পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/২৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

పిరిపై বালচিকিৎসা | প্রাপ্ত সময়ে উক্ত পীড়া প্রবল রূপে প্রকাশ পায় না এবং এই জন্যই উপদংশ বীজ সংলগ্নেও অনেকে চিকৃতি পান। কোলিকেণপদংশগ্রস্ত বংশাবলি অনুসন্ধান করিলে দেখা যায় যে, জ্যেষ্ঠ পুত্ৰ যে পরিমাণে কৌলিক রোগে অভিভূত হয়, দ্বিতীয় পুত্র তদপেক্ষ, এবং তৃতীয় দ্বিতীয়াপেক্ষ অলপ পরিমাণে আক্রান্ত হয় ; পক্ষান্তরে জ্যেষ্ঠ পুত্রের প্রতিবাধকত শক্তি যত থাকিবে, দ্বিতীয় পুত্রের তদপেক্ষ অলপ শক্তি থাকিবে । পূর্বে ইয়ুরোপ খণ্ডে উপদংশ যত প্রবল ছিল, এক্ষণ ভদ্রপ না থাকার উক্ত কারণ ব্যতীত আর কিছুই নির্দেশ করা যাইতে পারে না । পিত বা মাতা কিম্বা উভয়েই এই রোগে আক্রান্ত হইলে তাছাদের সন্তানগণ উক্ত রোগ কি পরিমাণে গ্রহণ করে তদ্বিষয় এক্ষণে বর্ণন করিবার জন্য ডাং ডিডে সাহেবের পুস্তক অবলম্বন করিয়৷ এই অংশ লেখা যাইতেছে। (ক) পিতৃ-দোষ। ১। কেবল পিতার পড়া থাকিলে তজ্জাত শিশুর উপদংশ হইতে পারে কি না ? এই বিষয়টি মীমাংসা করা বড় সহজ নহে, যেহেতু প্রায় এমত দেখা যায় ন যে, রোগগ্রস্ত পুরুষের সংসর্গে তাহার স্ত্রী অব্যাহতি পান, সুতরাং পুরুষের পীড়া হইলে স্ত্রীলোকের পাড়া ছয় এবং কাহ কর্তৃক শিশু রোগগ্রস্ত হইয়াছে তাহ বলা দুরূহ হইয় উঠে। সুইডিয়ৱ, বার্টিন, ডিপুল প্রভৃতি