পাতা:বাংলা সাময়িক-পত্র (১৮১৮-১৮৬৮).pdf/১৮২

38 बांश्ली जांभलेिक-eई এই মন্তব্য করিয়াই কালীপ্রসন্ন ক্ষান্ত হন নাই ; “পরিদর্শকের অনটন দূর করিবার জষ্ঠ শেষে তিনিই অগ্রসর হইয়াছিলেন। ১৮৬২ সনের ১৪ই নবেম্বর ( ১ অগ্রহায়ণ ১২৬৯) হইতে কালীপ্রসন্ন স্বয়ং পরিদর্শক’ পত্রের সম্পাদন-ভার গ্ৰহণ করেন, সঙ্গে সঙ্গে পত্রের কলেবরও বৃদ্ধি পাইয়াছিল। মহেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের “বঙ্গভাষার ইতিহাস’ (পৃ. ৮৬) পাঠে জানা যায়, ‘পরিদর্শক-সম্পাদনে কালীপ্রসরের সহকারী ছিলেন-জগন্মোহন তর্কালঙ্কার ও ভুবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়। পরিদর্শকের এই নূতন ব্যবস্থায় আনন্দ প্ৰকাশ করিয়া “সোমপ্রকাশ” (২৪ নবেম্বর ১৮৬২) লেখেন :- পরিদর্শকের সম্পাদক পরিবাৰ্ত্ত ও কলেবর বৃদ্ধি - এই অগ্রহায়ণ মাসের প্রথম দিনাবধি পরিদর্শকের সম্পাদক পরিবর্ত ও কলেবর বৃদ্ধি হইয়াছে। এ দুটিই আমাদিগের আনন্দেৱ হেতু হইয়াহে। পরিদর্শক দৈনিক পত্র। পাঠকগণ দৈনিক পত্র দ্বারা বহু বিষয় অবগত হইবার বাসনা করেন । কিন্তু এত দিন উহার যেরূপ ক্ষুদ্র অবয়ব ছিল, তাহাতে rBDDB BBBE i iBDBB BDBBDB D BDS EED DDD DDD DD DDBBL এখন জ্ঞাতব্য অনেক বিষয় উহাতে সমাবেশিত হইবে। দ্বিতীয় আহিলাদের বিষয় এই, শ্ৰীমুক্ত বাৰু কালীপ্রসন্ন সিংহ সম্পাদকতা ভার গ্রহণ করিয়াছেন। বঙ্গভাষার উন্নতি কল্পে তাহায় সবিশেষ অনুরাগ ও যত্ন আছে । তিনি লাভাষী নহেন। পরিদর্শকের আয়ের মুমতা দর্শন করিলে তিনি যে ভগ্নোৎসাহ হইবেন, সে সম্ভাবনা নাই। বৃহদাকার পত্রের নিত্য কাৰ্য্য সমাধান স্বল্পব্যয়সাধ্য নয়, জগদীশ্বরের কৃপায় তাহার তৎসম্পাদন সামৰ্থ্যও iBGGDSSS iBDDB KEBDD DBDBDBD iD BDDDBDD iDBDDBDB BiB uu DDDBD SS DB যে প্ৰস্তাব লিখিত হইয়াহে, প্ৰায় তাহার সমুদয়গুলি অতিশয় হৃদয়গ্ৰাহী হইয়াছে। সাৰাঘাদিয়া বিষয়ে আমরা কিছু অপরিতৃপ্ত আছি। এ বিষয়ে সাপ্তাহিক পত্রের উদ্যায় পরিদর্শক ষে পরোচ্ছিষ্টগ্রাহী হন, ইহা আমাদিগের অভিপ্রেতি নহে। কয়েক মাস যাইতে-না-যাইতেই কালীপ্রসন্ন ‘পরিদর্শকে’র প্রচার রহিত করিতে বাধ্য হইয়াছিলেন। ১৮৬৩ সনের ১৬ই ফেব্রুয়ারি ‘সোমপ্রকাশ” লেখেন :- আমরা অতিশয় দুঃখিত হইলাম, পরিদর্শক অকালে দেহ পরিত্যাগ করিয়াছে। বাঙ্গলা ভাষায় এক খানিও উৎকৃষ্ট দৈনিক সম্বাদ পত্র নাই। পরিদর্শককে দেখিয়া আমাদিগের কথঞ্চিৎ এই আশা অমিয়াছিল যে ইহা ক্ৰমে সেই ক্ষোভ দুর করিতে সমর্থ হইবে, কিন্তু তাহাও উন্মলিত হইল। BBuD DDBB DS LDiuD S SBBD SDD বিরাগের ষে যে কারণ নির্দেশ করিয়াছেন, গ্ৰাহকগণের অলান্দর উহায় অন্ততায় বলিয়া উপত্যন্ত হইয়াছে। ইংরাজী সমাচার পত্রাদির ভায় সমাচার পত্র পাঠের মৰ্ম্মজ্ঞ ও তৎপাঠে অনুরক্ত লোক বাঙ্গালিদিগের মধ্যে আজিও অধিক হন মাই যথাৰ্থ বটে, কিন্তু যদি অনুধাবন করিয়া দেখা যায়, তাহাদিগের স্কন্ধে সম্পূৰ্ণ ঘোষক্ষেপ কোন জমেই তাম্বায়ুগত বলিয়া প্রতীয়মান হয় না। এক্ষণে আমরা দেখিতে পাইতেছি, বাঙ্গালিবিগের ঘিল দিন পাঠ ক্ষুদ্ৰা বৃদ্ধি হইতেছে। কিন্তু সেই কুতুক্ষায় অনুরূপ ভোজ্য লাভ মা হওয়াতে তাৰায় আবার