পাতা:বাংলার গীতি কবিতা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তাহার পর ১৯১৬ খৃঃ বাকীপুর সাহিত্য সম্মিলনে ‘বাংলার গীতি কবিতা”। তিনি পাঠ করেন। “নারায়ণ’ ১৩২৩, পৌষ সংখ্যায় উহ প্ৰকাশিত হয় । ১৯১৭ খৃঃ কলিকাতা ইউনিভার্সিটি ইনসটিটিউটে “রূপান্তরের কথা।” তিনি পাঠ করেন। নারায়ণ ১৩২৩, চৈত্রে উহা প্ৰকাশিত হয় । পরে ১৯১৭ খৃঃ “বাংলার গীতি কবিতা” বগুড়া উত্তরবঙ্গ সাহিত্যসম্মিলনে পাঠ করেন । বগুড়ার বক্তৃতার পর ১৯১৮ খৃঃ ফেব্রুয়ারী, মার্চ, এপ্রিল এই তিন মাস। ‘ইণ্ডিয়ান-মেসেঞ্জার’ পত্রিকায় বগুড়ার বক্তৃতার তুমুল প্ৰতিবাদ es ck of5st 2333 a Obscurantism Paraded. Vsor শুনা গিয়াছিল এবং জানা ও গিয়াছিল যে, স্যার ডাঃ ব্ৰজেন্দ্রনাথ শীল মহাশয় নিজে এই প্ৰতিবাদ লিখিয়াছেন। ইহা ছাড়া তৎকালীন “প্রবাসী”, “ভারতী” ও “সবুজপত্ৰ” যে যাহার দিক চাইতে যত খুসী চিত্তরঞ্জনের এই বগুড়ার বক্তৃতার প্রতিবাদ ত” বটেই, নিন্দাবাদও যথেষ্ট করিয়াছেন । এই সমস্ত প্ৰতিবাদের কতকাংশের উত্তর দিতে গিয়া বাদ-প্ৰতিবাদ মুখে বাঙ্গালার গীতি-কবিতার ধারায় ১৮শ শতাব্দীর মধ্যভাগ পৰ্য্যন্ত • রামপ্রসাদের বিস্তৃত সমালোচনা ও রাজা রামমোহনের “ব্ৰহ্ম-সঙ্গীতের সহিত তাহার তুলনা ১৯১৯ খৃঃ মধ্যে তিনি লিখিয়া শেষ করেন । ১৯২০ খৃঃ হইতে তিনি সম্পূর্ণভাবে সর্বত্যাগী হইয়া রাজনীতিতে যোগ দেন এবং ১৯২১ খৃঃ হইতে তিনি ব্যারিষ্টারী ব্যবসা সম্পূর্ণভাবে পরিত্যাগ করেন । সুতরাং এই প্ৰবন্ধগুলি ১৯১৯ খৃঃ রচিত হইলেও তিনি এগুলি আর প্ৰকাশ্য সভায় পাঠ করিবার বা প্ৰকাশ করিবার অবকাশ পান নাই। " ১৯২৫ খৃঃ এপ্রিল মাসে আমি তঁহার সহিত দেখা করিবার জন্য পাটনা