পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/৪৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

BSb- 轉 বালচিকিৎসা | হয়, দিবসে তত হইতে দেখা যায় না। আমরা ইহার কারণ বলিতে সমর্থ নছি। কচিৎ ইহার বিপরীত ভাবও দৃষ্টিগোচর হইয়া থাকে, অথাৎ দিবসে কাশের বৃদ্ধি হয়। ডাং টোজে বলেন, ২৪ ঘণ্টা মধ্যে ২০ এবং পীড়া অত্যন্ত প্রবল হইলে ৪০–৫০ বার কাশের আবেগ হইতে পারে । কাশের ংখ্যা যত অধিক হইবে, পীড়া ততই সাংঘাতিক হইবে। তিনি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১০০ বার কাশের আবেগ হইতে দেখিয়াছেন । এই সময়ের মধ্যে ৬০ বার কাশের আবেগ হুইলে বিবিধ উপসর্গ জন্মিয় শিশুর মৃত্যু হইবার সম্ভাবনা। সবলে শিশুকে দোলাইলে, কিম্বা অন্যকে কাশিতে দেখিলে কাশের আবেগ হইতে পারে। কাশের বৃদ্ধি যত হয়, নুগড়ীও তত বেগবতী হইতে থাকে, কিন্তু পীড়ার প্রবলতা জন্য শিশু দুর্বল হইলে তাহ আবার মৃচ্‌গতি হইতে দেখা যায় । {}. 1. ৩ । অন্তিমাবস্থা। এক্ষণে কাশের আবেগ ও উহার প্রবলতা ক্রমশঃ হ্রাস হইতে থাকে, এবং তৎসঙ্গে হুপ শব্দও বিলুপ্ত হয়। এইরূপে কিছু দিন থাকিয়া সামান্য ছর্দি অথবা মানসিক উত্তেজনা হইলেই পুনর্বার দ্বিতীয়াবস্থার ন্যায় কাশের উদ্দীপন হয়। পীড়ারোগ্য কালে নাড়ীর চাঞ্চল্য হ্রাস হয় এবং উদগত 'শ্নেয়ারও বিপৰ্য্যয় ঘটে, অর্থাৎ এক্ষণে ইহা সামান্য পীনসীয় শ্লেয়ার ন্যায় হয়। এই সকল গুরুতর লক্ষণ অন্তৰ্হিত হইলেও কিছু দিন পৰ্য্যন্ত ক্ষুধামন্দ্য, দেীৰ্ব্বল্য, নিস্তেজস্কতা এবং সময়ে২ সামান্য কারণে বমন হইয়া থাকে । ,