অভিকর্ষ রচনাবলী তুমি আয়ন্ধে পরিত্যাগ করিয়া একবার আমাদিগকে নিরীক্ষণ করা। আর তোমার এরূপ কাষের অনঙ্গঠান করা কীৰ্ত্তব্য নহে। তুমি বেদবেদাঙ্গবেত্তা, এবং সত্যধৰ্ম্মপরায়ণ; অতএব এরােপ কাৰ্য্য করা তোমার নিতান্ত অন্যচিত; তুমি অকিমান্ধ হইয়া আৱদ্ধ পরিত্যাগপৰিবাক শাশ্বত পথে অবস্থান কর। অদ্য তোমার, মত্ত লোকনিবাসের কােল পরিপােশ হইয়াছে। হে বিপ্র! অস্ত্রানভিজ্ঞ ব্যক্তি দিগকে ব্ৰহ্মান্ত্রে বিনাশ করিয়া নিতান্ত অসৎকায্যের অনন্ঠান করিয়ােছ; অতএব আয়ন্ধ অবিলম্বে পরিত্যাগ কর; আর কুরুকায্যের অনষ্ঠান করা তোমার কত্তব্য নহে।” । ইহাতেই দ্রোণাচায্য যন্ধে ক্ষান্ত হইলেন। যধিষ্ঠিরের নিকট অশ্বথামার মাতু্য শনিয়াও BiDD D DBS BDBB DDD DB BBB DD BBDBDBD BD DDD DuB , যাদৱবংশীয় সাত্যকি আসিয়া ধন্টদ্যুম্পনকে রক্ষা সম্পাদনা করিলেন। সাত্যাকির সঙ্গে কেহুই যাদ্ধ করিতে সক্ষম হইল না। দ্রোণও নিবারিত হইলেন। তখন যধিস্ঠির সর্বপক্ষীয় বীরগণকে বলিলেন “হে বীরগণ! তোমরা পরম যত্নসহকারে দ্ৰোণাভিমাখে ধাবমান হও । মহাবীর ধন্টদ্যুম্পন দ্রোণাচায্যের বিনাশের নিমিত্ত যথাসাধ্য চেণ্টা করিতেছেন। অদ্য সমরক্ষেত্রে দ্রুপদানন্দনের কার্য্য সম্প্রদর্শনে পিপলস্টই বোধ হইতেছে যে, উনি কুদ্ধ হইয়া দ্রোণকে নিপাতিত করবেন। অতএব তোমরা মিলিত হইয়া দ্ৰোণের সহিত যাদ্ধারম্ভ কর।” এই কথার পর, পান্ডবপক্ষীয় বীরগণ দ্ৰোণাভিমাখে ধাবমান হইলেন। মহাভারত হইতে পানশাচ উদ্ধত করিতেছি,- “মহারথ দ্রোণও মরণে কৃতনিশ্চয় হইয়া সমাগত বীরগণের প্রতি মহাবেগে গমন করিতে লাগিলেন। সত্যসন্ধ মহাবীর দ্ৰোণাচাৰ্য্য মহারথগণের প্রতি ধাবমান হইলে মেদিনীমশন্ডল কম্পিত ও প্রচন্ড বায় সেনাগণকে ভীত করতঃ প্রবলবেগে প্রবাহিত হইতে লাগিল। মহতী উলকা সায্য হইতে নিঃসন্ত হইয়া আলোক প্রকাশ্যপূর্বক সকলকে শঙ্কিত করিল। দ্রোণাচায্যের অস্ত্র সকল প্রজবলিত হইয়া উঠিল। রথের ভীষণ নিল্সবন ও অশ্বগণের অশ্রপাত হইতে লাগিল। তৎকালে মহারথ দ্ৰোণ নিতান্ত নিস্তেজ হইলেন। তাঁহার বাম নয়ন ও বাম বাহ সািপন্দিত হইতে লাগিল। তিনি সম্পমাখে। ধন্টদ্যুম্বনকে অবলোকন করিয়া নিতান্ত উন্মনা হইলেন, এবং ব্ৰহ্মবাদী ঋষিগণের বাক্য সমরণ করিয়া ধৰ্ম্মমযন্ধ অবলম্পােবনপৰিবাক প্রাণত্যাগ করিতে ইচ্ছা করিলেন।” পাঠক দেখিবেন যে, এখানে দ্ৰোণের প্রাণত্যাগের অভিলায়ের কারণ পরম্পরার মধ্যে অশ্বখামার মাতুসম্পবাদ পরিগণিত হয় নাই। বিচারকের পক্ষে এই এক প্রমাণ যথেষ্ট। দ্ৰোণ তথাপি যাদ্ধ ছাড়িলেন না। মহাভারতকার দশ হাজার সৈন্যধবংসের কম কথা কন না, তিনি বলেন, তার পরেও দ্ৰোণাচাষ্য ত্ৰিশ হাজার সৈন্য বিনন্ট করিলেন, এবং ধন্টদ্যুশনকে পানন্দবার পরাভূত করিলেন। এবার ভীম ধন্টদ্যুম্পনকে রক্ষা করিলেন, এবং দ্রোণাচায্যের রথ ধরিয়া (ভীমের অভ্যাস, রথগলা ধরিয়া আছাড় মারিয়া ভাঙ্গিয়া ফেলেন।*) সেই পক্ৰেবান্ধত তীৱ তিরস্কার করিলেন। সেই তিরস্কারে দ্ৰোণ যথাৰ্থ আয়ন্ধ ত্যাগ করিলেন “এবং তৎপরে রথোপরি সমদায় অস্ত্রশস্ত্র সন্নিবেশিত করিয়া যোগ অবলম্বনপৰিবাক সমস্ত জীৱকে অভয়প্রদান করিলেন। ঐ সময়ে মহাবীর ধন্টদ্যুম্ন রন্ধু প্রাপ্ত হইয়া সম্ববীয় রথে ভীষণ সশরীশরাশন অবস্থানপৰিবাক করবারি ধারণপৰিবাক দ্ৰোণাভিমাখে ধাবমান হইলেন। এইরপে দ্ৰোণাচাৰ্য্য ধন্টদ্যুম্পেইেনর বশীভূত হইলে সমর্যাঙ্গনে মহান হাহাকার-শব্দ সমাখিত হইল। এদিকে BDBB DDBB BBLLDDD BDBBB BBDBBBBS BBBD BBBBBD DBD BBBS সহকারে অনাদিপারব বিষ্ণর ধ্যান করিতে লাগিলেন। এবং মািখ ঈষৎ উন্নমিত, বক্ষঃস্থল DDT L BBD DDDD DDD BBBDD BD BBBDDB D DD DBDBDB BDBBB একাক্ষর বেদমন্ত্র ঔকার ও পরাৎপর দেবদেবেশি বাসদেবকে স্মরণ করতঃ সাধজনেরও দিল্লভ কবিগােলাকে গমন করিলেন।” তার পর ধন্টদ্যুম্বন আসিয়া মন্তদেহের মন্তক কাটিয়া লইয়া গেলেন। BBBSDsuBB BY DBBDBLBBBLBD D BBBD S BBD S DBBD EBLB DBSS B সম্পণেরপে যে পরস্পরের বিরোধী, তাহা নহে; একত্রে গথিা যায়। একত্রে গাঁথাও আছে
- রথগােলা যদি “এক্কার” মত হয়, তবে এখনকার লোকেও ইহা পারে। é6éW
