৩১৬
এমন যে দিনকর, অন্তর হতে অস্তর, কি জানি বা হয় ।
এই সে কারণ তার, এ দুই নয়ন-দ্বার,
করিলাম মুদিত।
কলংড়ী—টিমে ভেতালা !
সলিলে ডুবিয়া কেন, কুমুদ-নয়ন। কহ বিনোদিনি রাধে, ইহার কারণ ॥ একবার প্রাণেশ্বরি, এই অনুমান করি, বুঝি অস্তাচলে শশী, করিল গমন । আর বার মনে লয়ে, তা হলে অরুণোদয়ে, প্রফুল্ল হইত তব, কমল-বদন ॥
ভেটিং গি—কাশঙাল !
সাধিছ রাধে! গুরু মন ।
তবে বুঝি রহিল ন| তব মান । মানিনী হইয়া যেবা হয় মানিনী, মান-রহু-মুখে তার মান-শশী সমাধান ৷ পরিহার-ফুলে মাখি মিনতি চন্দন। রসন পুরিয়া তোমায়ু করিলাম অৰ্পণ, আগৌরব-কূপে তাহা ত্যাজিগে তুমি, শ্রবণের দ্বারে তার নাহি লইলে ভ্ৰাণ। আমার সাধনা তব চরণে ধরিয়া, তুমি আছ মানের পদ সার করিয়া, সাধনীয়া হবে কোথা মম সাধনে,
তা না হয়ে, হলে রাধে, সাধিকার সমান ॥
মুহ!—মওয়ারি ।
একি অসম্ভব তব, যৌবন-সলিল প্রাণ!
তৃণের সমান, ভাসিছে পাষাণ, পাষণের মত তৃণ, মগন হইল প্রাণ ॥
প্রেয়fস! তোমার কুচ-গিরি বলি যায়, অনায়াসে ভাসিতেছে লাঘবের প্রায়,
তব কলেবর, কেমমি সাগর, অধীনের মন-তৃণ, তাহাতে ডুবল প্রাণ।
இன்கற
बtणढकौर्भ-ख्रिग्नकै । কি হেরিলাম অপরূপ যমুনার কুলে সই! ঐ দেখ দাড়াইয়া কদম্বের মূলে সই।
বাঙ্গালীর গান।
মব-জলধর শুম, ত্রিভঙ্গ-ভঙ্গিম ঠাম, নয়ন নাহিক ফিরে, মন নাহি ভুলে সই!
মালকেীশ—ত্রিয়ট । অক্ষি-মন গেল গেল, চল ফিরে ঘরে যাই, আমি কুলবর্তী নারী, কুলের গৌরব চাই ॥ ইতে যদি প্রাণ যায়, দুঃখ নাহি ভাবি তায়, কুল পাছে মজে, সখি, এই বড় ভয় পাই ॥
গৌর-শারঙ্গ—আড়াতেতাল।।
সকলি চঞ্চল সই, কহিও মাধবে,
তাহারি বিরহে । কেবল আমার মন, লয়ে তাহার শরণ, হলো আচঞ্চল | এই দেখ করের কঙ্কণ, বাহুমূলে করিছে গমনাগম, বাস, বন্ধনে রহিয়, তবু পড়িছে খসিয়া, ধরাতে অঞ্চল ॥ স্বস্থান ত্যগিয়া এ জীবন, ওষ্ঠের সহিতে সে করিল মিলন, এই অভিপ্রায় তার, না যাইবে পুনৰ্ব্বার,
হাদয়-অঞ্চল |
গান্ধীর—একতালা ।
প্রাণনাথে নিশিনাথে সই, সমান ধে গণিলে। কার কিবা গুণগুণ সই, কিসে কি বুঝিলে ॥ শশি-দরশন-ছলে, বিচ্ছেদ-সাগর উথলে,
স্রোত বহে নয়ন-যুগলে ;– সে সিন্ধু শুকায়, শুমে বারেক হেরিলে ॥
க. கம்_.
ছায়া-মট—অাড়াভেভালা ।
অঘরে যে অঞ্জন,—হে মনোরঞ্জন । মম সুখ-তরু শাখা,—প্রাণনাথ! কে করিলেক ভঞ্জন ॥
মু-রঙ্গ সুপরিমল, মুমধুর বিম্বফল,
খাইল মধুর তারে, কার নয়ন-খঞ্জন ॥
পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৪০৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
