পাতা:বাংলার ব্রত - অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दां९ढ्द्र ड्ड 80 এক নৌকা চড়ায় লাগালাম, এক নৌকা ছাড়লাম। ব্ৰজে যাই, বাণিজ্যে যাই, সকল নৌকা পেলাম । সুতো ধরিয়া সকলকে ঘিরিয়া মেয়ের দিক দিক সকল দিক সকল দিকেই বামুন। ব্ৰজে হোক বাণিজ্যে হোক দেবতায় বেঁধে রাখুন। গায়ে নামাবলী কোশাকুশি হাতে গ্রামের আচাৰ্ষির প্রবেশ আচাযি। নাম নাম ভাদুলিদেবী ইন্দ্রের শাশুড়ি, বছর বছর রক্ষা কোরো ব্ৰতীর পুরী । যার যে কথাটি এবং ক্রিয়াটি কেবল সেইটুকু নিদিষ্ট করা এবং প্রত্যেক দৃশ্যের গোড়ায় যা-যা আলপনা দেওয়া হয় সেইগুলি একটু বৰ্ণনা করে দেওয়া ছাড়া, ছড়াগুলির সংস্থানে আমি কিছুমাত্র উলটোেপালটা করি নি ; অথচ কেমন সহজে আপনি এর নাট্য-অংশটা বেরিয়ে এল । এই ব্ৰতের প্রত্যেক ছড়া, ঘটনা-স্থান-কাল-পাত্ৰ-ভেদে আপনিই এক-এক অঙ্কে ভাগ হয়ে রয়েছে। দেখি। প্রথম ও দ্বিতীয় দৃশ্যে ঘরের লোকরা সন্ধান করছে, যারা বাইরে গেছে তাদের নিরাপদে দেশে আসার প্রতীক্ষা করছে, কামনা করছে। এটি প্রতীক্ষা ও বিরহের অঙ্ক । তৃতীয় চতুর্থ দৃশ্য হল মিলনের ; নৌকা এসে ঘাটে ভিড়ছে, পথে ঘাটে আনন্দ । এটাকে একটা মহানাটক বলা চলে না, কিন্তু নাট্যকলার অন্ধুর যে এখানে দেখছি সেটা নিশ্চয়। BBB BBB DuDBBDD DBDD DDD D D DBDB BDB BD DBD সেটাকে বর্ণনা করে, ভাদুলিব্রতের ছড়াগুলি তো জিনিসটাকে আমাদের সামনে তেমন ক’রে উপস্থিত করছে না ! ছেলেভুলোনো ছড়া, যেমনঘুমপাড়ানি মাসিপিসি ঘুমের বাড়ি এসো, সেঁজ নেই, মাদুর নেই, পুটুর চোখে বসে। ডিবে ভরে পান দেব, গাল ভরে খেয়ো, খিড়কি-দুয়োর খুলে দেব, ফুডুত করে যেয়ো।