পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যদি হয়, যদি তারতম্য থাকে, অৰে সাক্ষৰ শ্রেষ্ঠ কে ? কৃষ্ণ বলেন, অহিংসয় । কারতের স্থান: SBBDB SBBBBLB DDBSS BBBD Bu S g BDB BBD DBB BBDBLBLBLLLLS DD বলিয়া থাকেন, কোন অবস্থাতেই মিথ্যা বলা যাইতে পারে না। তা না হয় হইল; সে কথা এখন উঠিতেছে না। এমন কেহই বলবেন না বে, পাশচাত্তাদিগের মতে একজন মিথ্যাবাদী একজন হত্যকারীর অপেক্ষা গরতের পাপী, অথবা মিথ্যাবাদী ও হত্যাকারী তুল্য পাপী। তাঁহারা ৰে তাহা বলেন না, সমস্ত ইউরোপীয় দন্ডবিধিশাস্ত্র তাহার প্রমাণ। যদি তাই হইল, তবে এখন কৃষ্ণের সঙ্গে পাশ্চাত্ত্যের শিষ্যগণের মতভেদেয় এখানে কোন লক্ষণ দেখা যায় না। এখানে কেবল পাপের তারতম্যের কথা হইতেছে। কোন অধক্ষমই কোন সময়ে করিতে নাই। নরহত্যাও করিতে নাই, মিথ্যা কথাও বলিতে নাই। কৃষ্ণের কথার ফলে এই যে, যদি এমন অবস্থা কাহারও ঘটে যে, হয় তাহাকে মিথ্যা কথা বলিতে হইবে, নয়। নরহত্যা করিতে হইবে, তবে বরং মিথ্যা কথা বালিবে, তথাপি নরহত্যা করিবে না। যদি এরােপ ধৰ্ম্মমাত্মা নীতিজ্ঞ কেহ থাকেন যে, বলেন যে, বরং নরহত্যা করিবে, তথাপি মিথ্যা কথা বলিবে না, তবে আমাদের উত্তর এই যে, তাঁহার ধৰ্ম্ম তাঁহাতেই থাক, এ নারকী ধৰ্ম্মম যেন ভারতবর্ষে বিরল প্রচার হয়। কৃষ্ণের এই মত। যদি অন্তর্জন ইহার অন্যবিত্তীর্ণ হইবেন, তবে ভ্ৰাতৃবধ-পাপ হইতে তাঁহাকে বিরত করিবার পক্ষে ইহাই যথেষ্ট। কিন্তু অতীজনে বলিতে পারেন, “এ তে গেল তোমার মত। কিন্তু লৌকিক ও প্রচলিত ধৰ্ম্ম কি ? তোমার মতই যথার্থ হইতে পারে, কিন্তু ইহা যদি প্রচলিত ধৰ্ম্মান মোদিত না হয়, তবে আমি জনসমাজে সত্যাচুতে পাপাত্মা বলিয়া কলঙ্কিত হইব।” এজন কৃষ্ণ আপনার মত প্ৰকাশ করিয়া প্রচলিত ধৰ্ম্মম যাহা, তাহা বঝাইতেছেন। তিনি বলিলেন, “হে ধনঞ্জয়! কুরপিতামহ ভীস্ম, ধৰ্ম্মরাজ যধিস্ঠির, বিন্দর ও যশস্বিনী কুন্তী যে ধৰ্ম্ম রহস্য কহিয়াছেন, আমি যথার্থীরাপে তাহাই কীৰ্ত্তন করিতেছি, শ্রবণ করা। এই বলিয়া বললেন, “সাধ ব্যক্তিই সত্য কথা কহিয়া থাকেন, সত্য অপেক্ষা আর কিছই শ্রেষ্ঠ নাই।।*।। সত্যতত্ত্ব অতি দাভেদ্ৰয়। সত্যবাক্য প্রয়োগ করাই অবশ্য কৰ্ত্তব্য।” , , এই গেল স্থলনীতি। তারপর বসিজািত তত্ত্ব বলিতেছেন, “কিন্তু বে স্থানে মিথ্যা সত্যস্বরপ, ও সত্য মিথ্যােসম্বরপ হয়, সে স্থলে মিথ্যাবাক্য প্রয়োগ করা দোষাবহ নহে ।” ? কিন্তু কখন কি এমন হয় ? এ কথাটা আবার উঠিবে, সেই সময়ে আমরা ইহার যথাসাধ্য বিচার করিব। তার পর কৃষ্ণ বলিতেছেন, “বিবাহ, রতিক্ৰীড়া, প্রাণবিয়োগ ও সব্বাস বাপহরণকালে এবং ব্রাহ্মণের নিমিত্তে মিথ্যা প্রয়োগ করলেও পাতক হয় না।” এখানে ঘোর বিবাদের স্থল, কিন্তু বিবাদ এখন থাক। কালীপ্রসন্ন সিংহের অনিবাদে উল্লিখিতরূপে আছে। উহা একটি শ্লোকের মাত্র অন্যবাদ, কিন্তু মহলে ঐ বিষয়ে দাইটি শ্লোক আছে । দাইটিই উদ্ধত করিতেছি; - } ** ১। প্রাণাত্যয়ে বিবাহে চ বক্তব্যমনতাং ভবেৎ।। সৰ্ব্বস্বস্যাপহারে চ বক্তব্যমমতং ভবেৎ৷ ” ২। বিবাহকালে রতিসম্পপ্রয়োগে প্রাঙ্গাতীয়ে সৰস্বাধনপহীয়ে। : বিপ্রস্য চাথে হ্যনন্তং বঙ্গেত পােচানতান্যাহারপাতকানি! - * * এই দাইটি শ্লোকের ‘একই অর্থ ; কেবল প্রথম শ্লোকটিতে ব্ৰাহ্মণের কথা নাই, এই প্রভেদ। :* মনে এই প্রশন আপনিই উদয় হইবে, একই অৰ্থবাচক দাইটি শ্লোকের ১ঃ ইহার উত্তর এই যে, এই দাইটিই অন্যত্র হইতে উদ্ধান্ত-Quotation -ককের নিজ্যোক্তি নহেt সংস্কৃত গ্রন্থে এমন স্থানে স্থানে দেখা যায় যে, অন্যত্র হইতে বচন ধতি হয়, কিন্তু পশিষ্ট । ४ ५ ' ' ' 严,溪斜 aganglgaumieh ിത്ത് S LLL qu DuDuDDuBLs BBDBS BB BiMB DDuLLBSETlDBB seA AeSesSteeS LL YYzL SBBBBLiuBBuL SYYDBDS DBDDBS TBB DBDB DDS DDD DB TDDBBDBDSLssTL 鼻 ‰ ` ኧሳ yo