পাতা:বস্তুবিচার.pdf/১২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাল ওম্পঞ্জ । ఫ ন। পরে ঐ স্বর্ণ-চুর্ণকে শুষ্ক করিয়া কিঞ্চিৎ গদজল মিশ্রিত করিলেই তদ্বার। লিখিতে পারা যায়। এরূপে লিখিত অক্ষর কোন মন্থণ বস্তুদ্বারা সমৃস্ট হইলে উজ্জ্বল স্বর্ণীক্ষর রূপে দেদীপ্যমান হইয় উঠে। রোপীমসীও এইরূপে প্রস্তুত হয়। মুদ্রামসী—কাগজ পত্রের উপর সীল-মোহর করিবার মসীকে মুদ্রামসী কছে । মুদ্রামসী, দীপশিখাজাত ভূষা ও গর্জন তৈল এই উভয়কে বিলক্ষণরূপে মৰ্দ্দন করত, প্রস্তুত করে । অনন্তর একটা বস্ত্রখণ্ডে ঐ মৰ্দ্দিত মসী মাথণইয়। স্তরে স্তরে রাখিয় দেয়। পরে উছার উপর মোহর চাপিয়া উত্তোলন করত কাগজের উপর ভর দিয়া বসাইলেই উত্তম ছাপা উঠে। মুদ্রা-যন্ত্ৰ-মসী—যে মসীতে পুস্তকাদি মুত্রিত হয়, তাহাকে মুদ্র-যন্ত্ৰ-মসী কহে । অতুষ্ণ মসিমতৈল, কৃষ্ণরজন, সাবান, দীপ-শিখা-জাত ভূয, গাঁদ ও কিঞ্চিৎ নীল এই কয়েক দ্রব্যে উক্ত মসী প্রস্তুত হইয়া থাকে । কিন্তু ইহা প্রস্তুত করিবার প্রক্রিয়! অনেক । مسمساحتخت اهمیت تامس - سمیه প্রবাল ও স্পঞ্জ । প্রবণল দেখিতে অতি সুন্দর । অস্মদেশীয় লোকের প্রবালকে রত্নবিশেষ জ্ঞান করিয়া থাকেন। বাস্তবিকও রক্তবর্ণ মন্থণ উত্তম প্রবাল প্রায় বন্থমূল্য প্রস্তরের সমানই শোভাজনক হয়। প্রবাল এক প্রকার কীটের অাৰণসমাত্র। এই কীটগণের অণকার নানারূপ, ঐ সকল কীটকে কোন কোন অবস্থায় প্রাণী এবং কোন কোন