পাতা:বস্তুবিচার.pdf/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ło- বস্তুবিচার । সচরাচর ব্যবহ }র করিতাম । কারণ অণর কোন দ্রব্যই কাচের ন্যায় মন্থণ, উজ্জ্বল, সুলভ ও দেখিতে সুন্দর নহে । আহা ! মুর্য্যের আলোক কাচের উপর পতিত হইলে, কাচ কি চমৎকার চক্চক্যশালী ইষ্টষা উঠে ! কাচের স্বাদ গন্ধ কিছুই নাই । ইহার অপর একটা আশ্চর্য গুণ এই যে, ধাতু-নিৰ্ম্মিত দ্রব্য সকল যেমন এক দিক উত্তপ্ত হইলেই একেবারে সমুদয় উত্তপ্ত হইয়া উঠে, কাচ সেরূপ হয় না । এক অঙ্গলি-পরিমিত কাচখণ্ডের এক দিক ধরির প্রদীপের শিখাতে অনুযাসে উত্তপ্ত 'করিতে পাবা যায়, হস্তে কিঞ্চিমৃত্রেও তাপ লাগে না । এই গুণ থাকাতে কাচকে অপরিচালক কছ গিয়াথাকে । হীরক ব্যতিরেকে আব কিছু দ্বারাই কচকে কাটিতে পারা যায় ন! ! হীরকের স্বাভাবিক স্বক্ষ অগ্রভাগট কাচের উপর টানিলে একটা দাগমাত্র পড়িয়া যায়, জনম্ভর ঘা দিলেই ঐ দাগে দাগে ভাঙ্গিয় যায় । পার ও রাঙ এই দুই দ্রব্য একত্র মিশ্রিত করিয়। কাচের পৃষ্ঠে লেপিয়া দিলে উহাতে সকল বস্তুরষ্ট প্রতিবিম্ব পড়িয়া থাকে এবং ঐরুপকর। কাচকে দর্পণ কছে । সচরাচর দৃষ্ট হইয় থাকে যে, দর্পণের পৃষ্ঠস্থিত ঐ বস্তুটা ভুলিয়। লইলে তাহাতে আর মুখ দেখিতে পাওয় যায় না । * বালী ও এক প্রকার ক্ষার এই উভয়কে একত্র মিশ্রিত করিয়া সাতিশয় অগ্নির উত্তাপ লাগাইলে উহ। ত্রবীভূত "হুইয়শষায় এবং তৎপরে ক্রমে ক্রমে শীতল হইলেই উত্তম কাচ প্রস্তুত হয় । একেৰায়ে শীতল হইলে উহ!