পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ৩৩.djvu/৪২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ミ○ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন, ২০০১ (আ) স্বীকার করতঃ লংঘনের পরিস্থিতি বর্ণনাক্রমে উক্ত জরিমানা কমানোর জন্য আবেদন করিতে পারেন; বা (ই) অস্বীকার এবং উহার সমর্থনে তাহার লিখিত বক্তব্য ও প্রয়োজনীয় দলিল বা তথ্য পেশ করিয়া উক্ত জরিমানার দায় হইতে অব্যাহতির আবেদন করিতে পারেন। o (৪) উপ-ধারা (২)(গ) এর উপ-দফা (আ) বা (ই) এর অধীনে আবেদন ৯ করা হইলে কমিশন কর্তৃক এতদুদ্দেশ্যে নিযুক্ত একজন কর্মকর্তা সমগ্র বিষয়টি বিবেচনাক্রমে লিখিতভাবে সংশ্লিষ্ট কারণ উল্লেখপূর্বক তাহার সিদ্ধান্ত প্রদান করিবেন এবং এইরূপ সিদ্ধান্তের ৩ (তিন) দিনের মধ্যে আবেদনকারীকে সিদ্ধান্তের অনুলিপি প্রদান করিবেন। ് o (৫) উপ-ধারা (৪) এর অধীনে সিদ্ধান্ত প্রদান তারিখের অনধিক ১৫ (পনের) দিনের মধ্যে অভিযুক্ত ব্যক্তি উক্ত সিদ্ধান্ত পুনরীক্ষণের (revision) জন্য কমিশনের নিকট লিখিতভাবে আবেদন করিতে পারেন, এবং এইরূপ আবেদন সম্পর্কে কমিশন সংশ্লিষ্ট পরিদর্শক ও আবেদনকারীকে শুনানীর যুক্তিসংগত সুযোগ দিয়া অনধিক ৩০ (ত্ৰিশ) দিনের মধ্যে নিস্পত্তি করবে। (৬) লংঘনকারী উপ-ধারা, (৩) এর অধীনে প্রেরিত নোটিশে অভিযোগকৃত লংঘন স্বীকার করিয়া প্রশাসনিক জরিমানার অর্থ জমা দিলে বা উপ-ধারা (৪) বা (৫) এর অধীনে তাহার অনুকূলে দায় মুক্তির সিদ্ধান্ত প্রদত্ত হইলে তদানুযায়ী তিনি দায়মুক্ত হইবেন এবং এইরূপ ক্ষেত্রে উক্ত লংঘন অপরাধ হিসাবে বা প্রদত্ত জরিমানা অর্থদণ্ড হিসাবে গণ্য হইবে না। S. (a) কোন লংঘনকারী এই ধারার অধীনে তাহার উপর আরোপিত প্রশাসনিক জরিমুনা জমা না দিলে বা নােটিশের প্রেক্ষিতে হাজির না হইলে উক্ত লংঘন একটি অপরাধ হিসাবে গণ্য হইবে এবং তদানুসারে লংঘনকারীর বিচার হইবে। o e$ একাদশ অধ্যায় o অপরাধ, দণ্ড, তদন্ত ও বিচার ~ ৬৬। (১) কোন ব্যক্তি টেলিযোগাযোগ যন্ত্রপাতি বা বেতার যন্ত্রপাতি """ ব্যবহার করিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে কোন মিথ্যা বা প্রতারণামূলক বিপদ সংকেত, c$ ইত্যাদি প্রেরণের দণ্ড বার্তা বা আহবান প্রেরণ করিবেন না বা তাহা করাইবেন না। CŞ (২) কোন ব্যক্তি যদি (ক) উপ-ধারা (১) এর বিধান লংঘন করেন; বা