পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ৩৩.djvu/১৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সালিস আইন, ২০০১ ᎼQᎼ ব্যাখ্যা।- এই ধারায় “জেলাজজ” অর্থে যে জেলাজজের স্থানীয় অধিক্ষেত্রের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সালিস চুক্তি সম্পাদিত হইয়াছে সেই জেলাজজকে বুঝাইবে। ১৬। (১) কোন সালিসকারীর কর্তৃত্বের অবসান হইলে উক্ত সালিসকারীর কর্তৃত্বের অবসান - প্রতিস্থাপক নিয়োগের ক্ষেত্রে মূল সালিসকারী নিয়োগের বিধানাবলী প্রযোজ্য হইয়াছে এমন o সালিসকারীর Q হইবে। o (২) পক্ষগণের মধ্যে মতৈক্যের অবর্তমানে- & (ক) প্রতিস্থাপিত সালিসকারী, সালিসী ট্রাইব্যুনালের বিবেচনা মোতাবেক, ് যে পর্যায়ে অপসারিত সালিসকারীর কর্তৃত্ব অবসান হইয়াছে সেই <opo পর্যায় হইতে শুনানী অব্যাহত রাখিবেন; & so (খ) কোন সালিসকারীর কর্তৃত্ব অবসান হওয়ার পূর্বে সালিসী ট্রাইব্যুনালের কেন আদেশ অথবা কেন সিদ্ধান্ত অনুরূপ অবসনের করা বৈধ হইবে না। o

  • \, ১৭। পক্ষগণ ভিন্নভাবে সম্মত না হওয়ার ক্ষেত্রে, নিম্নোক্ত বিষয়সহ যে কোন সালিসী ট্রাইব্যুনালের

o ক্ষমতা (ক) বৈধ সালিস চুক্তির অস্তিত্ব থাকা; o (খ) সালিসী ট্রাইব্যুনালের যথাযথভাবে গঠন: (গ) সালিস চুক্তিটি জননীতির পরিপন্থী হওয়া o (ঘ) সালিস চুক্তিটি সম্পাদনের অযোগ্য হওয়া; এবং - co( সিচুক্তি মোতাবেক সালিসে প্রেরিত বিষয়াদি। འད།༽---- ১৮। সালিসী ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ার নির্ধারণের উদ্দেশ্যে সিদ্ধান্ত প্রদানের চুক্তির বিভাজ্যতা ক্ষেত্রে অন্য চুক্তির অংশরূপে বিদ্যমান প্রত্যেক সালিস চুক্তি একটি পৃথক চুক্তি হিসাবে গণ্য হইবে। § ১৯। (১) সালিসী ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ার সম্পর্কিত কোন আপত্তি জবাব সালিসী ট্রাইব্যুনালের CŞ দাখিলের পূর্বে উত্থাপন করিতে হইবে। এখতিয়ার বিষয়ে আপত্তি (২) সালিস কার্যধারা চলাকালে সালিসী ট্রাইব্যুনাল কোন বিষয়ে উহার অভিযোগ উত্থাপন করিতে হইবে।