করিল, এবং তাহার চাপে এক অক্ষৌহিণী। • • ! এ সকল অপরাধে প্রাচীন হিন্দী কবিকে মাতজনা করা যায়, কেন না, বালক ও অশিক্ষিত সত্ৰীলোকের পক্ষে এ রকম গলপ বড় মনোহর। কিন্তু তিনি তার পর যাহা রচনা করিয়াছেন, তাহা বোধ হয় কেবল তাঁহার নিজেরই মনোহর। তিনি বলেন, ঘটোৎকচ মরিলে পাম্পডবেয়া শোকাকাতর হইয়া কাঁদিতে লাগিলেন, কিন্তু কৃষ্ণ রথের উপর নাচিতে আরম্ভ করিলেন!। তিনি আর গোপবালক নহেন, পৌত্র হইয়াছে; এবং হঠাৎ বায়রোগাক্রান্ত হওয়ার কথাও গ্রন্থকার বলেন না। কিন্তু তব রথের উপর নাচ ! কেবল নাচ নহে, সিংহনাদ ও বাহর আস্ফোটন। অসজন জিজ্ঞাসা করলেন, ব্যাপার কি ? এত নাচকচি কেন ? কৃষ্ণ বলিলেন, “কৰ্ণের নিকট যে অমোঘ শক্তি ছিল, যা তোমার বধের জন্য তুলিয়া রাখিয়াছিল, তাহা ঘটোৎকচের জন্য পরিত্যক্ত হইয়াছে। এক্ষণে তোমার আর ভয় নাই ; তুমি এক্ষণে কর্ণের সঙ্গে যন্ধ করিতে পরিবো।” জয়দ্রথবধ উপলক্ষে দেখিয়াছি, কণের সঙ্গে অঙ্গজেনের পািনঃ পািনঃ যাদ্ধ হইয়াছে, এবং কণী পরাভূত হইয়াছেন। তখন সেই ঐন্দ্ৰী শক্তির কোন কথাই কাহারও মনে হয় নাই; কবিরও নহে। কিন্তু তখন মনে করিলে জয়দ্ৰথবধ হয় না; কৰ্ণ জয়দ্রথের রক্ষক। সতরাং তখন চুপে চাপে গেল। যাক-এই শক্তিঘটিত বত্তিান্তটা অনৈসৰ্গিক, সতরাং ত্যাহা আমাদের আলোচনার অযোগ্য। যে কথাটা বলিবার জন্য, ঘটোৎকচবধের কথা তুলিলাম, তাহা এই। কৃষ্ণ, “যাহা হউক, হে ধনঞ্জয়! আমি তোমার হিতাৰ্থ বিধি উপায় উস্তাবনপৰিবাক ক্ৰমে ক্ৰমে, মহাবলপরাক্রান্ত জরাসন্ধ, শিশপাল, নিষাদ একলব্য, হিড়িম্ব, কিন্মীর, বক, আলায়াধ, উগ্নকম্পমা, ঘটােৎকচ প্রভৃতি রক্ষসের বধ সাধন করিয়াছি।” কথাটা সত্য নহে। কৃষ্ণ শিশপালকে বধ করিয়াছিলেন বটে, কিন্তু সে অজ্ঞজনের হিতার্থ নহে, শিশপাল তাঁহাকে সভমধ্য অপমানিত ও যন্ধ আহত করিয়াছিল, এই জন্য, বা যজ্ঞের রক্ষার্থ। জরাসন্ধবধেরও কৃষ্ণ কৰ্ত্তা না হউন, প্রবত্তক কিন্তু সে অজ্ঞজনহিতাৰ্থ 'নহে, কারারদ্ধ রাজগণের মাক্তিজন্য। কিন্তু বক, হিড়িমািব, কিন্মীর প্রভৃতি রাক্ষসদিগের বধের, এবং একলব্যের অঙ্গন্ঠচ্ছেদের সঙ্গে কৃষ্ণের কিছমাত্র সম্পবিন্ধ ছিল না। তিনি তাহার কিছই জানিতেন না, এবং ঘটনাকালে উপস্থিতও ছিলেন না। মহাভারতে এক স্থানে পাই বটে, কৃষ্ণ একলব্যকে বধ করিয়াছিলেন, কিন্তু ঐ অঙ্গঠচ্ছেদের কথা তাহার বিরোধী। ঘটনাগলি, অর্থাৎ একলব্যের অঙ্গঠচ্ছেদ এবং রাক্ষসগণের বধ, প্রকৃত ঘটনাও নহে। তবে, এ মিথ্যা বাক্য কৃষ্ণমখে সজাইবার উদ্দেশ্য কি ? এ সম্পবন্ধে কেবল আর একটা কথা বলিব। ভক্তে বলিতে পরিবেন, কৃষ্ণ ইচ্ছার দ্বারা সকলেই করিতেছেন। তাঁহার ইচ্ছাতেই হিড়িম্ববাদি কধ, এবং ঘটোৎকচের প্রতি কণের শক্তি প্রযক্ত হইয়াছিল। এ কথা সঙ্গত নহে। কৃষ্ণই বলিতেছেন যে, তিনি বিবিধ “উপায় উদ্ভাবনাঃ D DD DBBLBBD DDD DDD S BDBD DBDBBDD DBDBBD L KuBY BDBBD BBD করবেন, তবে মনষ্যশরীর লইয়া অবতীর্ণ হইবার প্রয়োজন কি ছিল ? আমরা পািনঃ পািনঃ দেখিয়াছি যে, কৃষ্ণ ইচ্ছাশক্তি দ্বারা কোন কৰ্ম্ম করেন না; পর্যবেকার অবলম্বন করেন। তিনি নিজেও তােহা বলিয়াছেন; সে কথা পাৰোব উদ্ধত করিয়াছি। দেখা গিয়াছে যে, তিনি ইচ্ছা! করিয়াও যত্ন করিয়া সন্ধিসংস্থাপন করিতে পারেন্স নাটু বা কণাকে যদ্যুধিষ্ঠিরের পক্ষে আনিতে BBBDB DDD S DBDD DDD DDBDD BBDBSBiBu TuBuB DBDDBBS LBB DD BTBS LDiBB LLuD শক্তি-অন্ত্রের জন্য ইচ্ছাময়ের এত ভাবনা কেন ? ,! ༨ ༨ སྐུ་ dáer