o সাতু রায়। বসন্ত—-একতাল । যাহার লাগিয়ে জাগিয়ে যামিনী, রয়েছ বসিয়ে শ্রাম সোহাগিনী । যাহার লাগিয়ে, সুরাগে রাগিয়ে, ওগো সুধামুখি রাই, সোহাগে গলিয়ে, তাজিয়ে ভবন, সাজায়েছ আজ নিকুঞ্জ কানন, কুহুম-ভূষণে সেজেছ মোহন, কুল শীল লাজে দিয়েছ ছাই ॥ * =--ایت منعم ۔ تی۔
- এই গান দী এবং ইহার পুৰ্ব্বেব গানটী পুস্তকবি?শগে হবিমোহন বায়েব রচিত বলিধা দেখা যায় !
'సి') মনের আনন্দে, গো বুন্দে চল, শ্ৰীবৃন্দাবনে, হরি দরশনে, এখানে মাধব সেখানে ॥ উভয়েতে হেরি গিয়ে, জুড়াব উভয় । ইহাতে হইবে কত মুখোদয়। মনেরো তিমির যাবে মনো মিলনে ॥ সাজা গো সাজ গো সাজ, সাজ তুরিতে । মুচিত্রে চম্পকলতা, আরে ললিতে। রঙ্গদেবী মুদেবী গো, যত সখীগণে ॥ আমার সঙ্গেতে সবে করহ গমন । রাধ বলে বYজ বঁশী শুনি শ্রবণে ॥ - - - --காடி_ সাজুল্লাল্ল । —-o-o-o KKBB BS BSS BBB BDS DDSDK KBBB BBB BBBS BBBBBB BBDD aBBSBDD DDS এ:ণ কবেন । তাহার নিজেব কোন কৰিব দল না থাকিলেও, তিনি একজন প্রসিদ্ধ কবিগীতি-রচয়িতা ggB KSBBSBBBBSBBBBSBB BBBBBB Kt BBB BB BBBB BBB BBS BB }}ণী কবিতেম, এবং অবৈতনিকভাবে কবিওয়ালাদিগকে কবির গান রচনা কবিয়া দিতেন । প্রথম বয়সে মাতু রায় শান্তিপুরের জমিদারগণের তরফে কার্যা করিতেন। এই সময় শিবচন্দ্র বাবুর সখের কবির BSBB BBB BB BBBS BB BB BBS BBBB BBB BBSBBBB BB BBttS tBBBBS " বলে রাণাঘাটের জমাদার পাল-চৌধুরীদিগের পক্ষে অনেক দিন ধরিয়া তিনি বারাসভের মোক্তারী * {{ করিখছিলেন। বালাকাল হইতে তিনি সঙ্গীত-রচনায় নিপুণ ছিলেন। সাতু রায় জাতিতে ব্ৰাহ্মণ । কও কথা বদন তুলে, হও সদয়,এই ভিক্ষা চাই ॥ রাধার অধৈৰ্য্যে, এলেম অপার্য্যে, তোমার কংস রাজ্যের অংশ ল’তে আসি নাই। : সঙ্গিনী প্রধান, রক্ষিণী যে জন, ভঙ্গিক্রমে কৃষ্ণে কয় ; ছিলে নব্য রাখাল, হ'লে ভব্য ভূপাল, এবে সভ্য এই কংসালয়। আমার এই দশা ( দেখ হে ! ) আমি ব্রজের সেই বৃন্দে ;— বিক্রীত শ্ৰীমতীর পদারবিন্দে। পার কি চিনতে, কেন সচিত্তে, তোমার চিন্তা কি চিন্তামণি, চিন্তা নাই ॥ অধোবদনে রবে যদি, বাকী মদনমোহন, তোমার কুবুজার দোহাই। குதுகழ் তোমার সহান্ত বদনে নাহি রহস্ত, | কিসে এত ঔদাস্ত । তোমার চনাস্ত নহে আজি প্রকাশু । যেন সৰ্ব্বস্ব নিতে এলেম ভাবছ তাই অন্ত মনে কেন রইলে , কথা কইলে, i ক্ষতি কি তোমার। (তাম হে ) যেতে হবে না পুনঃ বৃন্দাবন, | ল'তে হবে না রাধার ভার। তোমার দাসত্ব গিয়েছে, রাজত্ব বেড়েছে, তত্ত্ব কৰ্ত্তে হয় একবার ; আমরা অর্থলোভে, আসি নাই হে কেবল স্বাৰ্থ ভেবে শ্রীরাধার ॥ সে ত রাজার নন্দিনী, আর রাজ্যেশ্বর ;– তুমি ত নতুন রাজা বংশীধর ।
