এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
সতীশ
আচ্ছা চোখ যা হোক তোমার
লীলা
বোমা-তদন্তে পুলিশ না এলে ওঁকে নড়ায় কার সাধ্যি।
সতীশ
আমার কিন্তু ভয় হয়, কোনদিন বাঁশরী ঐ জখ্মি মানুষকে বিয়ে করে পরিবারের মধ্যে আতুরাশ্রম খুলে বসে।
লীলা
কী বল তার ঠিক নেই। বাঁশরীর জন্যে ভয়! ওর একটা গল্প বলি, ভয় ভাঙবে শুনে। আমি উপস্থিত ছিলুম।
শচীন
কী মিছে তাস খেলছ তোমরা! এসো এখানে, গল্প-লিখিয়ের উপর গল্প! শুরু করো।
লীলা
সোমশংকর হাতছাড়া হবার পরে বাঁশরীর শখ গেল নখী দন্তী গোছের একটা লেখক পোষবার। হঠাৎ দেখি জোটাল কোথা থেকে আস্ত একজন কাঁচা সাহিত্যিক। সেদিন উৎসাহ পেয়ে লোকটা শোনাতে এসেছে একটা নূতন লেখা। জয়দেব পদ্মাবতীকে নিয়ে তাজা গল্প। জয়দেব দূর থেকে ভালোবাসে রাজমহিষী পদ্মাবতীকে। রাজবধূর
১৯