পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

". কৃষকতা"? BDDBBDBDD BBB DDD DBBLYiBDB BD DDDS DD BDBDDLS DBDBBDuLL শ্ৰীকৃষ্ণ লোকোষতির এই বিষম ব্যাঘাত সেই অতি-প্রাচীন কালেও দেখিয়াছিলেন। এখন হিন্দসমাজের ধৰ্ম্মজ্ঞান দেখিয়া বিষন্নমনে সেই শ্ৰীকৃষ্ণেরই শরণা লইতে ইচ্ছা করে। কিন্তু অনামানের একটা মল চাহি। যেমন অগ্নি ভিন্ন ধমোৎপত্তি হয় না, এই মহলের উপর অনমান করি যে, সম্পমখস্থ ধর্মবান পৰবত বহিমানও বটে, তেমনি একটা লক্ষণ চাহি যে, তাহা দেখিলেই বঝিতে পারিব যে, এই কৰ্ম্মটা ধৰ্ম্মম বটে। শ্ৰীকৃষ্ণ তাহার লক্ষণ নিন্দিািট করিতেছেন। “ধৰ্ম্মম প্রাণিগণকে ধারণ করে বলিয়া ধৰ্ম্মনামে নিদিষ্ট হইয়াছে। অতএব যন্ত্বারা প্রাণিগলের রক্ষা হয়, তাহাই ধন্যতম ” এই হইল কৃষ্ণকৃত ধৰ্ম্মেমরি লক্ষণনিদ্দেশ্য। কথাটায়, এখনকার Herbert Spencer, Rentham, Mill ইতি সম্প্রদায়ের শিষ্যগণ কোন প্রকার অমত করিবেন না জানি। কিন্তু অনেকে বলিবেন, এ যে ঘোরতর হিতবাদ-বড় Utilitarian রকমের ধৰ্ম্ম। বড় Utilitarian রকম বটে, কিন্তু আমি গ্রহান্তরে বাবাইতেছি যে, ধৰ্ম্মতত্ত্ব হিতবাদ হইতে বিষাক্ত করা যায় না; জগদীশ্বরের সান্বভৌতিকত্ব এবং সব্বািময়তা হইতেই ইহাকে অনমিত করিতে হয়। সঙ্কীর্ণ শ্ৰীস্টধৰ্ম্মের সঙ্গে হিতবাদের বিরোধ হইতে পারে, কিন্তু যে হিন্দধমৌ বলে যে, ঈশ্বর সব্বভুতে আছেন, হিতবাদ সে ধর্মের প্রকৃত অংশ। এই কৃষ্ণবাক্যই যথার্থ ধৰ্ম্মম লক্ষণ । পর্বে বাকাইয়াছি, যাহা ধৰ্ম্মান মোদিত, তাহাই সত্য; যাহা ধৰ্ম্মমােন মোদিত নহে, তাহাই মিথ্যা। অতএব যাহা সব্বলোকহিতকর, তাহাই সত্য, যাহা লোকের অহিতকর, তাহাই মিথ্যা। এই অর্থে যাহা লৌকিক সত্য, তাহা ধৰ্ম্মতঃ মিথ্যা হইতে পারে; এবং যাহা লৌকিক মিথ্যা, তাহা ধৰ্ম্মমতঃ সত্য হইতে পারে। এইরুপ স্থলে মিথ্যাও সত্যস্বরপ এবং সত্যও মিথ্যাদবরাপ হয়। উদাহরণ স্বরপ কৃষ্ণ বলিতেছেন, যদি কেহ কাহারে বিনাশ করিবার মানসে কাহারও নিকট DBB BDBDBBD BBS BDB BB DTDDDB DD DDBBDBD DD TSS DD একান্তই কথা কহিতে হয়, তবে সে স্থলে মিথ্যা বাক্য প্রয়োগ করাই কত্তব্য। এইরূপ স্থলে মিথ্যা সত্যস্বরূপ হয়। এই প্রস্তাব উত্থাপিত করিবার পর্বে কৃষ্ণ কৌশিকের উপাখ্যান অজ্ঞজনকে শনাইয়া ভূমিকা করিয়াছিলেন। সে উপাখ্যান এই, “কৌশিক নামে এক বহশ্রত তপসিবিশ্রেষ্ঠ ব্ৰাহ্মণ গ্রামের অনতিদারে নদীগণের সঙ্গমস্থানে বাস করিতেন। ঐ ব্রাহ্মণ সম্পর্বদা সত্যবাক্য প্রয়োগরােপ ব্ৰত অবলম্পােবনপৰিবাক তৎকালে সত্যবাদী বলিয়া বিখ্যাত হইয়াছিলেন। একদা কতকগলি লোক দস্যভয়ে ভীত হইয়া বনমধ্যে প্রবেশ করিলে, দস্যরাও ক্ৰোধাভরে যত্নসহকারে সেই বনে তাহাদিগকে অন্বেষণ করতঃ সেই সত্যবাদী কৌশিকের সমীপে সমপস্থিত হইয়া কহিল, হে ভগবান! কতকগালি ব্যক্তি এই দিকে আগমন করিয়াছিল, তাহারা কোন পথে গমন করিয়াছে, যদি আপনি তাহা অবগত থাকেন, তাহা হইলে সত্য করিয়া বলন। কৌশিক দস্যগণকর্তৃক এইরূপ জিজ্ঞাসিত হইয়া সত্যপালনাথে তাহাদিগকে কহিলেন, কতকগলি লোক এই বক্ষ, লতা ও বক্ষপরিবেষ্টিত অটবীমধ্যে গমন করিয়াছে। তখন সেই ফুরকািশমা দস্যগণ তাহদের অন্যাসন্ধান পাইয়া তাহাদিগকে আক্রমণ ও বিনাশ করিল। সক্ষমাধৰ্ম্মমানভিজ্ঞ সত্যবাদী কৌশিকও সেই সত্যবাক্যজনিত পাপে লিপ্ত হইয়া ঘোর নরকে নিপতিত হইলেন।” এ স্থলে ইহা অভিপ্ৰেত যে, কৌশিক অবগত হইয়াছিলেন যে, ইহারা দস্য; পলায়িত DDBDBD DBD BBD BDDSDDB BDDDB BD BBB DDD S DD DBBDB BBBB ছিলেন, তবে তিনি কৃকের মতে সত্যকাথনের দ্বারা পাপাচরণ করিয়াছিলেন। এ বিষয়ে প্লাচ্যে ও প্রতীচ্যে ঘোরতর মতভেদ । আমাদের প্রতীচ্য শিক্ষকদিগের নিকট শিখিয়াছি যে, সত্য নিত, কখন মিথ্যা হয় না, এবং কোন সময়ে মিথ্যা প্রযোক্তব্য নহে। সতরাং কৃষ্ণের মত শিক্ষিত সম্প্রদায়ের নিকট নিন্দিতাই হইতে পারে। যাঁহারা ইহায় মিলাদা করিকেন (আমি ইহার সমর্থনও DBBDDu DSS DBDDDBDBD DuTLDB DDS BDDuB S BDB D DB Du DB S DBB উত্তয়, মৌনাবলম্বন করা উচিত ছিল। সে কথা ত কৃষক নিজেই বলিয়াছেন- সে বিষয়ে মতভেদ নাই। যদি দস্যরা মৌনী থাকিতে না দেয় ? পীড়নাদির দ্বারা উত্তর গ্রহণ করে ? কেহ কেহ