পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/৩৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S(ఫి বালচিকিৎসা | একটি দেশে যে পীড়ায় এত অধিক শিশুর মৃত্যু হয়, তাহাকে সামান্য পীড়া বলা যায় না। ডাং ট্যানার সাহেব বলেন, বিশেষ যত্ব সহকারে শিশুর রোগ পরীক্ষা করিলে প্রতীতি হইবে যে, মূত্ৰ-যন্ত্রের পীড়ায় মৃত্যুর সংখ্যা ইহ অপেক্ষ অনেক অধিক । মুত্র-যন্ত্রের পীড়া বিবিধ প্রকার এবং তাছা বর্ণন করিবার পূর্বে মুত্র নিঃসরণের কয়েকটি অস্বাভাবিক অবস্থা তাগ্রে বর্ণিত হইতেছে। ১ । মূত্ৰ-ধারণক্ষমত। t Incontinence of Urine. সচরাচর ইছা কেবল রাত্রিকালেই ঘটিয়া থাকে, ক্কচিৎ দিবসে দেখিতে পাওয়া যায়। অতি শৈশবকালে ইহা প্রায় হয় না, সাত বা আট বৎসর বয়ঃক্রম সময়ে বালক বা বালিকাগণ রাত্রিকালে নিদ্রিতাবস্থায় শয্যেণপরি প্রভাব করে। প্রস্রাবের বেগ হইলে অনেক শিশু আলস্য পরতন্ত্র হইয়। শয্যা হইতে উঠিতে পারে না, এবং তৎপরে নিদ্রিত হইয়া এরূপ স্বপ্ন দেখে, যেন সে শয্যা হইতে উঠিয়া নির্দিষ্ট স্থানে প্রস্রাব পরিত্যাগ করিতেছে । যদি শিশুর বয়স অলপ হয়, তাছা হইলে শাসন বা ভয় প্রদর্শন করা, বয়ঃক্রম অধিক হইলে লজ্জা দেওয়া উচিত। কখন২ ইহা বিভিন্ন ব্যাধির লক্ষণ মাত্র, কখন বা এক পরিবারের সমস্ত লোকের মুত্ৰধারণক্ষমতা হুইয়া থাকে।