বিহারিলাল সরকার। (vớ# বাসনা আমার, বুঝিব এবর, སྐད་ চরণে পড়ে রহে ལྷ། ཥ་གཙ” আমি মায়ের ছেলে হুই কি নই। ব নয়ন-কোণে অভয় |
- шдиришадимданинадъ ভকত ইঙ্গিতে বুঝে ভ্ৰ-ভঙ্গে চক্রম হাসে, अप्रछब्रलौ-बल्लांब्र-मषामम । কত চন্ত্রিক ক্ষরে গো চন্দ্রমুখে তার ॥ মা আমার ধূলাখেলা ফুরয়েছে। 向
গিয়া—দ্রুতত্রিভালী ! এখন ম মুবলিয়ে তোমীয় মনে পড়েছে। । ভল এসেছ s তারা, এলে গেলে কত বার | খেলার ঘোরে সর্থীর সনে, ল অন্তমনে | 3 3. সবাই তোমার কোল পেয়েছে। । শ্মশান ভালবাস মা, শ্মশানেত এসেছ, ওমা, ধূলার স্বর ধূলার বাড়ী, মুণ্ডমালা ভালবাস তাও কত পেয়েছ, তারা গিয়েছে সবাই ছাড়ি, (এখন) ধূলার উপর ধূলার কঁাড়ি, ধূলা হয়ে পড়ে রয়েছে ৷ আমি মিরধি নিরধি চারিধার, কৈ কোথা কেউ নাই মা আমার, শুধু ধূ-ধূ পৃষ্ঠাকার, যেন মরুভূমি হয়েছে। এ মরুমাঝে দাড়াইয়ে, এক আমি ডাকি মা-মা বলিয়ে, এসে কোলে নাও মা তুলিয়ে, আমার ধূলাখেলার সাধ মিটেছে। মা তোমারি বা মায়া কেমন, ছেলে খেলে নাইকো স্মরণ, নাইকো আদর, নাইকে যতন ; তোমার স্নেহ-দয়া সব কি গেছে। ইমন ভূপালী-একতাল। আঁধারে এসেছে আঁধার-রূপিণী মা আমার। তাই জেলেছ কি দীপমাল,— দূরতে গো সে আঁধার ॥ १āि न। १ानि আঁধারে চিত আলোকিতে, বৃথাসাধ দীপালোকে আঁধার বারিতে আঁধার আলোকভরা পাও না দেখিতে, মোহে তুমি অন্ধত্তম-দোষ কিবল খামার। • cगर गौण निडादेरा, अश् चॅशन पूबिक, ভাৰ আঁধারুরূপিণী ময়ে ধানে ধোইয়ে, o निभिवं अवि शं★, . ক্ষত্রে আঁধারখো, ঘুচিৰে মোহধিকার। রুধিরে পিয়াস বড় তাও ত গো পিয়েছ, আর কি বাকি বল গো শুমা সাধ মিটাবার। হেথা লক্ষ লক্ষ লোক মরে নিত্য নিরশনে, রাশি রাশি নরমুণ্ড গড়াগড়ি ধরাসনে, রুধিরের ছড়াছড়ি দিকে দিকে কত রণে, বুক চিরে দিছি দুই বিন্দু মা, যা ছিল আমার, তোমার সাধ মিটেছে মা, মুখ পেয়েছি গোতায়, আমার সাধ নাইবা মিটুকু,তাতে কিবা এসে যায়, তবে দুটো কথা বলৈ রাখি কথায় কথায়, আমার সাধ শুধু ঐ চরণটুকু, নকো কিছু আর পিলুধিঝিট-পোন্ত। এখনও এখনও তুমি কি রঙ্গে নাচ ম কালি। তোমার আর কিছু কাজ দেখি না ত, দেখি কেবল নাচট খালি ॥ দেখে শুনে বড় ব্যথা পাই, তোমার নাচ দেখে হাসে মা সবাই, বলে দ্যাংটা মেয়ের খ্যামূট ৰাই, ও যে পাগলি সাওতালী । কালাকালের ভেদ রাখ না, রুচি-শুচির ভেদ মান না, লোকের মতি-গতির ধার ধার না, তাই নেচে বেচে খাণ্ড যা গালি। নচিতে এত সাধ দি ম মনে । এস মাচ জামার হৃদয়ে গোপনে, ভাবে না, ভাবে দেখি মননে , . ভাবে জেলারভাব ও মাগদি ।
