পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/৪৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\రిసిy - বালচিকিৎসা | জানা যায়, অন্য লক্ষণে তত জানা যায় না। তাপমান যন্ত্রে ১০৫ তাপাংশে পারদ উত্থিত হইলে পীড়া সাংঘাতিক ছয় । কখন২ সপ্তম, নবম ও একাদশ দিবসে পীড়ার হ্রাস হয়, কিন্তু ইহা সুলক্ষণ মধ্যে গণ্য করা যায় না। প্রায় দ্বিতীয়াবস্থায় মৃত্যু হয়, কখনই ঐ অবস্থায় রক্ষা পাইলে পূয়োৎপত্তি, স্ফোটকোৎপত্তি, বিগলন এবং আদি পীড়ার বিস্তার হইতে পারে। চিকিৎসা । পূর্বকালে রক্তমোক্ষণ, য়্যান্টিমনি ও পারদ ব্যবহার ইছার প্রধান চিকিৎসা বলিয়া গণ্য ছিল এবং অদ্যাপি ডাং ওয়েষ্ট সাহেব সবল শিশুর পীড়া হুইলে উক্ত উপায় অবলম্বন করেন । কিন্তু রক্তমোক্ষণাদি দ্বারা ফুফু-প্রদাহের চিকিৎসা করিলে कङ अनिके হইতে পারে, তাহা বলা যায় না। প্রায় এই অবস্থায় কোষ্ঠবদ্ধ হইয়া থাকে, এজন্য লঘু বিরেচক ঔষধ দ্বারা অন্ত্র পরিষ্কার রাখা অতি কৰ্ত্তব্য । শ্নেয়া অধিক পরিমাণে থাকিয়া কোন রূপে নিঃসৃত না হইলে বমনকারক ঔষধ পরমোপকারী। এতদ্ব্যতীত লবণাক্ত স্বেদকারক ঔষধ ও লঘুপক দ্রব্য ভোজন অতি প্রয়োজন । শিশুর অধিক বয়স হইলে আছিফেণ দেওয়৷ যাইতে পারে, কিন্তু শরীর দুর্বল ও অবসন্ন হইলে উক্ত চিকিৎসায় কোন উপকার দর্শে না। এ অবস্থায় সেনিগা (নং ৩৪) কিম্বা হুগ্ধে মদির, বা য়্যামনিয়া মিশ্রিত করিয়া সেবন করান বিধি। ব্রিষ্টার অথবা অন্য প্রকার উগ্রতাসাধক ঔষধ প্রয়োগ না করিয়া প্রয়োজন মতে উত্তেজক