পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/২৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপদংশ | *\9న স্তন্যপান দ্বারা সেই রূপে হইয়া থাকে। প্রথমোক্ত সময়ে দূষিত মাতৃ-রক্ত দ্বারা শিশুর শরীর পরিপোষিত হয়, দ্বিতীয় কালে বিষাক্ত মাতৃদুগ্ধে তাছার জীবন রক্ষণ পায় । কিন্তু অনেকে বিবেচনা করেন, স্তনবৃন্তে ক্ষত না থাকিলে শিশু কদাচ পীড়িত হয় না । (গ) অন্যতর ঘটনাক্রমে এই পীড়া উৎপন্ন হইতে পারে ; পিতা মাতা ও সস্তান নীরোগ হইলে অপর ব্যক্তি লালন বা স্তন্যদান কালে ঐ পীড়া প্রদান করিতে পারে। যদি কাছার স্তন-বৃন্তে বা অন্য স্থানে ক্ষত থাকে এবং সেই স্থানের রস শিশু শরীরে কোন প্রকারে প্রবিষ্ট হয় ; যদি নীরোগ শিশু রোগগ্রস্ত সমবয়স্ক শিশুর সহিত খেলনায় রত হয় ; এবং যদি গোমস্বৰ্য্যাধান কণালে কৌলিকোপদংশগ্রস্ত শিশু হইতে গো-বসন্ত-বীজ গ্রহণ করিয়া তদ্বারা টিকা দেওয়া হয়, তাহা হইলে এই পীড়া অনায়াসে উদ্ভব হইতে পারে । লক্ষণ তত্ত্ব । Semiology. ইছা আশ্চৰ্য্য বলিতে হইবে যে, শিশু মাতৃ-গর্ভে পীড়িত হইলেও জন্মগ্রহণ কালে রোগ শূন্য ও সুস্থকায় দেখায়, পীড়ার লক্ষণ কিছুমাত্র থাকে না। কিন্তু কখন২ শরীরের ভাব এরূপ ছয় যে, তাছাতে সুবিজ্ঞ দূরদর্শী চিকিৎসক