পাতা:বাংলা সাময়িক-পত্র (১৮১৮-১৮৬৮).pdf/৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলা সাময়িক-পত্ৰ । ܕܣ DD DzS DBDYSDBBE DBBDB DDD DBBBBDS BDD BDDEDSSYY BBDBiE Ku আমারদিগের বাসার চতুর্দিগে বাগানে২ * * * SDD DBDBDBS SMKKEDBDBD BDBDBD SDDD S SLD BDDDD tDLSSSD DDD SDYL0S হইতে ইহা অৰ্দ্ধ-সাপ্তাহিকে পরিণত হয়। ‘সম্বাদ প্ৰভাকরে’ ( ১ বৈশাখ ১২৫৫ ) (2 :- মাধ, ১২৫৪ । ১, ২ মাঘ দিবসাবধি সংবাদ ভাস্কর পত্র সপ্তাহে দুইবার কবিয়া প্ৰকাশ হইতেছে । এই সময় হইতে প্ৰতি সংখ্যার শেষে লেখা থাকিত,- এই সংবাদ ভাস্কর পত্র সহর কলিকাতার শোভাবাজার বালখানায় বাগানে শ্ৰীগৌরীশঙ্কর ভট্টাচাৰ্য্যের নিজ ভবনে প্ৰতি মঙ্গল এবং শুক্রবাসরীয় প্ৰাতঃকালে প্ৰকাশ হয় । পব-বৎসর “সম্বাদ ভাস্কর’ বারািত্রয়িক পত্ৰে পৰিণত ৩য় । ১২ এপ্রিল ১৮৪৯ ( ১ বৈশাখ ১২৫৬ ) তারিখে সম্পাদক পাঠকবর্গকে জানাইলেন :- আমরা অদ্যাবধি ভাস্কর পত্রকে সপ্তাহে বারিত্রয় অর্থাৎ বৃহস্পতিবার, শনিবার, মঙ্গলবার এই তিনবারে প্রকাশ কবিতে আবিস্তু করিলাম,••• অদ্যাবধি ভাস্কর পত্ৰ প্ৰতি পৃষ্ঠায় চারি২ কলমে পূৰ্ব্বোক্ত তিন দিনে তিন তক্ত কাগজে প্ৰকাশারম্ভ হইল, ইহার মুখ্য কারণ এই যে গ্ৰাহক মহাশয়েরা আমারদিগের উৎসাহ বৃদ্ধি করিতেছেন, • ভাস্করের প্রত্যেক পৃষ্ঠার চতুঃপার্শে স্থান বৃদ্ধি করিলাম, ইহাতে পূৰ্ব্ব ভাস্করেব দুই কলম বৃদ্ধি হঠল, সপ্তাহে তিনবারে ছয় কলম অধিক লিখিতে পারিব অথচ মূল্য বৃদ্ধি করিলাম ৭, এবং শুক্রবারের • {ষ্কার যাহা চারি আনা মূল্যে দরিদ্র গ্রাহকগণকে দিয়াছি দিবস পরিবর্ত হইয়। তাহা রহস্পতিবারে আসিল, দরিদ্র গ্রাহকের ঐ চারি অনা মূল্যে বৃহস্পতি বাসরীয় ভাস্কর পাঠ করিতে পারিবেন। “ভদ্রাজুিন'-প্ৰণেতা তাবাচরণ শীকদার ‘সম্বাদ ভাস্করে’র সম্পাদকীয় বিভাগের সহিত যুক্ত ছিলেন -“যিনি আমারদিগেৰ যন্ত্রালয়ে বঙ্গভাষায় ইংরাজির অনুবাদ করিতেন।” ১৮৫২ সনের কিছু পূর্দে তিনি নিজেও ‘বিদ্যারত্ন” নামে একখানি অল্পায়ু পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। গৌরীশঙ্করের সম্পাদনায় ‘সম্বাদ ভাস্কর’। একখানি শ্ৰেষ্ঠ সমাচারপত্রে পরিণত হইয়াছিল। তিনি কিরূপ উদারমতাবলম্বী ছিলেন, তাহার প্রমাণ-স্বৰূপ তাহার নিজেরই একটি উক্তি উদ্ধৃত করিতেছি :- আমরা কলিকাতা নগরে উপস্থিত দুইয়া রাজা রামমোহন রায়ের সহিত প্ৰথম সাক্ষাৎ করি এবং তৎকালেই ব্যক্ত করিয়াছিলাম স্বদেশের কুপ্রথা ও সহমরণ নিবারণ এবং বিধবাদিগের বিবাহ, স্ত্রীলোকদিগের বিস্তাভ্যাস ইত্যাদি বিষয় সম্পন্নার্থ প্ৰাণপণে চেষ্টত আছি, তাহাতেই রাজা রামমোহন রায় আমারদিগকে নিকট রাখেন, এবং সহমরণ নিবারণ বিষয়ে যথাসাধ্য পরিশ্রমে উক্ত রাজার আহ্মকুল্য করি তাহাতে কৃতকাৰ্য্যও হইয়াছি, সহমরণ