পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৪৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধুকান। ঝিঝিট—এক৬tল । আমার যে কেশব চিনিস্নে তোরা সব। যে চেনে না আমার কেশব তারা রে কে সব ॥ যে হেরে মোর প্রাণের কেশব, তখনি ভুল যায় সে সব, কেশবের রূপ বলিব কি সব, কেশব বিনা হলেম রে শব ॥ আমার কেশব কেলে সোণ, তোদের নাই শুন, কালিয়ে সোণার কাছে কি, আর কোন সোণা, হারাইয়ে সে অঞ্চলের সোণা, করছি তোদের উপাসনা, দেখাও রে পুরাইবাসনা, তেরা দেখতে পাবি রে সব ॥ সে যে আমার প্রাণের দুলাল, তার পদ দুই णाल, কর দুই লাল তাইতে তারে বলে নন্দলাল, অতি যতনে সে লালন, করেছিলাম লালন পালন, সে করলে না প্রতিপালন, স্বদন কয় নতন কি সব ॥ ভৈরবী—ঢ়িম-কাওয়ালী । আয় রে গোপাল আয় রে কোলে शां क्लिल श्’ण कुviटिल । মারে রে তোর দ্বারের দ্বারী, কাঙ্গালিনী বলে এসে দেখ নয়ন তুলে। আর আমি বান্ধিব না রে তোর কর যুগলে, সামান্ত বন্ধনে বেঁধে মরি জলে প্রেম-ডোরেতে বঁধিতাম যদি ওরে কাচা ছেলে, তবে কি আর আসতে ফেলে। আর নইলে প্রাণষ্ঠ্যজিব কৃষ্ণ রে বলে,— মাতৃহত্যার পাতক হবে আমি রে মলে,— স্থান কয় সেই ভয়ে ভীত বড় তোমার ছেলে, ধৰ্ম্মণীলে চিরকেলে ॥ खङ्गखन्नखैौ-मि'-क| ७ङ्गांशौ । দেখতে যেন কাঙ্গালিনীর মত। কিন্তু নয় কাঙ্গালী এত ; ७ (£१ তা হলে বা কাজবে কেন এত ॥ আয় রে গোপাল গোপাল বলে, করাঘাত হানে কপালে, বলে এই ছিল কপালে, আসতাম না রে জানতাম যদি এত । মলিন বেশে এমন বরণ যেন রাজমাত, শুনেছি গোকুলে আছে রাজার এক মাত, যদ্যপি কাঙ্গালিনী হ’ত, তবে তখনি ধন চাইত, ধনহার কাঙ্গালী নয় ত, কেবল উহার প্রাণ কৃষ্ণগত ॥ মুক্তকেশে, মুখতো ভাসে নয়নের নীরে, বলে ম’লাম দ্বারীর হাতে মুক্ত কর মোরে, স্বদন কয় চেন না দ্ব রি, উনি ও রাজার মাতার, ঐ দশ হয় যে মাতরি, দেখিলাম হে মা তারি কত শত ॥ বিভাগ~~তিওট। তোদের সে কানাই হেথায় নাই। , আমাদের সে মহারাজা তোদের সে কানাই ॥ আমাদের সে ভূপাল, তোদের সে গো-রাখাল, কা বলিস্ রে রাখালী বিবেচনা নাই। এ বিশ্ব সব যাহতে হল রে, তোদের সঙ্গের রাখাল বলিস্ রে তারে, যারে যারে রাখল, যেখানে তোর গোপাল, পাবি রে প্রতিফল রাজার আজ্ঞা নাই। আমাদের রাজার উপরে কে আছে রাজা,. পালা রে সব শিশু পাবি রে সজ, যারে যা গোরক্ষক, চিনিস না গোরক্ষক, স্বদনের যে রক্ষক তা বিনে কেউ নাই ॥ °द्रऊदांश्ॉब्र-फ़ेिब1-कां७ब्रांढौ । গঙ্গাতে কি পায় । বলিতে আমাদের লজ্জা পায়, গঙ্গা জন্মেছেন যাহর পায়, সেই ধরে এই পায়। যেমন গঙ্গা ভবের তরী, তার তরী এই চরণতরী, বিপদে জেবে যার তরী, সে ধরে তরী পায় ॥ কৃষ্ণপুজা কৰ্ত্তে বল আমা সবারে, সেই কৃষ্ণের পরমপুঞ্জনীয় দাড়ায়ে দ্বারে;