পাতা:বাংলা সাময়িক-পত্র (১৮১৮-১৮৬৮).pdf/১৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলা সাময়িক-পত্ৰ ܀ܠܠ কাশীবাৰ্ত্তাপ্ৰকাশিকা (পাক্ষিক...)। ১ リ >vt> ‘বারাণসী চন্দ্র্যোদয়ে'র অভাব দূরীকরণার্থ কাশীদাস মিত্রের" সম্পাদনায় লিথোয় মুদ্রিত “কাশীবাৰ্ত্তাপ্ৰকাশিকা’ নামে পাক্ষিক পত্রের আবির্ভাব হয়। ইহার প্রথম সংখ্যার প্রকাশকাল-১ জুন ১৮৫১ ( ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১২৫৮) । ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত তৎসম্পাদিত ‘সংবাদ প্রভাকরে’ ( ১২ জুন ১৮৫১) লেখেন :- আমরা সাতিশয় আহলাদাপূর্বক প্ৰকাশ করিতেছি যে বাঙ্গালী বৰ্ত্তমান শকের [ ১৭৭৩] ১৯ জ্যৈষ্ঠ দিবসে শ্ৰীশ্ৰীvবারাণসীস্থ বাগোবাহার নামক প্রস্তরের যন্ত্র হইতে বাৰু কাশীদাস মিত্র কৃর্তৃক “কাশীবাৰ্ত্তা প্ৰকাশিকা” নায়ী এক অভিনব পাক্ষিক পত্রেী প্রকটতা হইয়াছে, ইহার মাসিক মূল্য ॥o মাত্র। “কাশীবাৰ্ত্তাপ্ৰকাশিকা’র কণ্ঠে এই শ্লোকটি মুদ্রিত হইত :- কাশী ধন্যতম বিমুক্তি নগরী সালঙ্কত গঙ্গয়া, যাত্রান্তে মণিকর্ণিকা শুভকরী মুক্তির্ষি তৎকিঙ্করী স্বর্লোকত্ত্বলিতঃ সহৈব বিবুষ্যৈঃ কাশ্যাঃ সমং ব্ৰহ্মণ, কাশী ক্ষৌণিতলে স্থিত গুরুতর স্বর্গো লঘুঃখে-গতি । ইহার প্রথম সংখ্যায় মুদ্রিত সম্পাদকীয় বিজ্ঞাপনটি উদ্ধৃত করিতেছি; ইহা হইতে পত্রিকা-প্রচারের উদ্দেশ্য জানা যাইবে :- আমারদিগের ‘বারাণসী চন্দ্ৰোদয়’ পত্রের বৎসর্যাবধি অজ্ঞাতবাস থাকাতে পাঠকবৃন্দ সন্দেহ করিয়া থাকিবেন, যে চন্দ্ৰোদয় বুঝি নিবিড় নীরদচ্ছন্ন হুইয়া চিরকালের জন্য শূন্যপথে লুপ্ত হইলেন ; কিন্তু তাহা নহে, তাহার অন্তহিত হওনের নিগুঢ় অত্ব কথনে আমরা প্ৰবৃত্ত হুইতেছি, সৰ্ব্বসাধারণ জনগণ শ্রবণ করিয়া মনের সন্দেহ ভঞ্জন করিবেন ; পাঠক মহাশয়দ্বিগের স্মরণ থাকিতে পারে, কলিকাতা নগরে “রসমুদাগর’ নামে প্রক অভিনব পত্র প্রভাকরের ঔরসে সাগরসভাগৰ্ভজাত ভূমিষ্ঠ হইবামাত্র শিষ্টস্বভাব পরিত্যাগপূর্বক জনকের প্রতি কোপদৃষ্টি করিয়াছিল ; অবশেষে মৃত্যু নিকট সময়ে বিকটাকারে কাশীর প্রতি কটাক্ষ করিবাতে, বারাণসী চন্দ্ৰোদয় স্বয়ং ঐ দুগ্ধ পোষ্য শিশুর সমভিব্যাহারে সমরে প্ৰবৰ্ত্ত না হইয়া “ভৈরবদণ্ড” নামক এক ষণ্ড সস্তান প্রসব করিয়া ভণ্ড মুদ্রগরের সমোচিত দণ্ড করিলেন ; পরে ঐ বিজয়ী বালকের পরলোক হওয়াতে “চন্দ্ৰোদয়’ শোকসাগরে মগ্ন হুইয়া আপনার অল্পায়ুবিকল্পে কায়াকল্পদ্বারা মুতন কলেবর ধারণপূর্বক নবীন নাম যথা “কাশীবাৰ্ত্তাপ্ৰকাশিকা” নামে আখ্যাত হইয়া নব অনুরূীগে বিখ্যাত হইয়াছেন ; আমরা ভরসা করি পাঠক মহাশয়ের পুরাতন চক্ৰোদয়াপেক্ষা অভিনব “কাশীবাৰ্ত্তাপ্ৰকাশিকা।” পত্রের বিবিধ সুচারু সংবাদ পাঠে পরিতৃপ্ত হইতে পারিবেন।

  • ইনি কাশী হইতে “আফতাবি হিন্দ’ নামে একখানি উজু সাপ্তাহিক পত্ৰ প্ৰকাশ করিয়াছিলেন :-“কাশীবাৰ্ত্তা প্ৰকাশিকা সম্পাদক বাৰু কাশীদাস মিত্র কাশীখৰে কাশীৰামে উর্দু, iiBGDD KDDu BDBB SDDBDBDi DBDBD TDE S iBDD BDuDDi uBDBDBD S SYBS SYDD कब्रिांप्रश्न ” ('नश्वां वंखांकन्,' ३० चांशबांबि s**९)