পাতা:বাংলা সাময়িক-পত্র (১৮১৮-১৮৬৮).pdf/৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ, ১৮৩৫-১৮৩৯ Ved পক্ষাবিলম্বি পাঁচ ছয় সহস্র পরাক্রান্তু লোকের সাক্ষাতে গবৰ্ণমেণ্ট হোসের প্রধান হালে। লার্ড বেণ্টিঙ্ক বাহাদুরের সম্মুখে সহমরণের বিপক্ষে দণ্ডায়মান হইতে যদি ভয় করি নাই। তবে এইক্ষণে ভয়ের বিষয় কি, এখন আমরা আপনারাদিগকে স্বাধীন জ্ঞান করি। ইহাতে দানবকেই ভয় করি না মানব কোথায় আছেন, আর সদ্বংশ্য যুব হিন্দুগণ যাহারা বালিকাদিগের শিক্ষালয় স্থাপনে উল্লসিত হুইয়াছেন তঁহারাও কি স্মরণ করেন না জ্ঞানান্বেষণ পত্র যন্ত্রারূঢ় হইলে পর জ্ঞানান্বেষণের শিরোভূষা কবিতা কবিতে তঁহিয়াই আদেশ করিয়াছিলেন, তাহাতে আমরা যুব বান্ধবগণের সম্মুখে দণ্ডাষ্যমানাবস্থায় যে কবিতা করিয়াছিলাম সেই কবিতা জ্ঞানান্বেষণের শিরোভূষা হয়, তাহার অর্থই আমারদিগের অভিপ্ৰেত, সে কবিতা এই “এহি জ্ঞান মনুষ্যাণামজ্ঞান তিমিরং হার । দয়া সত্যাঞ্চ সংস্থাপ্য শঠতামপি সংহর’ গৌড়ীয় ভাষার পয়ারে ইহার অর্থও তৎকালেই ব্যঞ্জ করিয়াছি “বাঞ্ছা হয় জ্ঞান তুমি কর BBD SS DBS uBSB DBBDD BBS SKBB S SYYDBY S DBDBDYK BKS SYD DBBBBDBDS একেবারে শঠতারে করাহ সংহার।” এই কবিতা দ্বারাই আমারদিগেব ভাব ব্যক্ত হইয়াছে এইক্ষণেও সেই ভাবের ভাবিক আছি, সহস্র২ কি লক্ষ ২ লোক যদি আমারদিগের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করেন, তথাচ আমরা বালিকাদিগের বিদ্যালয়ের অনুকুল বাক্যই কঠিব, • • - *नश्च ७ांश्झ', २७ Ç »★४s ।। ৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৫৯ ( ২৪ মাথ ১২৬৫ ) তাৰিখে অপুত্ৰক গৌরীশঙ্করের মৃত্যু হয়। অত:পর তঁহার পালিত পুত্র ক্ষেত্রমোহন ভট্টাচাৰ্য্য “সম্বাদ ভাস্কর” প্ৰকাশ করিতে থাকেন। তাহার সময়ে পত্রিকার শীর্ষে প্ৰেমৰ্চাদ তর্কবাগীশ-রচিত শ্লোকটির নীচে এই শ্লোকটি মুদ্রিত হইত :- অপ্তং গতস্তিমিরবারশিবার ৬াস্কারঃ খাদ্যোত তন্ন লঘুপত্র ৬বেঃ প্ৰভাস্করাঃ । যৎ সর্বদা সকলদিজু সুচণ্ড ভাস্কারঃ, শ্ৰীক্ষেত্রমোহনগিয়েী সমুদ্দেতি ভাস্কারঃ ॥ ‘সম্বাদ ভাস্কর” দীর্ঘকাল স্থায়ী হইয়াছিল। KKYKLYSSKSDLDBiSSSSS S D DBBB DJDMeHBS ‘সম্বাদ রসরাজ’ পত্রের প্রথম সংখ্যার প্রকাশকাল-২৯ নবেম্বর ১৮৩৯ ( ১৫ অগ্রহায়ণ ১২৪৬ ) । ইহা প্ৰথমে সাপ্তাহিক-রূপে প্ৰতি শুঞ<বারে, পাবে অৰ্দ্ধ-সাপ্তাহিকরূপে প্ৰতি মঙ্গল ও শুক্রবারে প্রকাশিত হইত। “সম্বাদ ভাস্কর’-সম্পাদক গৌরীশঙ্কর তর্কবাগীশই ‘সম্বাদ রসরাজে’র পরিচালক ছিলেন। একই সম্পাদকীয় দায়িত্বে উভয় পত্রিকা প্ৰকাশিত হইলেও ‘সম্বাদ রসরাজে’র সম্পাদক-রূপে প্ৰথমে কালীকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়ের এবং পরে গঙ্গাধর ভট্টাচাৰ্য্যের নাম মুদ্রিত হইত। গঙ্গাধরের মৃত্যুর (বৈশাখ ১২৬০) পাব ‘সম্বাদ রসরাজে’র সম্পাদক-রূপে আমরা ধৰ্ম্মদাস মুখোপাধ্যায়ের নাম পাই। “পাপের দমন ও ধৰ্ম্মানুষ্ঠানে প্ৰবৃত্তি দিবার জন্য” “সম্বাদ রসরাজে’র জন্ম হইলেও অকথ্য