৯৩। অবৈধ খনিজ আহরণে বাধা প্রদান — (১) নিয়মবর্ণিত কারণে উপ-বিধি (২) তে উল্লিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা যাইবে, যথাঃ—
(ক) অননুমোদিত খনিজ আহরণ;
(খ) অনুমোদন ছাড়া কোয়ারীর ব্যবহার; এবং
(গ) অবৈধ কার্যক্রমের মাধ্যমে আহরিত খনিজ অপসারণ করা।
(২) উপ-বিধি (১) এ বর্ণিত যে কোন কাজ সম্পৰ্কে তথ্য পাওয়ার পর পরিচালক বা তদকতৃক মনোনীত বা কারিগরী যোগ্যতাসম্পন্ন কৰ্মকতা বা কৰ্মকতাগণ—
৯৪। সংশ্লিষ্ট অন্যান্য আইনের প্রযোজ্যতা —(১) এই বিধিমালায় বর্ণিত আইন ও প্রযোজ্য অন্যান্য আইনের অনুবিধি ছাড়াও অতিরিক্তভাবে এই বিধিমালার অধীন মঞ্জরকৃত লাইসেন্স বা ইজারার ক্ষেত্রে নিম্নবণিত আইনের ধারা প্রয়োগ করা যাইবে —
(ক) The Mining Settlements Act, 1912 (Act II of 1912);
(খ) The Mines Act, 1923 (Act IV of 1923), এবং
(গ) বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ (২০০৬ সনের ৪২ নং আইন)।
৯৫। কোয়ারী ইজারা বহির্ভত সময়কালে রয়্যালটি আদায় (সিলিকা বালু, সাধারণ পাথর, বালু মিশ্রিত পাথর। —বিধি ৭৮ এ নিৰ্দেশিত সময়ের মধ্যে সিলিকা বালু, সাধারণ পাথর এবং বালু মিশ্রিত পাথর ইত্যাদির কোয়ারী ইজারা প্রদান না করা হইলে সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক বুরোর পক্ষে উক্ত কোয়ারী এলাকায় খাস ভূমি হিসাবে অর্থ আদায় করিবেন এবং বুরোর নিৰ্দিষ্ট কোডে উহা জমা করিবেন।