, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। এস ভাই এস প্রাণে প্রাণে আজি রেখোনারে ব্যবধান । সংসারের ধূলা খুঁয়ে ফেলে এস মুখে লয়ে এস হাসি, হৃদয়ের থলে লয়ে এস एठं প্রেম ফুল রাশিরাশি । নীরস হৃদয়ে আপনা লইয়ে রহিলে তাহরে ভুলে, অনাথ জনের মুখপানে আহ চাহিলে না মুখ তুলে কঠোর আঘাতে ব্যথা পেলে কত ব্যথিলে পরের প্রাণ । তুচ্ছ কথা নিয়ে বিবাদে মাতিয়ে দিবা হল অবসান । র্তার কাছে এসে তবুও কি আজি আপনারে ভুলিবে না। হৃদয় মাঝারে ডেকে নিতে র্তীরে হৃদয় কি খুলিবে না। লইব বঁটিয়া সকলে মিলিয়া প্রেমের অমৃত তারি পতার অসীম ধন-রতনের সকলেই অধিকারী । dीफ़ि ४उद्गरोौ-श्राप्नोtáक । ফিরোমা ফিরোনা আজি, এসেছ ইয়ারে, শৃঙ্গ হাতে কোথাও শুষ্ঠ সংসারে। র্তারে যাও দেখে, হৃদয়ে আনগো ডেকে, jo ভরিয়া লও মরম মাকারে । শুষ্ক প্রাণ শুষ্ক রেখে কার পানে চাওঁ শৃঙ্গ ইটাে কথা শুনে কোথা চলে যাও। গুমার কথা র্তারে কয়ে তার কথা যাও গয়ে, চলে যাও র্তার কাছে রেখে আপনারে। জালাইয়া-একত্তালা। rá
- বসে আছি হে কৰে শুনিব তোমার বাণী । ੋਂ छौदन ६थुछ मॉनेि । কবে প্রাণ জাগিবে তব প্রেম গাহিৰে, , স্বারে দ্বারে ফিরি সবার ছদয় চাহিৰে, [ग्न नहीं बन कर्द्विज्ञ एप्लन छद्रन निम्न धानि ।
●8年 কেহ শুনে না গান জাগে না প্রাণ বিফলে গীত অবসান, তোমার বচন করিব রচন সাধ্য নাহি নাহি । তুমি না কহিলে কেমনে কব, প্রবল অজেয় বাণী তব, তুমি যা বলিবে তাই বলিব, আমি কিছুই না জানি, তব নাম আমি সবারে ডাকিব হদয়ে লইব টানি। ললিত—আড়াfেকা । বর্ষ গেল, বৃথা গেল, কিছুই করিনি হার, আপন শৃষ্ঠত লয়ে, জীবন বহিয়া যায়। তবুত আমার কাছে, নব রবি উদিয়াছে, তবুত জীবন ঢালি বহিছে নবীন বায়। বহিছে বিমল উষা তোমার আশীষ বাণী, তোমার করুণা-সুধা হৃদয়ে দিতেছে আনি । রেখেছ জগত-পুরে, মোরে ত ফেলনি দূরে, অসীম আশ্বাসে তাই পুলকে শিহরে কায় । , ভৈরে—একতাল।। ভয় হয় পাছে তব নামে আমি আমারে করি প্রচার হে । মোহুবশে পাছে ঘিরে আমায়, ভৰ নাম-গান-অহঙ্কার হে । তোমার কাছে কিছু নাহিত লুকানো, অস্তরের কথা তুমি সব জানে, আমি কত দীন, আমি কত হীন, কেহ নাহি জানে আর হে। . ক্ষুদ্র কণ্ঠে যবে উঠে তব নাম, বিশ্ব শুনে তোমায় করে গো প্রণাম, তাই আমার পাছে জাগে অভিমান, গ্রাসে আমার আঁধার হে। পাছে প্রতারণা করি আপনারে, তোমার আসনে বসাই আমারে, বাখ মোহ হতে রাখ তম হতে রখ রাখ ধার বায় হে ॥ so - #. * * *
