পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/২৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>Nう? বালচিকিৎসা | প্রাণবিনষ্টও করে না । এ স্থলে জানা কৰ্ত্তব্য যে, ছাম, মসুরী, অরক্ত জ্বর প্রভূতি স্ফোটক জ্বর সসত্ত্বাবস্থায় বর্তমান থাকিলে সন্তানগণও ঐ ঐ রোগে অভিভূত হইবার সম্ভাবনা ৷ ; বাল্যোপদংশ দুই প্রকারে উৎপন্ন হইতে পারে । (১) যৎকালে শিশু গর্ভাশয়ে অবস্থিতি করিয়া মাতৃ-রক্তে পরিপোষিত হয়, তখন মাতা পিতার উপদংশ থাকিলে শিশু রোগগ্রস্ত হইতে পারে ; (২) শিশু জন্মগ্রহণকালে অথবা কিয়দিন পরে অন্য শরীর হইতে রোগ-বীজ প্রাপ্ত ছয় । অতএব উপদংশ দ্বিবিধ, কৌলিক ও অর্জিত । ইতিবৃত্ত । শিশুগণ যে কোলিকোপদংশে আক্রান্ত হয়, তাহা এতদেশীয় পুরাতন চিকিৎসকগণের বিন্দু মাত্রও জ্ঞান ছিল না। বলিতে কি, উপদংশের প্রকৃতি র্তাহার। বিশেষরূপে জানিতেন না এবং মস্থরিক প্রভৃতি স্পৰ্শক্রামক পীড়ার ন্যায় অন্য দেহ হইতে রোগ-বীজ গৃহীত না হইলে রোগোৎপত্তি হয় না, তাহাও তাহারা জ্ঞাত ছিলেন না। নখ ও দন্তের দ্বারা ক্ষত হইলে পীড়ার উৎপত্তি হইতে পারে * এই সিদ্ধান্ত যাহাঁদের মনে জাগরূক ছিল, তাহার। কোলিকোপদংশের মৰ্ম্ম কি বুঝিবেন। * @ f ইয়ুরোপ খণ্ডে ডাং মেথিয়োলস্ খৃঃ ১৫৩৬ অব্দে, তৎপরে ডাং য়্যান্টোনিয়স্ গ্যালস্ খৃঃ ১৫৪০ অব্দে, বলেন

  • “হস্তাভিযাতায়খদন্তপাতাদধাবনাদতুল্লাপসেবনাচ । যোনিপ্রদেশষাচ ভবন্তি শিশ্নে পঞ্চেপদংশ বিবিধোপচরৈঃ "