পাতা:বস্তুবিচার.pdf/৭৯

१२ বস্তুবিচার । যায় এবং ক্রমে ক্রমে উত্তাপ কমাইলে পর যখন উছ ঘনীভূত হয়, তখন তপ্ত থাকিতে থাকিতেই বাহির করিয়া হাতুড়িদ্বারা উত্তমরূপে পিটিয় অর্গলের আকার করিয়া রাখে । ইহণকেই পেট লোহা কছ। গিয়াথাকে । পেটালোহা হইতে তার ও কটাছ প্রভৃতি নানাবিধ বস্তু প্রস্তুত হয়। উহ। অতিশয় দৃঢ় স্বয়, সুতরাং সমুদায় যন্ত্র ও অস্ত্ৰ শস্ত্রাদিতে ব্যবহৃত হুইয়া থাকে । লৌহ ও ইস্পাত ইছার। ভিন্ন ভিন্ন ধাতু বলিয়া অনেকের বোধ আছে, কিন্তু বাস্তবিক তাছা নহে । ইস্পাত, লৌহ হইতেই প্রস্তুত হইয়াথাকে। পূৰ্ব্বে যে চাল ও পেট লোহার কথা উক্ত হইয়াছে, সেই উভয়বিধ লোহা হইতেই ইম্পাত প্রস্তুত হইয়া থাকে । চালাতে করিতে হইলে উছ ছইতে অঙ্গারের কিয়দংশ ৰাছির করিয়া দিতে হয়, তার পেট হইতে করিতে হুইলে তা হাতে কিয়দংশ অঙ্গার প্রবিষ্ট করাইয়া দিতে হয় । তাছার প্রক্রিয় এইরূপ,—প্রথমতঃ উক্ত অর্থল সকলকে বৃহৎ বৃহৎ মৃণায় মুচির অভ্যন্তরে জ্বলন্ত অঙ্গারের সহিত পুরিয়া মুখভাগ বন্ধ করত ৫ ৬ ঘণ্টাকশন্স সাতিশয় উত্তাপ প্রদান করিলেই উইণর অভ্যন্তরস্থ লৌহার্গল সকল অঙ্গরের সহিত মিশ্রিত হইয়। ইস্পাত হইয় উঠে। রক্তবর্ণ উত্তপ্ত ইস্পাতকে যদি অগ্নি হইতে বাহির করিয়া বণতাসে ক্রমে ক্রমে শীতল করা যায়, ऊांझ१ झ३८न ठेझ ञउिभग्नः नब्रभ झञ्च । किरू यमि উত্তপ্ত থাকিতে থাকিতেই জলে ডুবান যায়, তাহা হইলে উচ্ছ বিলক্ষণ কঠিন, ভঙ্গপ্রবণ ও স্থিতিস্থাপক হয় । এই অবস্থায় ইঙ্গাকে অতি পরিষ্কৃতরূপে পালিস করিতে পার। যায় । ,