পাতা:বাংলাদেশ কোড ভলিউম ৩৩.djvu/৪৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন, ২০০১ ৪২৫ ৭৪। কোন ব্যক্তি এই আইনের অধীন যে কোন অপরাধ সংঘটনে অপরাধ সংঘটনে সহায়তা করিলে, অথবা উক্ত অপরাধ সংঘটনে প্ররোচনা দিলে বা ষড়যন্ত্র ইত্যাদির দপ্ত করিলে এবং উক্ত ষড়যন্ত্র বা প্ররোচনার ফলে অপরাধটি সংঘটিত হইলে, উক্ত -> সহায়তাকার ষড়যন্ত্রকারী, বা প্ররোচনাকারী উক্ত অপরাধের জন্য বর্ণিত দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন। ৭৫। কমিশন নিম্নলিখিত বিষয়ে প্রবিধান প্রণয়ন করিতে পারিবে, যথা:- প্রবিধানে অপরাধ, দণ্ড (ক) প্রবিধানে বা কমিশন কর্তৃক ইসুকৃত লাইসেন্স বা পারমিটের শর্ত বিধান লংঘনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট লংঘনকে অপরাধরাপে চিহ্নিত করা ও উহার ost জন্য ক্ষেত্রমত অনধিক ২ (দুই) বৎসর কারাদণ্ডে বা অনধিক ২ ം് (দুই) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড আরোপ; o (*) མཆིལ་མ་ ༢ ༧རྨ་ལས་ ༧༦༣ རྒྱལ་དར་དང་། མ་རྒྱུད་ལྕ ཝ། ཤ་ཧྥ་མ་༣ ག༦.ངེས་ লংঘনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির প্রাপ্য ক্ষতিপূরণ এবং উহা আদায়ের পদ্ধতি নির্ধারণ, এইরূপ ক্ষতিপূরণের পরিমাণ হইবে অনধিক ২ (দুই) লক্ষ টাকা। o ৭৬। (১) এই আইনের অধীন কোন বিধান লংঘনকারী ব্যক্তি যদি কোম্পানী কর্তৃক কোম্পানী হয়, তাহা হইলে উক্ত কোম্পানীর প্রত্যেক মালিক, পরিচালক, অপরাধগলটন ম্যানেজার, সচিব বা অন্য কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী বা প্রতিনিধি বিধানটি লংঘন করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবে, যদি না তিনি প্রমাণ করিতে পারেন যে, উক্ত লংঘন তাহার অজ্ঞাতসারে হইয়াছে অথবা উক্ত লংঘন রোধ করিবার জন্য তিনি যথাসাধ্য চেষ্টা করিয়াছেন। > so ব্যাখ্যা।- এই ধারায়- sè (ক) “কোম্পানী” বলিতে কোন কোম্পানী, সংবিধিবদ্ধ সংস্থা, অংশীদারী কারবার, সমিতি বা একাধিক ব্যক্তি সমন্বয়ে গঠিত সংগঠনকে (« “পরিচালক বলতে কোন অংশীদার বা পরিচালনা বাের্ড যে নামেই o অভিহিত হউক, এর সদস্যকেও বুঝাইবে। (২) ফৌজদার কার্যবিধিতে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, কোম্পানী কর্তৃক এই আইন বা প্রবিধানে বর্ণিত কোন অপরাধ সংঘটনের ক্ষেত্রে, কোম্পানীর নিবন্ধিত কার্যালয় বা প্রধান কার্যালয় বা এইরূপ কার্যালয় না থাকিলে যে স্থান s হইতে সাধারণতঃ উহার কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয় বা যে স্থানে অপরাধটি G' সংঘটিত হয় বা যে স্থানে কোম্পানীর সংশ্লিষ্ট অপরাধীকে পাওয়া যায় সেই স্থানের উপর এখতিয়ারসম্পন্ন সেশন আদালতই হইবে যথাযথ এখতিয়ারসম্পন্ন আদালত।