পাতা:বস্তুবিচার.pdf/৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সীস । やか○ প্রায় সেই সেই স্থানে পাওয়াগিয়াথাকে। সেট প্রস্তর এৰং অভ্রের একরূপ সাদৃশ্য আছে—সেটও যেরূপ স্তরে স্তরে ঘাটত, অত্রও সেইরূপ। অভ্রের শুরসকল পৃথক করিয়া খুলিলে পর উচ্ছ অতিশয় পাতলা ও স্বচ্ছ হইয়াথাকে । অভ্র দুইপ্রকার। একপ্রকার শ্বেত ও অপরপ্রকার কিঞ্চিৎ হরিদ্রাবর্ণ। উভয় রূপ অভ্রই খনিতে পৰ্য্যাণ্ডপরিমাণে প্রাপ্ত হওয়াযায় । অভ্রকে অনায়াসে চুৰ্ণ করিতে পারাযায়। অভ্রচুর্ণ দেখিতে অতি সুন্দর। সীস । সীস জল অপেক্ষা প্রায় সাড়ে এগার গুণ ভারী । এই ধাতুকে ষেরূপ অনায়াসে নোয়াইতে পারা যায়, অন্য কোন ধাতুকে সেরূপ পারা যায় না। অন্যান্য ধাতুকে দ্রবীভূত করিতে যত উত্তাপ দিতে হয়, সাঁসে তত দিতে হয় না । রৌদ্র ও শিশিরে পড়িয়া থাকিলে সাসের কিছুই বিকৃতি হয় না, কেবল উপরিভাগেৰ উজ্জ্বল বর্ণটাই মলিন হুইয়া যায় । সচরাচর স্বাছাকে সীসের পেন্সিল বলে, তাহ ৰাস্তবিক সীসের নছে । প্লম্বেগে। নামক একপ্রকার পদার্থ ও একপ্রকার কর্দম এই উদ্রুয় একত্র মিশ্রিত ছইয়। তা হু। প্রস্তুত হয়। সীসকে দ্রবীভূত করিলে তাহার উপরিভাগে যে ক্লেদ উত্থিত হয়, ঐ সকল ক্লেদ একত্র করিয়। তাছাতে ভিন্ন ভিন্ন রূপ অগ্নির উত্তাপ লাগাইলে সফেদ ও সিন্দূর প্রস্তুত হয়। ঐ সকল রঙ তৈলে গোল