পাতা:বাংলা সাময়িক-পত্র (১৮১৮-১৮৬৮).pdf/১৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Smbም8 را واسالا- سیاه , Wچrs if(R| হরিনাথ তাহার অপ্ৰকাশিত দিনলিপিতে পত্রিকা-প্রচারের উদ্দেশ্য সম্বন্ধে যাহা লিখিয়া গিয়াছেন, নিয়ে তাহা উদ্ধৃত করিতেছি :- আমি শুনিলাম, বাঙ্গলা সংবাদপত্রের অনুবাদ করিয়া গবৰ্ণমেণ্ট তাহার মৰ্ম্ম অবগত হইতে সঙ্কল্প করিয়াছেন, তন্নিমিত্ত একটি কাৰ্য্যালয়ও স্থাপিত হুইবে । ‘ঘরে নাই এক কড়া, তবু নাচে গায় পড়া” । আমার ইচ্ছা হইল, এই সময় একখানি সংবাদপত্র প্রচার করিয়া, গ্রামবাসী প্ৰজারা যে যে যে ভাবে অত্যাচারিত হইতেছে, তাহা গবৰ্ণমেণ্টের কর্ণগত করিলে, অবশ্যই তাহার প্রতিকার এবং তাহাদিগের নানা প্রকার উপকার সাধিত হইবে, সন্দেহ BB S SKKL BBDBB LL BDDDD KBDD BDB BDD DuB DDD SBDS প্ৰকাশিকা’ রাখিয়া “গিরিশযন্ত্রেীয় কৰ্ত্তা গিরিশচন্দ্ৰ বিদ্যারত্ব মহাশয়কে একটি শিরোমুকুট অর্থাৎ হেডিং আর একটি শ্লোক প্ৰস্তুত করিতে প্ৰতিশ্রুত করাইলাম । মাসিক ‘গ্রামবাৰ্ত্তা’র সর্বসমেত ১৯শ ভাগ প্ৰকাশিত হইয়াছিল। ইহার “১২ ভাগ-১ম সংখ্যা” প্ৰকাশিত হয় ১২৮১ সালের বৈশাখ মাসে, কিন্তু “১৩ ভাগ-১ম সংখ্যা’র প্রকাশকাল-আশ্বিন ১২৮২ । শেষোক্ত সংখ্যায় সম্পাদক এই কৈফিয়ৎ দিয়াছেন :- গত বৎসর নানা বিপদে বিপন্ন হুইয়া গ্রামবাৰ্ত্তা মৃত্যু-শষ্যায় শয়ন করে। তাহার তাদৃশী অবস্থাবলোকনে অনেক গ্ৰাহক নিদয় হইয়া তাহাকে পরিত্যাগ করেন এবং অনেক দাতা তাহার নাম পৰ্য্যস্ত ভুলিয়া যান। কেবল দীনপালিনী শ্ৰীমতী মহারাণী স্বর্ণময়ী মহোদয়ায় সাহায্যদানের উপর নির্ভর করিয়া, সে জীবন রক্ষা করিয়াছে। অন্যথা এত দিন তাহার চিহ্ন পৰ্য্যস্ত থাকিত না । • • • • • • আমরা নানা কারণে আশ্বিন মাস হইতে भाजिक धाभदार्लांब झूठन द९जन थांब्रड कब्रिलोभ । এই ভাবে পত্রিকা দুই বৎসর চলিবার পর পুনরায় বৈশাখ হইতে বর্ষ গণনা করা হয়। “গ্রামবাৰ্ত্তা’র বয়স উনবিংশ বৎসর পূর্ণ হয় ১২৮৮ সালের চৈত্র মাসে।। চৈত্র-সংখ্যায় সম্পাদক এই বিদায়-বাণী প্রচার করেন :- গ্ৰাহকগণ । অনুগ্রহ প্ৰকাশে আমাদিগের মাসিক গ্রামবার্ভার প্রাপ্য মূল্যগুলি সত্বরে প্রেরণ করিয়া আমাদিগকে ঋণজাল হইতে মুক্ত করিবেন। মার্ষিক গ্রামবাৰ্ত্তা যে এই হইতে বন্ধ হইল, ইহার কারণ গ্ৰাহকদিগকে পূর্বেই জ্ঞাত করা হইয়াছে। সুতরাং এক্ষণে সে বিষয়ের পুনরুল্লেখ করিতে আর ইচ্ছা করি না। তবে গ্রাহকগণ রীতিমত সময়ে গ্রামবাৰ্ত্তার দেয় মূল্য না দেওয়াই যে ইহা বন্ধ হইবার প্রধান কারণ, তাহা, বোধ হয়, কাহাকেও বুঝাইয়া দিতে হইবে না। ১২৭৬ সালের বৈশাখ (১৮৬৯, এপ্রিল) মাস হইতে “গ্রামবাৰ্ত্তাপ্ৰকাশিকা’র একটি স্বতন্ত্র পাক্ষিক সংস্করণ প্ৰকাশিত হইয়াছিল। এই প্রসঙ্গে ‘সংবাদ প্ৰভাকার’ ( ১১ মে ১৮৬৯) লেখেন -