গোবিন্দ অধিকার ।
আলিয়া—ঠংরি।
দেখ কুটিলে আমার ঘরের বধু আছে স্বরে।
দেখে আপন ঘরে, লোক হাসালি ঘরে ঘরে,
গোপন কথা স্বপন দেখে, আগুন জ্বাল আপন ঘরে ॥
বৃষভানু ভানু গণ্য, কৃত্তিকের কীৰ্ত্তিকে ধন্ত,
তাদের কষ্ঠ নয় সামাষ্ঠ, অমান্ত কি মান্ত ঘরে ॥
ছড়া ।
মুরস সরস বা ক্ষ্য হেরি গুরুজন । প্রণাম করিয়া রাধ করে নিবেদন ॥ আমার দৃঃখের কথা শুন ঠাকুরাণী । যে যা বলে ভাল মন্দ কিছুই না জানি। আলুয়িত কেশ আর বঁধিতে না পারি। তথাপি আমারে কহে কলঙ্কিনী নারী ॥ ভালবাসে ভালবাসি ব্ৰজ নারী সব । গোবিন্দ কহয়ে সব জানয়ে কেশব ॥
বিভাস—একতাল।।
আমি কেমন বুঝাই মনকে। ভুলে ভেলে না কুগমনকে। অধাৰ্ম্মিকে যেমন ধৰ্ম্ম দরশন, অভয়ার যেমন ভয় দর্শন, অন্ধজনার যেমন চন্দ্র দরশন, দাস-দরশন কৃপণকে ॥
টপ্লা-খেম্টা। কুটিলে বলে মা। একবার দেখ না গোবর হয়ে। জল আনিতে গেল রাধা বাধা না মানিয়ে ॥ জে এলাম • তি ঘটে, নাইকে বট কোন ঘাটে ঘাট ছেড়ে গেছে আঘাটে, আয়ান দাদার মাথা খেয়ে ॥
খাম্ব1জ— fা ৮ তাল । অনেক মায়া জানে । গৈল গ্রীব কুল মজয় বংশী বাজয় সনে বনে ॥
কেউ সন চোর, কেউ ভূষণ vোর, কেউ মাখন চোর, কেউ মন-চোর,
৩৩১
চোরের কথা নাহি অগোচর, দশ বারো চোর এক খাপনে ॥ কেউ করে গেয়েন্দাগিরি, কেউ বা করে সিঁদেল চুরি, আছে চতুর বৃন্দানারী, শাক দে, মাছ দে ঢাকে গোপনে ॥ চোরের গুরু নন্দনের বেটা, সে বেটা এক বিষম ঠোঁট, তার কদমতলায় যত লেঠ, যেন স্যাকুল কাটায় কাপড় টানে ॥
খণিজি—মধ্যমান । আর মালা গাঁথি কি কারণ।
( রাজনন্দিনি গে ! ) যার তরে গথ মালা সে গেছে মধুভবন। মালতী কুসুমের মালা, মালা হবে জপমালা,
লে মল ভুজঙ্গ হয়ে ( তোমার ) }
শ্ৰী অঙ্গে করবে দংশন ॥
fপলু—যং বেণু কি ধনু কানু করেতে ধরেছ হে । যার স্বরে অবলার তনু অবশ করেছ হে ॥ সরল বংশীর স্বর, সৰ্ব্ব আকর্ষণ কর, নাগপাশ প্রেমশর, পাশেতে বেঁধে হে। কিশোর, কি শর গোপীর প্রাণেতে হেনছ হে ॥ শ্ৰবনে মোহন বাণী সেই ক্ষণে বনে আসি, দাসী উদাসী করা, কি বঁাশী শিখেছহে । বঁাশী ধরিতে বনবাসী হয়েছ হে ॥ যে তব বঁাশীর রব, কেমনে গোকুলে রুব গোবৰ-সৌরভ গোপীর হবিয়ে লযেছ হে। নারীধর বন্ধনী সন্ধন সেধেছ হে ॥
Φαμπμ-μυ
পিলু—পোস্তু। হরি হরি বল ওরে আমার মন । হরি বিনে ক্ষে তাল, আছে শমন দমন।
ভাবলি না সে কাল ব-ণ,
কসে হবে কাল নিবারণ ? সদা যেন মত্ত লারণ, ঋরিছ ভ্ৰমণ।
পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৪২৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
