পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উদ্ধব গিয়া অন্তঃপরে কৰ্ত্তাকে সংবাদ দিল “জামাইবাব আসিয়াছেন, তাঁহার সঙ্গে একজন কে ছদ্মবেশী মহাশয় এসেছেন-জামাইবাবা তাঁকে বড় মানেন, তাঁর সাক্ষাতে তামাকু পৰ্যন্ত थाम का ।” কত্তা নীলরতনবাব শীঘ্ৰ বহিস্ৰবাটীতে আসিলেন। কালীকান্ত তাঁহাকে দেখিয়া দরে হইতে BDD DDD S DDB DDSBB BBD DBD BDDSLDB BBDB BDBDDB কেমন কেমন দেখিতেছি।” নীলরতনবাব, রামাকে স্বাগত জিজ্ঞাসা করিতে বসিলেন, কিন্তু কথাবাৰ্ত্তা শনিয়া কিছুই বঝিতে পারিলেন না। এদিকে অন্তঃপর হইতে জলযোগের স্থান হইয়াছে বলিয়া পরিচারিকা কালীকান্তকে ডাকিতে আসিলা। কালীকান্ত বলিল, “বাপ রে, আমি কি বাবর আগে জল খেতে পারি! আগে বাবকে জল খাওয়াও। তার পর আমার হবে এখন। আমি, মােঠাকরণ, আপনাদের খাচ্চিই তাঁ।” টাশড়ী মনে করিয়াছেন-না করবেন কেন; আমাকে ভাল মানষের মেয়ে বই ত আর ছোট লোকের মেয়ের মত দেখায় না। ওঁরা দশটা দেখেছেন-মানষি চিনতে পারেন- কেবল এই বাড়ীর পোড়া লোকেই মানষে চেনে না।” অতএব বিন্দী চাকরাণী জামাইবাবার উপর বড় খসী BD DBB BDB BDDDSSYBB DBD DDDSBB BBB DB DBBDB DDDD DDD খেতে পারেন-তা আগে তাঁকে জল খাওয়াও, তবে জামাই খাবেন।” বাড়ীর গহিণী মনে ভাবিলেন, “সে উপরি লোক, তাহাকে বাড়ীর ভিতর আনিয়া জল খাওয়ান হইতে পারে না। জামাইকেও বাহিরে খাওয়ান হইতে পারে না। তা, তার জায়গা হউক বাহিরে, আর জামাইয়ের জায়গা হউক ভিতরে।” গহিণী সেইরােপ বন্দোবস্ত করিলেন। রামা বাহিরে, জলযোগের উদ্যোগ দেখিয়া বড় ক্লদ্ধ হইল, ভাবিল, “এ কি অলৌকিকতা ?” এদিকে দাসী কালীকান্তকে অন্তঃপরে ডাকিয়া আনিল। ঘরের ভিতর স্থান হইয়াছে, কিন্তু কালীকান্ত উঠানে দাঁড়াইয়া বলিল, “আমাকে ঘরের ভিতর কেন ? আমাকে এইখানে হাতে দটো ছোলা গড় দাও, খেয়ে একটা জল খাই।” শনিয়া শালীরা বলিল, “বোসজা মশাই যে এবার অনেক ঠাট্টা করেন কেন, আমি আপনাদের তামাসার যোগ্য?” একজন প্রাচীনা ঠাকুরাণীদিদি বলিল, “আমাদের তামাসার যোগ্য কেন ?-যার তামাসার যোগ্য, তার কাছে চলা।” এই বলিয়া কালী সেখানে কালীকান্তের ভাষ্যা কামসন্দরী দাঁড়াইয়া ছিল। কালীকান্ত তাহাকে দেখিয়া প্রভুপত্নী মনে করিয়া সাল্টাঙ্গে প্ৰণাম করিল। কামসন্দরী দেখিয়া চন্দ্ৰবদনে মধর হাসি হাসিয়া বলিল, “ওকি ও রঙ্গ—এ আবার কোন সব কথা কেন-আমি আপনার চাকর-আপনি মনিবা!” রসিকা কামসন্দরী বলিল, “তুমি চাকর, আমি মানিব, সে আজ না কাল ? যত দিন আমার বয়স আছে, তত দিন এই সম্পপকাই থাকিবে। এখন জল খাও।” কালীকান্ত মনে করিল, “বাবা, এর কথার ভাব যে কেমন কেমন। আমাদের বাব যে একটা গেছো মেয়ের হাতে পড়েছেন দেখতে পাই। তা, আমার সবাই ভাল।” এই ভাবিয়া কালীকান্ত পানব্বারা ভক্তিভাবে প্ৰণাম করিয়া পলাইবার উদ্যোগ করিতেছিলেন, দেখিয়া কামসন্দরী আসিয়া তাঁহার গাত্রবস্ত্র ধরিল; বলিল, “ওরে আমার সোণার চাঁদ! আমার সাত রাজার ধন এক মাণিক ! আমার কাছ থেকে আর পলাতে হয় না।” এই বলিয়া কামসন্দরী স্বামীকে আসনের দিকে निऊ लाशिका। কালীকান্ত আন্তরিক কাতরতার সহিত হাত যোড় করিয়া বলিতে লাগিল, “দোহাই বৌঠাকুরাশি, আপনার সাত দোহাই-আমাকে ছাড়িয়া দিন-আপনি আমার স্বভাব জানেন নাDD BB DuDuuDuBB BBD DBDBu BBDuuDu DDBD DDDBSiD BB DDDuB BBDS DD BBB खान-6शन छका था७ ।” R