পাতা:বস্তুবিচার.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* シ বস্তুবিচার । ঈষৎস্বচ্ছ ও শ্বেত পীত প্রভৃতি নানাবর্ণ হয়। ইছার গন্ধ অতিশয় তীব্র ও কিঞ্চিৎ মনোরম ; স্বাদ ভিক্ত। এই নির্যাসে এক প্রকার তৈল থাকে, তাছা উড়িয় গেলে নির্বাস কঠিন হইয় উঠে । উক্ত নির্ষাস হইতে অগ্নিসংযোগে চোয়াইয়। ষে তৈল বাহির করা যায়, তাহাকে টাপিন তৈল বল। গিয়া থাকে । টাপিন অতিশয় তরল, নিৰ্ম্মল ও ঈষৎ পীতবর্ণ হয় ; ইহা জলের সহিত প্রায় মিশ্রিত হয় না । নানাবিধ রঙে ব্যবহৃত হয এবং অনেক ঔষধের কার্য করিয়াথাকে । বিরেচক ,ঔষধের সহিত কিঞ্চিৎ টাপিন মিশ্রিত করিয়া দিলে উদর স্তু ছোট কৃমি সমুদায় মরিয়া যায় । পূৰ্ব্বে যে নির্যাসের কথা উক্ত হইয়াছে, তাহ হইতে তৈল পৃথক হইয়া গেলে যাহ অবশিষ্ট থাকে, গকেই ধুনা বা রজন কহা যায় । কোন কোন স্থলে তৈল নির্ষাসহইতে স্বয়ংই বহির্গত হুইয়। থাকে, কিন্তু সচরাচর অগ্নি দ্বারাষ্ট বাহির করিতে হয়। রঞ্জন ব। ধুনাকে জলের সহিত মিশ্রিত করিতে পারা যায় মা, কিন্তু অগ্নিতে দিলেই গলিয়। একপ্রকার মনোরম গন্ধ উৎপাদন করত পুড়িয়া যায়। পূৰ্ব্বোক্ত দেবদাৰুজাতীয় বৃক্ষসকল নানাপ্রকার হওয়াতে টপিনতৈল এবং ধুনাও নানাপ্রকার হুইয়া থাকে । তন্মধ্যে এক প্রকার ধুন। রজন নামেই প্রসিদ্ধ আছে । গুগগুলও ধুনীর এক প্রকারভেদ মাত্র । আলকাতরণও ঐ রক্ষ হইতে উৎপন্ন হইয়। থাকে। প্রথমতঃ রক্ষসকলকে খওখগুরূপে কৰ্ত্তন করিয়! জলপূর্ণ কোন পাত্রের মধ্যে পুরিতে হয়, পরে ঐ পাত্রের মুখ