পাতা:বস্তুবিচার.pdf/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাবান । To e Six হয়, কেহ কোন আপত্তি করিতে পারিবে না । উস্থা প্রস্তুত করি বার প্রণালী এই রূপ-- শাদ উত্তম সাজীমাট, কলিচুণ ও নারিকেলতৈল ইহুদিগের সমান সমান অংশ একত্র করিয়। জল দিয়া গুলিতে হয় । অনস্তর ঐ গোলাকে অগ্নির উপর চড়াইয়। অনেকক্ষণপৰ্য্যস্ত ফুটাইতে হয় । কুটাইবার সময়ে হাতাদ্বার। উছাকে অনবরত নাড়িয়া থাকে । কিয়ৎক্ষণ পরে উচ্ছ। কিঞ্চিৎ গাঢ় হইয়া এক প্রকার আঠার ন্যায় হইয়াউঠে । কিন্তু তখনও উছাতে কিঞ্চিৎ জলভাগ থাকে। ঐ জল পৃথক করিতে হইলে উহাতে কিঞ্চিৎ লবণ মিশ্রিত করিয়া দেয় । লবণ দ্রবীভূত ও জলের সহিত মিশ্রিত হইয়া নীচে নামিয় পড়ে, সুতরাং ঘন পদার্থ ট। উপরিভাগে ভাসিয়াথাকে। তখন উছাকে অগ্নি হইতে নামাইয়। শীতল করিলেই বিলক্ষণ গাঢ় হইয়া উঠে, এবং উহাকেই সাবান কহে । উঞ্চোঞ্চ সাবানকে ছাচে ঢালিয়। বিবিধাকার করা যাইতে পারে । যদি সাবানকে রঞ্জিত করিবার ইচ্ছা হয়, তবে যখন উছ অতিশয় উষ্ণ থাকে, তখন যে রঙ ইচ্ছ, উহাতে সেই রঙই দেওয়৷ যাইতে পারে। কিন্তু ঐ রঙ হরিতালাদি কোন প্রকার বিষাক্ত না হওয়া উচিত । সাবান শীতল করিবার সময়ে উছাতে भूगनाडि आउ* कधृत्व eङ्गठि नानाविथ गझजवाe সংযুক্ত করা যাইতে পারে । স্থান্ধি সাৰান অতি মনোরম পদাৰ্থ ! ক্ষীর, চূণ এবং তৈল ব। চৰ্ব্বির তারতম্য অনুসারে সবনেরও তারতম্য হইয়াথাকে। উৎকৃষ্ট সাবানের অতি অলপমাত্র অংশ লইয়। জল দিধা" ঘর্ষণ করিলে