পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপন্যাস-প্রসঙ* বঙ্কিমচন্দ্ৰ পাঠকবর্গকে “ইন্দিরা'র মৰ্ম্মকথা বঝাইবার জন্য ইংরেজ কবি শেলীর এই কবিতাংশটি গ্রন্থারম্ভে উদ্ধত করিয়াছেন : Rarely, rarely comest thou, Spirit of Delight Wherefore has thou left me now Many a day and fight 2 Many a weary night and day 'Tis since thou art fled away. How shall ever One like Imc Win theo back again P With the joyous and the free Thou w1lt scoff at pain. Spirit false Thou hast forgot All but those who need the C not 2K בc ek Let mc sct my mournful ditty To a merry measure ;- Thou wilt never como for pity, Thou wilt come for pleasure. 本 水 米 Thou art love and life O come Make once more my heart thy home Shelley BS BBBBB S S SJJ DBB BDBLSS DS OBBD LLLLLL LL LLLLLE LLLLLL0SKBeBeBBB ইন্দিরার ইংরেজী অনাবাদ প্রকাশ করেন। যদুগলাঙগরীয় “যগেলাঙ্গরীয়” ১২৮০ বঙ্গাব্দের বৈশাখ সংখ্যা “বঙ্গদর্শনে’ বাহির হয় ‘ইন্দিরা” বাহির হইবার এক মাস পরে। এটিতেও বঙ্কিমচন্দ্র ছোট গলপ রচনার পরীক্ষা করিলেন। ‘যািগলাওগারীয়’ পদস্তকাকারে গ্রথিত হয় ১৮৭৪ সনে। বঙ্কিমচন্দ্রের জীবিতকালে ইহার পাঁচটি সংস্করণ প্রকাশিত হয়। পঞ্চম সংস্করণ প্রকাশিত হয় ১৮৯৩ সনে। প্রথম সংস্করণে পাঠা সংখ্যা ছিল ৩৬, শেষ সংস্করণে ইহা দাঁড়ায় ৫o । ‘যািগলাঙ্গরীয়’ গলেপির উদ্ভব সম্পবন্ধে বঙ্কিমজীবনীকার শচীশচন্দ্ৰ লিখিয়াছেন, “তমালকের রাজার একটি উদ্যান-বাটী ছিল। এই উদ্যান বাটীর পদনিস্পেন রহপনারায়ণ প্রবাহিত। জ্যোঠাগ্রজ শ্যামাচরণ চট্টোপাধ্যায় তমলকে ম্যাজিস্ট্রেট থাকা কালে বঙ্কিমচন্দ্র সেখানে যান এবং উদ্যান-বাটীর সৌন্দৰ্য্য দেখিয়া মগধ হন। তাম্রলিপ্তের ঘটনা লইয়া যােগালাঙ্গরীয় রচিত।” শচীশচন্দ্র নিম্পেনান্ধত অংশে এ বিষয়টি আরও পরিভাকার করিয়া বলিতেছেন : “বঙ্কিমচন্দ্র যখন ১৮.৬ o খািল্টাব্দে তমলকে বেড়াইতে আসিয়াছিলেন, তখন তাঁহারও তমলক ভাল লাগিয়াছিল।...বঙ্কিমচন্দ্র সে বিশালহাদয় রূপনারায়ণে দেখিলেন, “মদ, পুবনোথিত অত্যুৎগ তরঙ্গে বালারণরীশিম আরোহণ করিয়া কাঁপিতেছে—শ্যামাঙ্গীর অঙ্গে রজতালঙ্কারবৎ ফেননিচয় শোভিতেছে, তীরে জলচর পক্ষিকুল শেবতরেখা সাজাইয়া বেড়াইতেছে।” আর বণ্ডিকম। সেই সমদ্রবৎ বিপলিকায় রপনারায়ণতটােপরি দেখিলেন, ‘এক বিচিত্র আটালিকা। তাহার নিকট একটি সনিশ্চিমত বক্ষবাটিকা।” এই দশ্য—তমালকের এই দশ্য—তাঁহােব হৃদয়ে গভীর অঙ্কপাত করিয়াছিল। পািনর বৎসরেও তিনি তাহা ভোলেন নাই। পািনর বৎসর পরে তিনি তমলকের এই চিত্ৰ উঠাইয়া লইয়া যােগালাঙ্গরীয়তে আকিয়াছিলেন।” (বঙ্কিম-জীবনী, ৩য় সং, পঃ ৩o৬) ইংরেজীতে ‘যািগলাঙ্গরীয়ের একাধিক অন্যবাদ প্রকাশিত হয়। বঙ্কিমচন্দ্রের জামাতা রাখালচন্দ্ৰ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৮৮৩ সনে The Taolo Rang্য নামে একটি অন্যবাদ প্রকাশ করেন। ১৯১৩ সনে পি. এন. বাস ও মোরেনো Yagalazzgazira নামে আর একটি ইংরেজী অন্যবাদ বাহির করিয়াছিলেন। জে. ডি. এন্ডারসন অনদিত Indira and other Stories-এও ᏬᏩ.