(৪) “ইজারাগ্রহীতা” অর্থ একজন ব্যক্তি বা পক্ষ যাহার অনুকূলে কোয়ারী ইজারা বা খনি ইজারা প্রদান করা হইয়াছে এবং তাহার স্থলাভিষিক্ত ব্যক্তিও উহার অন্তর্ভুক্ত হইবেন;
(৫) “উন্মুক্ত খনি পদ্ধর্তি” অর্থ যান্ত্রিক সরঞ্জামাদি ব্যবহার করিয়া উন্মুক্ত পরিবেশে খনি হইতে খনিজ সংগ্রহ করিতে খনন কাজ এবং এতদ্সংশ্লিষ্ট সকল কার্যাদি;
(৬) “কোয়ারী” অর্থ এইরূপ স্থান যেস্থানে, ভূমির উপরিভাগে বা উপ-উপরিভাগের (Subsurface) স্তরে প্রাকতিকভাবেৃ খনিজ বা শিলা জমা রহিয়াছে এবং যেস্থান হইতে খনন ব্যতীত বা সর্বোচ্চ ৫(পাঁচ) মিটার উলম্ব গভীরতায় খনিজ পাওয়া যায়;
(৭) “কোয়ারী ইজারামূল্য” অর্থ সিলিকা বালু, সাধারণ পাথর, বালুমিশ্রিত পাথর এবং অন্যান্য অধাতব খনিজ এর মূল্য যাহা ব্যুরো, বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট জেলার প্রতিনিধিগণ কর্তৃক যৌথভাবে নির্ধারিত;
(৮) “খনিজ” অর্থ আইনের ধারা ২ (খ) তে সংজ্ঞায়িত খনিজ সম্পদ;
(৯) “খনি” অর্থ আইনের ধারা ২ (গ) তে সংজ্ঞায়িত খনি;
(১০) “খনিমুখ” অর্থ এইরূপ একটি স্থান যেইস্থানে বা স্থান হইতে খনিজ উত্তোলনের পর হস্তগত, সংগ্রহ, মজুদ বা সমাবেশ করা হয়;
(১১) “জিএসবি” অর্থ বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর (Geological Survey of Bangladesh);
(১২) “জেলা কমিটি” অর্থ সরকার কর্তকৃ সময় সময় সরকারি গেজেটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে গঠিত কমিটি;
(১৩) “তফসিল” অর্থ এই বিধিমালার তফসিল;
(১৪) “তেজস্ক্রিয় খনিজ” অর্থ পারমাণবিক নিরাপত্তা ও বিকিরণ নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯৩ (১৯৯৩ সনের ২১ নং আইন) এ সংজ্ঞায়িত তেজস্ক্রিয় খনিজ;
(১৫) “পরিচালক” অর্থ ব্যুরো এর পরিচালক;
(১৬) “বালুমিশ্রিত পাথর” অর্থ আইনের ধারা ২ (খ) (ই) তে বর্ণিত দ্রব্য যাহাতে ৫০% এর অধিক পাথর রহিয়াছে;
(১৭) “ব্যক্তি” অর্থ ব্যক্তি, কোম্পানী, ফার্ম বা সংস্থাও অন্তর্ভুক্ত হইবে;
(১৮) “ব্যুরো” অর্থ খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো;
(১৯) “ভূমি” অর্থ আইনের ধারা ২ (ঙ) তে সংজ্ঞায়িত ভূমি;