পাতা:বাঙ্গালার ইতিহাস (গোবিন্দচন্দ্র সেন).pdf/৩৬৩

{ "రిలిa ] ন। লেখা যায় তবে এরূপ ব্যবহার ছিল ইহাও ভবিষ্যৎ কে বিশ্বাস করিবে না । t ১৮৩১ শালে আদালতে অনেক পরিবত্ত হইল এপৰ্য্যন্ত এদেশীয়লোকের অপবেতনে ক্ষুদ্র বিষয় বিচারে নিযুক্ত ছিলেন কিন্তু বেণ্টিঙ্ক সাহেব অধিক ক্ষমতাপ্রদানপূৰ্ব্বক তাহদের সন্তুমবৃদ্ধি করিতে স্থির করিলেন ঐ বৎসরে মুনসেফ ও সদর আমিনের বেতন ও ক্ষমতাবৃদ্ধি হইল এবণ অধিকবেতন ও অধিক ক্ষমতার সহিত সদরভালানামে নূতন আমলা স্থাপিত হইল রেজিষ্টরের কৰ্ম্ম ও প্রবিনসিয়াল কোট অর্থাৎ পুনর্বিচারার্থে নানাস্থানের আদালত রহিত হইল অতএব কেবল এদেশীয়লোকের আদালত ও প্রতিজিলায় এক২ ইউরোপীয় বিচারকত্তার আদালত এব^ সদরদেওয়ানী আদালতমাত্র রহিল এই নুতনরীতির আমূল কহিলামু ঐ রীতি গত অষ্ট বৎসরাবধি চলিত হইয়াছে ইহাতে স্থির হইল যে এদেশীয় আমলাদিগের অাদলতে প্রথমতঃ অভিযোগ শুনা যাইবে এব^ তথায় নিষ্পত্তি হইলে পুনর্বিচারার্থে ইউরোপীয়বিচারকত্তার শুনিবেন লীড বেণ্টিঙ্ক ফৌজদারী স্বাদালতের ঐকপ উন্নতি করিয়াছিলেন পূৰ্ব্বেকোট আবসকুট দ্বার অর্থাৎ নান। স্থানে বিচারার্থে স্থাপিত আদালতদ্বারা ছয়মাসঅন্তরে এক২ বার বিচার হইত এব^ তৎকালেও তিন