পাতা:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র (দ্বাদশ খণ্ড).pdf/৯২১

Ե՞Տ(: বাংরাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্রঃ দ্বাদশ খন্ড Continuous shelling and continuous intrusion goes on our borders, I would like to know- though we are exercising restraint and in spite of so many provocations, the people are also maintaining great restraint-how long will the people be able to tolerate this? I would also like to know from the Hon'ble Defence Minister whether the Hon’ble Minister is aware that there is a small station, Radhikapur, which is the last station in West Dinajpur, which is being continuously shelled and the people are a little bit disturbed and many innocent civilians have been killed. What action is being taken in that place. I would also like to know this from the Hon’ble Minister in Cachar and other districts of Assam a lot of sabotage is going on and in some places Some political leaders are also giving protection to the saboteurs. So, what action is being taken to stop this sort of sabotage in the border areas? SHRI IAGIIVAN RAM: I have said that on the villages and areas on the borders this shelling is occasionally going on and our forces are behaving with the utmost restraint in the face of these uncalled for provocations and we will continue to be so. We will behave with restraint. We do not want to be provoked into a war. If war comes; no doubt our Jawans will face it and will face it manfully. We have also taken steps as far as spies and saboteurs are concerned. In a situation like this, it usually happens that the hostile country sends a large number of spies and saboteurs. It is for our intelligence agencies to be wide awake and see that such nefarious elements are not in a position to commit undesirable activities. Our intelligence agencies are quite aware of this situation and they are active and a large number of spies and saboteurs have been detected and arrested. শ্ৰী অটল বিহারী বাজপেয়ী : প্রতিরক্ষা মন্ত্রী তাঁর ভাষনে য বলেছেন তার পরেও অনেক প্রশ্ন নিরুত্তর রয়ে গেছে। তার বক্তব্য পড়ার পর কখনো কখনো মনে হয় সরকার পরস্পরবিরোধী কথা বলছেন। তিনি একথা স্বীকার করেছেন যে, পকিস্তান প্রায় এক কোটি লোককে আমাদের দেশে ঠেলে দিয়ে এক নতুন ধরনের আক্রমণ পন্থা গ্রহণ করেছে। তিনি একথাও মেনে নিয়েছেন যে, আমি তাঁরই বক্তব্য উদ্ধৃত করছি। ‘The reports received by us indicate preemptive strikes on our air-fields as part of their plans.” পাকিস্তান হঠাৎ আক্রমণ চালিয়ে আমাদের এয়ার ফোর্সকে বে-কায়দায় ফেলার চেষ্টা করতে পারে। একই সঙ্গে তিনি স্বীকার করেন যে, পাকিস্তান অব্যাহতভাবে সীমান্তে গুলিবর্ষণ করছে, আমাদের জওয়ান নিহত হচ্ছে। বেসামরিক লোকেরা মৃত্যুর শিকার হচ্ছে। আমাদের আকাশ সীমা লঙ্ঘন করা হচ্ছে। এরপরও তিনি বলেন, পাকিস্তান হামলা করলে আমাদের জওয়ান তাদের দাঁতভাঙ্গা জবাব দেবে এবং যুদ্ধকে আমরা শত্রর ভূ-খন্ডে নিয়ো যাবো। এর অর্থ কি এই যে, আমরা কোন নতুন আক্রমণের জন্য প্রতীক্ষারত? এক কোটি লোককে ভারতে ঠেলে দেয়া-যার ফলে রাজনৈতিক অস্থিরতা, রাজনৈতিক সংকট, সামাজিক বিদ্বেষ সৃষ্টি হচ্ছে- এটা কি আক্রমণ নয়? একদিকে বলা হচ্ছে আমরা যুদ্ধ শত্রর ভূ-খন্ডে নিয়ে যাব, অন্যদিকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মহোদয় একথাও সমর্থন করেন যে, আমি জওয়ানদের বলে দিয়েছি, তারা যেন নিজ সীমান্ত অতিক্রম না করেন। আমি জানতে চাই, আপনি কোনটা হামলা মনে করেন? শরণার্থী ঠেলে দেয়া হামলা নয়? প্রতিদিন আকাশ সীমা লঙ্ঘন করা হামলা নয়? প্রতিদিন গুলিবর্ষণ করা হামলা নয়? যে ভূ-খন্ড হতে বোমা বা গুলিবর্ষণ করে তারা আমাদের নাগরিক হতাহত করছে, আমাদের সম্পদ বিনষ্ট করছে, যে শরণার্থী মৃত্যুর হাতে বাঁচবার জন্য আমাদের আশ্রয়ে এসেছে তাদেরকেও মৃত্যুর দুয়ারে পৌছে দিচ্ছে- তাদের দেশে ঢুকে পড়ে তাদের