পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৮৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्रेश्वब्राbन्छ १८श्वब्र कर्गबङानरक्षछ-कृभका গায়ের গন্ধ পান। তিনি বলেন, “তোমাদের এদেশ, এ সমাজ বড় রঙ্গভরা। তোমরা মাথা কুটকুটি করিয়া দাগোৎসব করা, আমি কেবল তোমাদের রঙ্গ দেখি--তোমরা এ ওকে ফাঁকি দিতেছ এ ওর কাছে মেকি চালাইতেছ, এখানে কাঠ হাসি হাস, ওখানে মিছা কান্না কাঁদ, আমি তা বসিয়া বসিয়া দেখিয়া হাসি। তোমরা বল, বাঙ্গালীর মেয়ে বড় সন্দরী, বড় গণিবতী, বড় মনোমোহিনী-প্রেমের আধাব, প্রাণের সংসার, ধৰ্ম্মেমরি ভান্ডার -তা হইলে হইতে পারে, কিন্তু আমি দেখি উহারা বড় রঙ্গের জিনিষ। মানষে যেমন র্যাপী বাঁদর পোষে, আমি বলি পরিষে তেমনি মেয়েমানষে পোষে—উভস্যকে মািখ ভেঙ্গানতেই সখি।” সন্ত্রীলোকের রােপ আছে—তাহা তোমার আমার মত ঈশ্বর গািপ্তও জানিতেন, কিন্তু তিনি বলেন, উহা দেখিয়া মন্ধে হইবার কথা নহে-উহা দেখিয়া হাসিবার কথা। তিনি সস্ত্রীলোকের রাপের কথা পড়িলে হাসিয়া লটাইম্যা পড়েন। মাঘ মাসের প্রাতঃস্নানেব সময় যেখানে অন্য কবি রূপ দেখিবার জন্য যােবাঁতিগণের পিছে পিছে যাইতেন, ঈশ্বরচন্দ্র সেখানে তাহদেব নাকাল দেখিবার জন্য ধান । তোমরা হযত, সেই নীহাবশীতল সবচ্ছসলিলধৌত কষিতকান্তি লইষা আদশ গড়িবে, তিনি বলিলেন, “দেখ - দেখি । কেমন তামাসা ! যে জাতি স্নানের সময় পরিধেয বসন লইয়া বিব্রত, তোমরা তাদের পাইযা এত বাড়াবাড়ি কর!” তোমাবা মহিলাগণের গহকৰ্ম্মে আস্থা ও যত্ন দেখিয়া, বলিবে, ধন্য সর্বামিপত্র সেবাৱত! ধন্য সত্ৰীলোকের স্নেহ ও ধৈয্য!” ঈশ্বরচন্দ্র তখন তাহদের হাঁড়িশালে গিাসা দেখিবেন, রন্ধনের চাল চন্দ্রবণেই গেল, পিটােলর জন্য কোন্দল বাধিয়া গেল, সস্বামীভোজন করাইবাব সময়ে শাশাড়ী ননদের মন্ড ভোজন হইল, এবং কুটম্পভোজনেৰ সময, লতাজার মন্ড ভোজন হইল। স্থল কথা, ঈশ্বৰ গঞ্জ &”alist এবং ঈশ্বর গািপ্ত – Santil 1st । ইহা তাঁহার সাম্রাজ্য এবং ইহাতে তিনি বাঙ্গালা সাহিত্যে অদ্বিতীম । বাঙ্গ অনেক সময়ে বিদ্বেষপ্রসন্ত। ইউবোপে অনেক ব্যঙ্গকশাল লেখক জন্মিযাছেন। তাঁহাদের বচনা অনেক সমযে, হিংসা, অসয়া, আকৌশল, নিরানন্দ, এবং পরশ্ৰীকাতরতাপরিপািণ। পড়িয়া বোধ হাঁস, ইউরোপীয্য যাদ্ধ ও ইউরোপীষ বসিকতা এক মার পেটে জন্মিায়াছে দাসেব কাজ মানষেকে দঃখ দেওয়া। ইউবোপীয় অনেক কুসমগ্রী এই দেশে প্রবেশ করিতেছে-এই নরঘাতিনী রসিকতাও এদেশে প্রবেশ কবিয়াছে। হতোম পোচার নকসা বিদ্বেষপরিপািণ । ঈশ্বর শপ্তের ব্যঙ্গে কিছমাত্র বিদ্বেষ নাই। শত্রতা করি যা তিনি কাহাকেও গালি দেন না। কাহারও অনিন্ট কামনা করিয়া কাহাকেও গালি দেন না। মেকির উপাব রাগ আছে বটে, তা uDuuD uBD BuD BBBS BB BBDD S BDD BB BDBDBBBD SS BBBBBB BBDD DBBB BBBBD বাগ কবিমা গালি দেন না। সেটা কেবল জিগীষা-ব্ৰাহ্মণকে কুভাষায পরাজমা করিতে হইবে এই জিদ। কবির লড়াই, ঐ রকম শত্ৰতাশন্য গালাগালি। ঈশ্বর গ্যািপ্ত “কবির লড়াইয়ে” শিক্ষিত-সে ধরনটা তাঁহার ছিল । অন্যত্র তাও না- কেবল আনন্দ। যে যেখানে সমখে পড়ে, তাহাকেই ঈশ্ববচন্দ্র তাহার গালে এক চড়, নহে একটা কাণমলা দিয়া ছাডিষা দেন-কারণ আব্ব কিছই নয়, দাই জনে একটা হাসিবার জন্য। কেহই চড় চাপড় হইতে নিস্তার পাইতেন না। গবণর জেনেবল, লেপেটেন্যান্ট গবর্ণর, কোন সিলের মেম্বর হইতে, মটে, মাঝি উড়িসা বেহাবা কেহ ছাড়া নাই। এক একটি চড় চাপড় এক একটি বজ-যে মারে, তাহার রাগ নাই, কিন্তু ষে খামা তার হাডে হাড়ে লাগে। তাতে আবার পাত্ৰাপাত্র বিচার নাই। যে সাহসে তিনি বলিয়াছেন,- বিড়ালাক্ষী বিধমািখী, মাখে গন্ধ ছটে। আমাদের সে সাহস নাই। তবে বাঙ্গালীর মেয়ের উপর নীচের লিখিত দই চরণে আমাদের ঢেরা সই রহিল সিন্দরে বিন্দীসহ কপালেতে উলিক। নসী জশী ক্ষেমী বামী, রামী শ্যামী গািলকী৷ মহারাণীকে স্তুতি করিতে করিতে দেশী Agitatorদের কাণ ধরিয়া টানাটানি তুমি মা কলপতর, আমরা সব পোষা গোর, শিখি নি সিং বাঁকানো, क्ळ थात्र श्थान विष्काळ यान्न । ህታ (ኔ S